হান্না এলহেবশি | |
---|---|
জন্ম | আনুমানিক ১৯৮৩ |
জাতীয়তা | লিবীয় |
পেশা | নারী অধিকার কর্মী, স্থপতি |
হান্না এলহেবশি (জন্ম: আনুমানিক ১৯৮৫)[১] হলেন একজন লিবীয় নারী অধিকার কর্মী ও স্থপতি।[২]
হান্না এলহেবশি লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে স্থপতি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।[৩] তার বাবা সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন।[৪]
তিনি রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় না থাকলেও আরব বসন্তের সময় লিবিয়ায় সক্রিয় হয়ে ওঠেন।[৩] তিনি একজন সাইবারঅ্যাক্টিভিস্টে পরিণত হন।[৫] তিনি তুলে ধরেন মুয়াম্মার গাদ্দাফির সময়ে ২০১১ সালে লিবীয় গৃহযুদ্ধের সময় মানুষ নিহত হবার কাহিনি।[৬] তিনি বছরের পর বছর ধরে লিবিয়ায় চলে আসা দুঃখ-দুর্দশার কথা দুনিয়াবাসীকে জানিয়েছেন।[৪] তিনি 'নুমিদিয়া' ছদ্মনামে কর্মকাণ্ড চালাতেন, যেটি তার বার্বার জাতির প্রতিনিধিত্ব করা ছাড়াও তার পরিচত লুকিয়ে রাখত।[২][৭] তিনি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে লিবিয়ার বছরের পর বছর ধরে চলে আসা দুঃখ-দুর্দশার খবর সরবরাহ করতেন।[৪] তিনি লিবিয়ায় নারী অধিকার নিয়েও কাজ করেছেন।[৮]
তার কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার লাভ করেন।[২] তিনিসহ আরো দশজন মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে এই পুরস্কার লাভ করেছিলেন। পুরস্কারবিজয়ীরা তিন সপ্তাহ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করেছিলেন এবং তারা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে তাদের অভিজ্ঞতার কাহিনি বর্ণনা করেছিলেন।[৩]