হান্স ক্রিশ্চিয়ান ওরস্টেড | |
---|---|
জন্ম | রাডকবিং, ডেনমার্ক | ১৪ আগস্ট ১৭৭৭
মৃত্যু | ৯ মার্চ ১৮৫১ কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক | (বয়স ৭৩)
জাতীয়তা | ড্যানিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয় (পিএইচডি) (১৭৯৯)[১] |
পরিচিতির কারণ | তড়িচ্চুম্বকত্বের আবিষ্কার[১] |
পুরস্কার | কপলি পদক (১৮২০) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয় |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | ইমানুয়েল কান্ট |
স্বাক্ষর | |
হান্স ক্রিশ্চিয়ান ওরস্টেড (/ˈɜːrstɛd/;[২] ডেনীয়: [ˈhanˀs ˈkʰʁæsd̥jan ˈɶɐ̯sd̥ɛð]; ১৪ অগাস্ট ১৭৭৭ – ৯ মার্চ ১৮৫১) ছিলেন ড্যানিশ পদার্থবিজ্ঞানী এবং রসায়নবিদ যিনি আবিষ্কার করেছিলেন যে, তড়িৎ প্রবাহ চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করে যা তড়িচ্চুম্বকত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি এখনো ওরস্টেডের লয়ের জন্য পরিচিত। তিনি উত্তর-কান্টিয় দর্শনের নতুন রুপ দেন এবং ১৯শ শতাব্দীর বিজ্ঞানের আগাম উন্নতি সাধন করেন।[৩]
১৮২৪ সালে, তিনি প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শিক্ষা প্রচারের জন্য (এসএনইউ) নামে একটি সমাজ গড়ে তোলেন। এছাড়াও তিনি পূর্ববর্তী অনেক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন যেগুলো বর্তমানে ড্যানিশ আবহাওয়া ইনস্টিটিউট এবং ডেনিশ পেটেন্ট ও ট্রেডমার্ক অফিসে রপান্তরিত হয়। ওরস্টেড ছিলেন প্রথম আধুনিক চিন্তাবিদ যিনি প্রথম বিশদভাবে চিন্তার পরীক্ষা বর্ণনা করেন এবং নামকরণ করেন।
তিনি ছিলেন তথাকথিত ডেনিশ স্বর্ণযুগের নেতা হান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসেনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং রাজনীতিবিদ ও আইনজ্ঞ এন্ডারস স্যান্ডো অরস্টেডের ভাই যিনি পরবর্তীতে ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (১৮৫৩-৫৪)।
সিজিএস পদ্ধতিতে চৌম্বক ক্ষেত্রের একক অরস্টেড (Oe) তার নামানুসারে করা হয়।
টেমপ্লেট:Copley Medallists 1801-1850 টেমপ্লেট:Danish Golden Age