হিদেকি তোজো 東條 英機 東条 英機 | |
---|---|
![]() | |
জাপানের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৮ই অক্টোবর ১৯৪১ – ২২শে জুলাই ১৯৪৪ | |
সার্বভৌম শাসক | শোয়া |
পূর্বসূরী | ফুমিমারো কোনোএ |
উত্তরসূরী | কুনিয়াকি কইসো |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | টোকিওর জেলা কোজিমাকি, জাপান | ৩০ ডিসেম্বর ১৮৮৪
মৃত্যু | ২৩ ডিসেম্বর ১৯৪৮ টোকিও, জাপান | (বয়স ৬৩)
রাজনৈতিক দল | Imperial Rule Assistance Association (১৯৪০–১৯৪৫) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | স্বাধীন (১৯৪০ সাল পূর্বে) |
দাম্পত্য সঙ্গী | কাতসুকো ইতো |
সন্তান | ৩ ছেলে ৪ মেয়ে |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | Imperial Japanese Army Academy সৈন্যবাহিনী যুদ্ধের কলেজ |
ধর্ম | জোদো শীনশু |
স্বাক্ষর | ![]() |
হিদেকি তোজো[১] (ক্যুজিতাই: 東條 英機; শিঞ্জিতাই: 東条 英機) (৩০শে ডিসেম্বর ১৮৮৪ - ২৩শে ডিসেম্বর ১৯৪৮) জাপান সাম্রাজ্যের সৈন্যবাহিনীর জেনারেল, তাইসেই ইয়কুসাঙ্কাই (Taisei Yokusankai) এর সদস্য এবং অনুসরণের নেতা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের ৪০তম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, ১৮ই অক্টোবর ১৯৪১ থেকে ২২শে জুলাই ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত। পাল হার্বারের বোমা হামলার জন্য কিছু ইতিহাসবিদরা তাকে দায়ী ধরে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকাকে সরাসরি জড়িত হওয়ার নেতৃত্ব দিয়েছিল। নিষ্ঠুরতার জন্যো হিদেকি তোজোকে এশিয়ার হিটলার বলে তুলনা করা হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে দূর প্রাচ্যের আন্তর্জাতিক সামরিক আদালতে বিচার করে তোজোকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ১৯৪৮ সালের ২৩শে ডিসেম্বর ফাঁসীতে ঝুলিয়ে এই দণ্ড কার্যকর করা হয়।