হাসান সাঈদ | |
---|---|
পেশা | বিচারবিষয়ক প্রধান |
ধর্মতত্বীয় কাজ | |
মুখ্য আগ্রহ | ইসলাম |
ড.হাসান সাঈদ (ধিবেহী ভাষা: ޑރ. ޙަސަން ސަޢީދު) ছিলেন ১১ নভেম্বর ২০০৩ সাল থেকে ৫ আগস্ট ২০০৭ সাল পর্যন্ত মালদ্বীপের অ্যাটর্নি জেনারেল বা সহকারী আইনবিদ।[১] তিনি মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি পদের জন্য স্বাধীন প্রার্থী হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন এবং তিনি ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে তৃতীয় অবস্থান লাভ করেন।[২] রাষ্ট্রেতি মামুন আব্দুল গাইয়ুম ১১ নভেম্বর ২০০৩ সালে সাঈদকে তার ৩৩ বছর বয়সে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেন। তিনি ইসলামের একজব গবেষক এবং তিনি তার বই ফ্রিডম অব রেলিজিয়ন, এপোসটাসি, এবং ইসলাম (২০০৪ সালে প্রকাশিত)-এ উদারতা সম্পর্কে লিখেছেন।
ইউনিভার্সিটি অব কুইনসল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া থেকে পিএইচডি পাওয়ার পূর্বে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়াতে লেখাপড়া করেছেন। সাঈদ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে যোগ দেওয়ার পূর্বে ক্রিমিনাল কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন।
মালদ্বীপ সরকারের পিপলস্ পার্টির (ডিআরপি) একজন সদস্য হিসেবে, সাঈদকে ২০০৬ সালের এপ্রিলে ডিআরপির সহকারী প্রধান নির্বাচন করা হয়। একই মাসে তিনি ড.আহমেদ শহীদ এবং মোহাম্মদ জামিল আহমেদের সাথে মিলিত হয়ে ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের জন্য গ্র্যাজুয়েট প্রতিষ্ঠা করেন।
সাঈদ মামুন আব্দুল গাইয়ুম এর করা একটি সংশোধনের প্রস্তাবকে সমর্থন করেন। তিনি ২০০৫সাল থেকে দেশের আইনি ব্যবস্থার পরিবর্তন, প্যানেল সিস্টেম, বিচার ব্যবস্থা ও ক্রিমিনাল ন্যায় ব্যবস্থার জন্য একটি ৫বছরের পরিকল্পনার প্রস্তাব করেন। তিনি পার্লামেন্টে একটি নতুন প্যানেল কোড স্থাপন করেন।
বৈদেশিক মন্ত্রী শহীদ এবং তথ্য মন্ত্রী মুহাম্মদ নাশীদ (মোহাম্মদ নাশিদ নয়) এর পাশাপাশি সাঈদও নতুন গঠিত পরিকল্পনার একজন প্রধান অবদানকারী যা ২০০৬ সালের মার্চে প্রকাশিত হয়।[৩]
সাড়ে চার বছর পর তখনকার অ্যাটর্নি জেনারেল সাঈদ এবং ন্যায় মন্ত্রী মুহাম্মদ জামীল আহমেদ সরকার থেকে পদত্যাগ করেন। পদত্যাগপত্র ৫ই আগস্ট, ২০০৭ সালের, ২.৩০পিএমে জমা দেয়া হয় এবং পর্বর্তীতে ৩.৩০পিএমে সাঈদ ও জামীল সংবাদ সম্মেলনের জন্য দাবাউরগুতে উপস্থিত হন। গায়ুমের ব্যর্থতাকে কারণ দায়ী করে হাসান সাঈদ বলেন,"আমি পদত্যাগ করেছি কারণ আমি যে পরিকল্পনার জন্য সরকার যোগ দিয়েছিলাম তা ব্যর্থ হয়েছে এবং আমার দলে থাকা অযৌক্তিক। পদত্যাগ করার পর, সাঈদ, সাবেক বৈদেশিক মন্ত্রী আহমেদ শহীদ এবং সাবেক ন্যায় মন্ত্রী মোহাম্মদ জামীল আহমেদ রাজ্জে চ্যাম্বারস নামের একটি ব্যবসায়িক আইনি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন।
গাইয়ুমের ভাঙ্গা নতুন মালদ্বীপে হাসান সাঈদ ছিলেন ২০০৮ সালের মালদ্বীপ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের একজন স্বাধীন প্রার্থী, হাসান সাঈদ তার সহকর্মী হিসেবে আহমেদ শহীদকে নির্বাচিত করেন।[৪] তিনি অধিষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি গাইয়ুম এবং মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী মি.নাশীদের পরে তৃতীয় হন। দ্বিতীয় নির্বাচনে সাঈদের সমর্থনে, মি.নাশীদ গাইয়ুমের ৩০বছরের শাসনের অবসান ঘটান।
মাদ্রাসার ছাত্র এবং ইসলামিক গবেষক, সাঈদ ইসললমিক উদারপন্থীর উকিল এবং ফ্রিডম অব রেলিজিয়ন, আপোস্ট্যসি এন্ড ইসলাম বইয়ের সহ-লেখক, এই বইয়ে ধর্ম ত্যাগ সম্পর্কে মুসলিম গবেষকদের ধারণা ও মুসলিম সমাজে তাদের কার্যক্রমকে তুলে ধরা হয়েছে। বইটিতে লেখল আব্দুল্লাহ সাঈদ এবং হাসান সাঈদ ধর্মান্তরের আইন নিয়ে এবং শাস্তি স্বরুপ মৃত্যুদন্ড দেওয়ার ব্যাপারে মতবেদ প্রকাশ করেছেন। তারা উল্লেখ করেছেন যে ধর্মান্তরের এই আইন ছিল মূলত একটি ধার্মিক ও রাজনৈতিক কার্যক্রম, এবং এর শাস্তি নিয়ে মুসলিমদের মাঝে মতবেদ রয়েছে।[৫] সাঈদ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস খবরের কাগজে মতদেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের ইসলামিক আক্রমণেের প্রতি ইরাকের রাগ, মালদ্বীপে ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য অন্ধ-বিশ্বাস ও ভুল ধারণা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।[৬]
সাঈদ অস্ট্রেলিয়ার উচ্চ আদালতে একজন আইনের ব্যারিস্টার। তিনি মালদ্বীপ সরকারের একজন উকিল এবং আইনজ্ঞ। তিনি মালদ্বীপের গণতন্ত্রের সম্পর্কে ব্রিটিশ খবরের কাগজ দ্য গার্ডিয়ানেলেখালেখি করেছেন। [৭]
However, Hassan Saeed, the attorney-general, argues that even the “rent-controlled” resorts are too expensive for all but plutocrats to bid for...
Gayoom has presided over the Maldives since 1978, but he faces a tough challenge in the run-off after Hassan Saeed, the former attorney-general who came in third, threw his support behind Nasheed.
The global outburst of Islamic anger after the US invasion of Iraq and the spread of Internet access to this country’s remote islands played a major role in the growing fundamentalism, said Hassan Saeed, the Maldives’ former attorney general.
The British tourists who come to the Maldives' beaches...