চীন থেকে উৎপন্ন২০১৯–২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী ভারতে প্রথম নথিবদ্ধ হয়েছিল ২০২০ সালের ৩০শে জানুয়ারি। আস্তে আস্তে এই মহামারীটি ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে, এর মধ্যে হিমাচল প্রদেশ রাজ্যটিও আছে। ২০২০ সালের ২০শে মার্চ এই অঞ্চলের প্রথম অসুস্থতার ঘটনাটি নথিবদ্ধ করা হয়েছিল।[১]
৭ই জুন পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৪১০টির মধ্যে ছিল ১৮৫টি সক্রিয় অবস্থা, ৬টি মৃত্যু এবং ২১৯টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
১২ই জুন পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৪৮৬টির মধ্যে ছিল ১৭৬টি সক্রিয় অবস্থা, ৭টি মৃত্যু এবং ২৯৩টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
১৬ই জুন পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৫৫০টির মধ্যে ছিল ১৮২টি সক্রিয় অবস্থা, ৭টি মৃত্যু এবং ৩৬১টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
২৩শে জুন পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৭১৪টির মধ্যে ছিল ২৮৮ টি সক্রিয় অবস্থা, ৭টি মৃত্যু এবং ৪২৯টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
২৫শে জুন পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৮৩৭টির মধ্যে ছিল ৩৩৮ টি সক্রিয় অবস্থা, ৮টি মৃত্যু এবং ৪৯১টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
১লা জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশের মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ৯৬৭টির মধ্যে ছিল ৩৪১টি সক্রিয় অবস্থা, ৯টি মৃত্যু এবং ৬১৭টি নিরাময়ের ঘটনা। [৩]
৩রা জুলাই হিমাচলে আক্রান্তের সংখ্যা ১০০০ জনের ভয়াবহ মাইলফলক অতিক্রম করেছে।[৪]
৮ই জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ১০৮৮টির মধ্যে ছিল ২৫৮টি সক্রিয় অবস্থা, ১০টি মৃত্যু এবং ৮২০টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
১৫ই জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ১৩৩০টির মধ্যে ছিল ৩৫১টি সক্রিয় অবস্থা, ১০টি মৃত্যু এবং ৯৬৯টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
১৮ই জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ১৪৪২টির মধ্যে ছিল ৪০২ টি সক্রিয় অবস্থা ১০টি মৃত্যু এবং ১০৩০টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
২৬শে জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ২১২১টির মধ্যে ছিল ৯৩০টি সক্রিয় অবস্থা, ১৩টি মৃত্যু এবং ১১৭৮টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
৩০শে জুলাই পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচলে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ২৫১২টির মধ্যে ছিল ১০৯৯টি সক্রিয় অবস্থা, ১৩টি মৃত্যু এবং ১৩৮৮টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
৩রা আগস্ট পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে মোট নথিবদ্ধ অসুস্থতার সংখ্যা ২৮০৩টির মধ্যে ছিল ১১২৫ টি সক্রিয় অবস্থা, ১৩টি মৃত্যু এবং ১৬৬৫টি নিরাময়ের ঘটনা।[৩]
৬ই আগস্ট পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট ৩০২৯টি নথিবদ্ধ ঘটনার মধ্যে ১১৪১টি সক্রিয় অবস্থা, ১৮৬৫টি নিরাময়ের ঘটনা ও ১৩টি মৃত্যুর ঘটনা ছিল।[৩]
১০ই আগস্ট পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট ৩৩৪৭টি নথিবদ্ধ ঘটনার মধ্যে ১১৫২টি সক্রিয় অবস্থা, ২১৮১টি নিরাময়ের ঘটনা ও ১৪টি মৃত্যুর ঘটনা ছিল।[৩]
১২ই আগস্ট পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, মোট ৩৫৭৯৭টি নথিবদ্ধ ঘটনার মধ্যে ১২১৩টি সক্রিয় অবস্থা, ২৩২১টি নিরাময়ের ঘটনা ও ১৭টি মৃত্যুর ঘটনা পাওয়া গেছে।[৫]