হবিগঞ্জ জেলা সদর | |
---|---|
শহর | |
ডাকনাম: হবিগঞ্জ | |
বাংলাদেশে হবিগঞ্জ শহরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | সিলেট বিভাগ |
জেলা | হবিগঞ্জ জেলা |
উপজেলা | হবিগঞ্জ সদর উপজেলা |
মহকুমা শহর | ১৮৭৮ |
পৌরশহর | ১৯৭২ |
জেলা শহর | ১৯৮৪ |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসভা |
• শাসক | হবিগঞ্জ পৌরসভা |
• পৌরমেয়র | আতাউর রহমান সেলিম[১] |
আয়তন | |
• মোট | ৯.০৫ বর্গকিমি (৩.৪৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ২৩,৫৮,৮৮৬ জন |
সময় অঞ্চল | বাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+৬) |
হবিগঞ্জ বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি শহর। প্রশাসনিকভাবে শহরটি হবিগঞ্জ জেলা এবং হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সদর। এটি হবিগঞ্জ জেলার সবচেয়ে বড় এবং প্রধান শহর। খোয়াই নদীর পাড়ে হবিগঞ্জ শহর অবস্থিত। হবিগঞ্জ শহরের সবচেয়ে নিকটবর্তী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলো ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে হবিগঞ্জ শহরের দূরত্ব ৭৪কি.মি.।[২] হবিগঞ্জ এর পূর্ব নাম ছিল হাবিবগঞ্জ।
হবিগঞ্জ শহরের মোট জনসংখ্যা প্রায় ২৩,৫৮,৮৮৬ জন।
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৪°২৩′০২″ উত্তর ৯১°২৫′০১″ পূর্ব / ২৪.৩৮৪০০৫৫° উত্তর ৯১.৪১৬৮৯৭৪° পূর্ব[৩]। সমুদ্র সমতল থেকে শহরটির গড় উচ্চতা ১২.৯২ মিটার।[৪]
১৯৭২ সালে হবিগঞ্জ শহরের নাগরিকদের পৌরসেবা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করার উদ্দেশ্যে হবিগঞ্জ পৌরসভা নামক একটি স্থানীয় সরকার সংস্থা(পৌরসভা) গঠিত হয় যা ৯টি ওয়ার্ড এবং ৭৩টি মহল্লায় বিভক্ত । ৯.০৫ বর্গ কি.মি. আয়তনের হবিগঞ্জ শহর এলাকাটি হবিগঞ্জ পৌরসভা দ্বারা পরিচালিত হয়।[৫]
হবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ
উপনবেশিক বৃটিশ শাসন আমলে তৎকালীন (অবিভক্ত বৃটিশ-ভারতের) আসাম প্রভেন্সির সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহুকুমায় রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। বৃটিশ সরকার ১৯২৮ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ নির্মাণ করে গড়ে তুলে অবকাঠামো।[৬] ২০০৩ সালে এ লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।[৬]
হবিগঞ্জ শহরের স্বাক্ষরতার হার হলো শতকরা ৬০ ভাগ। গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা: