হিমানি বন্দ্যোপাধ্যায় | |
---|---|
জন্ম | ১৯৪২ সিলেট, ব্রিটিশ ভারত |
মাতৃশিক্ষায়তন | বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, বি.এ. যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, এম.এ. টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, এম.এ. টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, পিএইচ.ডি. |
নারীবাদ |
---|
ধারাবাহিকের একটি অংশ |
হিমানি বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম ১৯৪২) হলেন একজন কানাডীয় লেখক, সমাজবিজ্ঞানী, পণ্ডিত,[১] এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা থেকে আসা একজন দার্শনিক। তিনি কানাডার ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে[২] সামাজিক ও রাজনৈতিক চিন্তাধারায় স্নাতক প্রোগ্রামে এবং উইমেন স্টাডিজে স্নাতক প্রোগ্রামে পড়ান। তিনি সমাজ কর্মী হওয়ার পাশাপাশি কবিতা লেখার জন্যও পরিচিত। তিনি ইংরেজিতে বিএ এবং এমএ ডিগ্রি লাভ করেছেন যথাক্রমে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি এমএ এবং পিএইচডি করেছেন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
হিমানি বন্দ্যোপাধ্যায় মার্কসবাদী, নারীবাদী এবং বর্ণবাদ বিরোধী তত্ত্বের ক্ষেত্রে কাজ করেন।[৩] তিনি বিশেষ করে কার্ল মার্ক্সের আদর্শের ধারণার মাধ্যমে ঔপনিবেশিক বক্তৃতা পড়ার দিকে মনোনিবেশ করেন এবং লিঙ্গ, জাতি ও শ্রেণির একটি প্রতিফলিত বিশ্লেষণ একত্রিত করেন। তিনি সচেতনতা ও উপলব্ধি এবং আদার (অন্য ব্যক্তি বা লোককে নিজের থেকে পৃথক হিসাবে সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত হয় ) সম্বন্ধে এবং প্রান্তিক নারীদের নীরবতা সম্পর্কেও অনেক বক্তৃতা করেছেন।
তাঁর লেখা উপন্যাস এবং আঁকা রঙিন ছবি শিশুদের বর্ণবাদের মোকাবিলা করতে শেখায়।[৪]
শিক্ষায়তনে নিজের কাজের পাশাপাশি, তিনি বিভিন্ন ধরণের পাঠকবর্গের কাছে পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন জায়গায় লেখা প্রকাশ করেছেন। রুংঘ পত্রিকায় তাঁর দুটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।[৫][৬]
হিমানি বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতায় পড়াশোনা করেন এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যথাক্রমে বিএ ও এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর গবেষণাপত্রটি ১৯৮৮ সালে সম্পন্ন হয়েছিল, যার শিরোনাম ছিল: এ স্টাডি অফ ক্লাস অ্যাণ্ড ক্লাস স্ট্রাগল ইন দ্য পলিটিক্যাল থিয়েটার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল।[৭]