হাইটেইল (পূর্বে ইউসেন্ডইট) হল একটি ক্লাউড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এতে ব্যবহারকারীরা ফাইল পাঠানো, গ্রহণ করা, ডিজিটালি সাইন করা এবং সিঙ্ক্রোনাইজ করার সুযোগ পায়। YouSendIt.com এবং YouSendIt Inc. চালু করা হয় ২০০৪ সালে। ২০১৩ সালে কোম্পানীর পুনঃনামকরণ করা হয় হাইটেইল নামে।
কোম্পানীর প্রাথমিক কাজের ক্ষেত্র ছিল ব্যবহারকারীদের এমন ফাইল পাঠাতে সহায়তা করা যা ইমেইলের জন্য অনেক বড়। ২০০৭ সালের দিকে তারা বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও এড-ইন যোগ করা শুরু করে। তাদের সেবা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ৪৯ মিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন করে শুধুমাত্র ২০০৫ থেকে ২০১০ সালের মধ্যেই। বর্তমানে তাদের সেবা ওয়েব সাইট, ডেস্কটপের মাধ্যমে, মোবাইল থেকে এবং ব্যবসায়িক এ্যাপ্লিকেশন থেকে প্লাগইনের মাধ্যমে গ্রহণ করা যায়।
২০১৫ সালের মে মাসে, কোম্পানীটি হাইটেইল স্পেস চালু করে। এটির নকশা করা হয়েছে বিতরন ধারনার কল্পনা থেকে যাতে এটি সৃষ্টিশীল পেশাজীবীদের উৎসাহ দিতে পারে।[৩]
হাইটেইল প্রথমে ইউসেন্ডইট নামে শুরু হয়েছিল ২০০৪ সালে[৪]। শুরু করেছিলেন তিন জন: রনজিৎ কুমারম, আমির শেখ এবং খালিদ শেখ[৫]। প্রথম দিকে আমির বিজ্ঞাপনের দ্বায়িত্ব নিয়েছিলেন, কুমারম ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতার বিষয়টি দেখতেন এবং খালিদ কারিগরি কাজ করতেন[৫]। ২০০৪ সালের মে মাসের মধ্যে এর ব্যবহারকারী দাড়ায় ৩০০,০০০ এবং প্রতি মাসেই ৩০ ভাগ হারে বাড়ছিল। ঐ বছরের সেপ্টেম্বরে ক্যামব্রিয়ান ভেন্চারস এতে ২৫০০০০ ডলার বিনিয়োগ করে।[৫] প্রথমে এটি ব্যবহার করা হত বড় ফাইল পাঠাতে যেমন ছবি, ভিডিও, অডিও ফাইল ইত্যাদি যা ইমেইলের মাধ্যমে পাঠানো যেত না এটাচমেন্টের সীমিত আকারের জন্য। [৪][৬][৭]
২০০৫ সালের আগস্টে অর্থায়নের পরিমাণ দাড়ায় ৫ মিলিয়ন ডলারে। তারপরই মালিকদের মধ্যে মতানৈক্য দেখা দেয়। কিছু বছরের ভিতরেই খালিদ ও আমির শেখ কোম্পানী ছেড়ে চলে যায়।[৫] কুমারম পণ্য ব্যবস্থাপনা এবং বাজারজাতকরনের কাজ করে যেতে থাকে।[৮] ২০১১ সালে শেখদেরকে ইউসেন্ডইট ওয়েবসাইটের সেবায় আক্রমণের (ডিওএস) অভিযোগে মামলা করা হয় ডিসেম্বর ২০০৮ থেকে জুন ২০০৯ পর্যন্ত।[৯][১০]
ইভান কুক সিইও হিসেবে যোগ দেন এবং ইউসেন্ডইট সর্বমোট ৪৯ মিলিয়ন অর্থায়ন করতে সক্ষম হয়।[১১] ইউসেন্ডইট বৃদ্ধির কারণ ব্যবহারকারীদের সেবা দেবার প্রক্রিয়া জানার মাধ্যমে। ২০০৯ সালের মধ্যে এটির ১০০,০০০ জন ব্যবহারকারী টাকার বিনিময়ে সেবাটি ব্যবহার করত। এছাড়া ৮.৫ মিলিয়ন নিবন্ধনকৃত ব্যবহারকারী ছিল কোম্পানীটির।[১২] ২০১১ সালের জানুয়ারি নাগাদ ইউসেন্ডইট ইনকর্পোরেটেড মাইক্রোসফট আউটলুকের এডঅন তৈরী করে এমন এক ডেভেলপার (আতাসা) ও আইফোনের এ্যপ ডেভেলপারকে (জস) নিয়োগ করে।[১৩][১৪]
২০১২ সালের মে মাসে, সাবেক এওএল এবং ইয়াহু'র নির্বাহী, ব্রাড গার্লিংহাউজকে সিইও হিসেবে নিয়োগ দেয়।[১৫] তিনি কোম্পানির সেবা প্রদান ফাইল ভাগাভাগি ও দূরবর্তী ফাইলপত্রে প্রবেশের উপর নিবদ্ধ করেন।[১৬] এতে করে ড্রপবক্স ও বক্স ইনকর্পোরেটেড কোম্পানীর সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়।[১৭][১৮] হাইটেইল প্রতিযোগীদের বিরুদ্ধে বিজ্ঞাপন দিতে শুরু করে যেগুলো বিজ্ঞাপনী কথা ছিল "ইউর ফাইল শুড বি নাইদার ড্রপড নর বক্সড"[১৯]
২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ইউসেন্ডইট ফাউন্ড সফটওয়্যারকে কিনে নেয়। ফাউন্ড সফটওয়্যার তাদের ফাউন্ড নামক সফটওয়্যার দিয়ে ম্যাক কম্পিউটারে রক্ষিত এবং একই নেটওয়ার্কে সংযুক্ত ফাইল অনুসন্ধান করত।[২০][২১] সেই বছরের জুলাইতে ইউসেন্ডইট নতুন করে তাদের ব্র্যান্ড সাজায় "হাইটেইল" নাম দিয়ে। এতে তারা ফাইল ভাগাভাগির চেয়েও সহযোগীতার মনোভাব ব্যক্ত করে।[২২][২৩] নতুন অসীম সংরক্ষণ জায়গার[২৪][২৫] পাশাপাশি আইওএস ও উইন্ডোজ ভিত্তিক মোবাইলগুলোর জন্য এ্যপ্লিকেশন ছাড়া হয়।[২৬]
২০১৩ সালে সেপ্টেম্বরে, এডেপ্টক্লাউড কিনে নেয় যারা ফাইল ভাগাভাগির নিরাপত্তা সেবা নিয়ে কাজ করত।[২৭][২৮] নভেম্বর মাসে হাইটেইল ৩৪ মিলিয়ন ডলার বাড়তি অর্থায়ন করতে সক্ষম হয়।[২৯][৩০]ব্রাড গার্লিংহাউজ ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদত্যাগ করে বোর্ড পরিচালকদের সাথে মতভেদের অভিযোগ এনে। রনজিৎ কুমারম তার স্থলাভিষিক্ত হয়।[৩১]
হাইটেইল ব্যবহারকারী কোন ফাইল হাইটেইল সার্ভারে আপলোড করে, আপলোডকৃত ফাইলের একটি লিংক প্রাপকদের জন্য দেয়া হয়। প্রাপকরা সেই লিংক দিয়ে ফাইলটি ডাউনলোড করে নেয়।[৩২][৩৩] ব্যবহাকারীরা অনলাইনে ফোল্ডারের মাধ্যমে ফাইল ব্যবস্থাপনা করতে পারে এছাড়াও ডেস্কটপের ক্লাইন্টে মাধ্যমেও ফোল্ডার করা যায় যেটি অনলাইনের সাথে যুক্ত থাকে ও হালনাগাদ হয়ে যায়।[৩৪][৩৫][৩৬]
হাইটেইল.কম ছাড়াও উইন্ডোজ এবং ম্যাক ব্যবহারকারীরা ডেস্কটপ ক্লায়েন্ট এ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সেবাটি ব্যবহার করতে পারে।[৩৭] এছাড়াও আছে মোবাইল এ্যাপ আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য।[৩৮] ব্যবসায়িক এপ্লিকেশনের জন্য যেমন: ইয়াহু![৩৯], মাইক্রোসফট আউটলুক[৪০] ইত্যাদিতে প্লাগইনের মাধ্যমে এ্যাপ্লিকেশনের ভিতর থেকেই হাইটেইল ব্যবহার করা যায়। ফাইলপত্র ডিজিটালি সাইনের ব্যবস্থা রয়েছে স্পর্ষ পর্দা বা মাউসের মাধ্যমে।[৪১][৪২] সেবাটির ব্যবহার অনুযায়ী খরচ প্রদানের সুবিধা রয়েছে[৬]। নিরাপত্তার জন্য ফাইল এনক্রিপশন করে পাঠানো হয়, সংরক্ষণ করা হয় একক যন্ত্র বা সার্ভারে।[৩৪]
গ্রাহক সংস্করনটি বিক্রি করা হয় ফ্রিমিয়াম[৪৩] ভিত্তিতে যখন ব্যবসায়িক পণ্য বিক্রি হয় "ইউসেন্ডইট ফর বিজনেস" নামে। এটি প্রথমে ওয়ার্কস্ট্রিম নামে ছাড়া হয়েছিল। এটি একটিভ ডিরেক্টরি এবং মাইক্রোসফট শেয়ারপয়েন্ট সেবার সাথে সমন্বিত[৪৪]। বিজনেস সংস্করনে বাড়তি কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেমন দূরবর্তী মোবাইল যন্ত্রে ডাটা মুছে ফেলা, সেবা পর্যায়ের সম্মতি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য সম্মতির প্রয়োজনীয়তা যেমন এইচআইপিএএ এবং পিসিআই।[৪৫][৪৬]
২০১৩ সাল অনুযায়ী, কোম্পানীটির ৪০ মিলিয়নের বেশি নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে প্রায় ২০০ টি দেশে। বেশিরভাগই এর ফ্রি সুবিধা ব্যবহার করে থাকে যাতে ২ গিগাবাইট সংরক্ষণ জায়গা দেয়া হয়। অন্যদিকে প্রায় অর্ধ মিলিয়ন ব্যবহারকারী অর্থের বিনিময়ে অসীম সংরক্ষণ জায়গা ও অন্যান্য সুবিধা ভোগ করে।[২৯][৩০]
ইউসেন্ডইট প্রথম অবস্থায় ব্যক্তিগত ছবি, ফাইল আদানপ্রদানের মাধ্যম হিসেবে পরিচিত ছিল।[৪][৪৭] ২০০৭ সালে একটি কর্পোরেট সুট ছাড়া হয় যাতে ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করে এমন ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা রাখা হয়।[৪৮] পরের বছরই ইউসেন্ডইটকে তৃতীয় পক্ষীয় ওয়েবসাইটে গ্রথিত করতে একটি টুল তৈরী করা হয় যার নাম ছিল সাইটড্রপ।[৪৯]
২০০৮ সাল জুড়ে ইউসেন্ডইট বিভিন্ন প্লাগইন তৈরী করে যা ফাইলকে বিভিন্ন এ্যপ্লিকেশন থেকে পাঠাতে সহায়তা করতে পারে। যেমন ফাইনাল কাট প্রো[৪৮], মাইক্রোসফট আউটলুক[৫০], এডোবি এক্রোবেট[৫১] ইত্যাদি। সেই বছরের মে মাসে, নতুন ইয়াহু মেইল প্লাগইন চালু করা হয় যাতে ইউসেন্ডইটকে ইয়াহুতে অন্তভুক্ত করা হয়[৩৯]। এর কারণে পরের দুই মাসে প্রায় এক মিলিয়ন ব্যবহারকারী বৃদ্ধি পায়।[৫২] জুলাইয়ে, ড্রপবক্সের সাথে প্রতিযোগিতা করতে ফাইল সাইনিং ও ফোল্ডার ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা চালু করা হয়।[৬][৫৩] পরের মাসগুলোতে ম্যাক ও পিসি ডেস্কটপের জন্য এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করা হয়। এছাড়া আইওএস এবং এনড্রয়েড যন্ত্রের জন্যও এ্যপ তৈরী করা হয়।[৩৮]
২০১২ সালের মার্চে, একটি নতুন আলাদা পণ্য শুধুমাত্র ব্যবসায়িক ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে ছাড়া হয় একে ওয়ার্কস্ট্রীম নামে ডাকা হয়্। পরে একে ইউসেন্ডইট ফর বিজনেস নামকরণ করা হয়।[৫৪]
পিসি ম্যাগাজিন সেবাটিকে চার স্টার প্রদান করে পাচ স্টারের রেটিংয়ে। নিরীক্ষক জেফরি উইলসন এ্যপটি ব্যবহার করতে সহজ বল মনে করেন এবং বিশেষভাবে উল্লেখ করেন এটির ডিজিটাল সাইনিং ও ক্লাউড সেবাকে। তিনি ফোনকে উলম্বভাবে ধরে যখন ফাইল সাইনিং করা হয় তখন সমস্যার কথা উল্লেখ্য করেন।[৫৫]টপটেনরিভিউস একে দশে সাড়ে নয় দিয়ে এর অসীম স্টোরেজ, ডেস্কটপ থেকে প্রবেশযোগ্যতা, মোবাইল থেকে ব্যবহারের প্রশংসা করেন।[৫৬] একটি বেঞ্চমার্ক পরীক্ষায় এই সেবাটি সাত মিনিট সময় নেয় ৩০ মেগাবাইট ফাইল আপলোড করতে যেখানে গড় ছয় মিনিট লাগে।[৫৬]
স্মল বিজনেস ট্রেন্ড'র একটি নিরীক্ষায় বলা হয় "এর সবচেয়ে চকমপ্রদ বৈশিষ্ট্য হল ফাইল ডিজিটালি সাইনের ব্যাপারটি"।[৫৭]এবাউট.কম তার নিরীক্ষায় বলেন সেবাটি ব্যবহার একেবারে সহজ। উল্লেখ্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে ধরেন ফাইল পাসওয়ার্ড সক্ষমতা, ফাইল ট্র্যাকিং এবং ইন্টারফেস ব্র্যান্ডিং। কিন্তু অন্যদিকে আউটলুক ব্যবহাকারীরা ফাইল কপি করতে না পারার বিষয়টি তুলে ধরেন। ম্যাকলাইফ নিরীক্ষক এটির সিঙ্ক্রোনাইজ ব্যবস্থা, পুরো ব্যবস্থাপনা পছন্দ করেন কিন্তু ব্যবহারকারী ইন্টারফেসে কিছু সমস্যা তুলে ধরেন।[৫৮]
ব্যবসায়িক ব্যবহারকারীদের জন্য পণ্যের বিষয়ে পিসি এডভাইসর নিরীক্ষক বলেন ড্রপবক্সের পরিবর্তন সুবিধা রয়েছে আবার ইউসেন্ডইটের সুবিধা রয়েছে শেয়ারপয়েন্ট ও একটিভ ডিরেক্টরির সাথে সমন্বয়ে।[৫৯] ২০১২ সালের বাজারে নিরীক্ষায়, এন্টারপ্রাইজ স্ট্র্যাটেজি গ্রুপ একটি তুলনামূলক ফাইল শেয়ারিং ও সহায়তা সম্পর্কিত নিরীক্ষা শেষে একে ব্যবহারকারীর পক্ষ থেক মোটামুটি এবং প্রশাশকের পক্ষ থেকে গড়পড়তা থেকে কম মানের ফলাফল হয়েছে বলে জানায়। তারা এও বলে যে একক ব্যবহারকারীর জন্য দাম বেশি কিন্তু এর কোন সীমা বা অতিরিক্ত খরচ ধরা হয় না বলে উচ্চ ব্যবহারকারীদের জন্য সাধ্যের মধ্যে। তারা এটি ব্যবহার সহজ ও নিরাপদ বলে মনে করেন কিন্তু প্রতিযোগীদের তুলনায় এতে নিরীক্ষা ও ওয়ার্কফ্লো বৈশিষ্ট্য নেই তা তুলে ধরেন।[৪৬]
↑Saitto, Serena (নভেম্বর ১৯, ২০১৩)। "Hightail Raises $34 Million to Finance International Expansion"। BusinessWeek।|সংগ্রহের-তারিখ= এর |ইউআরএল= প্রয়োজন (সাহায্য)
↑Gadkin, James (মার্চ ২৬, ২০০৯)। "Web 2.0 Works to Solve Problems"। Network World। জানুয়ারি ৬, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৩, ২০১৩।
↑McClure, Terri (২০১১), "Online File Sharing and Collaboration in the Enterprise", Market Landscape Report, Enterprise Strategy Groupঅজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑ কখMcClure, Terri (নভেম্বর ২০১২), "Workstream by YouSendIt", Online File Sharing and Collaboration Test Drive, Enterprise Strategy Group, মার্চ ৩, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৫, ২০১৩অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑ কখNeedle, David (অক্টোবর ৩০, ২০০৭)। "YouSendIt Suite Targets Business"। Internetnews। ডিসেম্বর ১৯, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৩।
↑Palotie, Laura। "A Winning Pitch"। Inc. Magazine। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৩।
↑Brynko, Barbara (অক্টোবর ১, ২০০৯)। "YouSendIt: one-click ease for outlook"। Information Today। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৩, ২০১৩।
↑ কখYouSendIt, TopTenReviews, অক্টোবর ১, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৮, ২০১৩উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Bookwalter, J.R. (জানুয়ারি ১১, ২০১২)। "YouSendIt Review"। MacLife। জানুয়ারি ১২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৮, ২০১৩।