হলিডে: এ সোলজার ইজ নেভার অফ ডিউটি | |
---|---|
পরিচালক | এ আর মুরুগাদস |
উৎস | এ আর মুরুগাদস কর্তৃক থুপ্পাকি |
শ্রেষ্ঠাংশে | অক্ষয় কুমার সোনাক্ষী সিনহা সুমিত রাঘবন ফ্রেডি দারুওয়ালা |
চিত্রগ্রাহক | নটরাজন সুব্রমনিয়াম |
সম্পাদক | অমিতাভ শুক্লা |
প্রযোজনা কোম্পানি | হরি ওম এন্টারটেইনমেন্ট |
পরিবেশক | রিলায়েন্স এণ্টারটেনমেন্ট |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৭০ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
নির্মাণব্যয় | ₹৮৬ কোটি[১] |
আয় | ₹১৭৬ কোটি[১] |
হলিডে: এ সোলজার ইজ নেভার অফ ডিউটি ২০১৪ সালের একটি বলিউডনির্মিত থ্রিলার ও অ্যাকশনধর্মী হিন্দি চলচ্চিত্র। এই সিনেমার পরিচালক এ আর মুরুগাদস। দক্ষিণী চলচ্চিত্র থুপ্পকি'র অনুকরণে হিন্দিতে এই সিনেমাটি তৈরী হয়।[২]
বিরাট বকশী ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন। ছুটিতে বাড়ি আসার পর তার মা, বাবা, বোন তাকে জোর করে পাত্রী দেখাতে নিয়ে যায় কিন্তু পাত্রী সাইবাকে তার পছন্দ হয়না। ঘটনা পরম্পরায় সাইবার সাথে যোগাযোগ হলে তারা একে অপরকে পছন্দ করতে শুরু করে। বিরাটের ঘনিষ্ঠ বন্ধু মখিয়া মুম্বাই পুলিশের সাব ইনস্পেক্টর। তারা দুজনে বাসে যাওয়ার সময় অন্য এক ব্যক্তির পকেটমার হলে তারা বুঝতে পারে বাসের ভেতরেই পকেটমার আছে। পকেটমার চিহ্নিত হলেও অন্য এক ব্যক্তি আচমকা পালাতে থাকে। বিরাটের সন্দেহ হলে সে তাকে তাড়া করে ধরে এবং বুঝতে পারে এই ব্যক্তি সন্ত্রাসবাদী কাজের সাথে যুক্ত। বাসটি প্রবল বিস্ফোরনে ধংস হয়ে যায়। লোকটিকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় কিন্তু সে হসপিটাল থেকে পালায়। বিরাট তাকে আবার পালানোর সময় ধরে ফেলে ও বাড়িতে নিয়ে এসে অত্যাচার করে জেনে নেয় এক পুলিশ কর্তা এই পলায়নের পেছনে ছিল। বিরাট নিজে গভীর রাত্রে সেই পুলিশ কর্তাকে গিয়ে জানায় সে ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির একজন অফিসার। পুলিশ অফিসার আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়। বিরাট ক্রমশ জানতে পারে গোটা দেশে স্লিপার সেলের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। সে তার বারোজন সেনাবাহিনীর সহকর্মী কে নিয়ে এই চক্রান্তের মোকাবিলায় তৈরি হয়। স্লীপার সেলের কয়েকজনকে বিরাটরা হত্যা করলে ভারত পাকিস্তান সীমান্তের থর নামক জায়গা থেকে মুম্বাইতে আসে এই সন্ত্রাসবাদীদের প্রধান নেতা। তার সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিরক্ষা দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্তাও এই দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে যুক্ত। সে স্লীপার সেলের মাধ্যমে বিরাটের সহকর্মীদের সমস্ত গতিবিধি জেনে নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় বিরাটকে। বাকি সাথীদের প্রান রক্ষার্থে শেষ পর্যন্ত পুরো দলের মুখোমুখি হয় বিরাট।