ধরন | পাবলিক |
---|---|
আইএসআইএন | INE158A01026 |
শিল্প | মোটরযান |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯ জানুয়ারি ১৯৮৪ |
প্রতিষ্ঠাতা | ড. ব্রিজমোহন লাল মুনজাল |
সদরদপ্তর | নয়া দিল্লি, ভারত |
প্রধান ব্যক্তি |
|
পণ্যসমূহ | মোটরসাইকেল, স্কুটার |
উৎপাদনের আউটপুট | ৭৫,৮৭,১৩০ ইউনিট (২০১৮) |
আয় | ₹৩৪,৬৫৮ কোটি (ইউএস$ ৪.২৪ বিলিয়ন) (২০১৯)[২] |
₹ ৫,০৪৩ কোটি (ইউএস$ ৬১৬.৪২ মিলিয়ন) (২০১৯)[২] | |
₹ ৩,৪৬৬ কোটি (ইউএস$ ৪২৩.৬৬ মিলিয়ন) (২০১৯)[২] | |
মোট সম্পদ | ₹১৭,৬৪১ কোটি (ইউএস$ ২.১৬ বিলিয়ন) (২০১৯)[২] |
মোট ইকুইটি | ₹১২,৮৫৭ কোটি (ইউএস$ ১.৫৭ বিলিয়ন) (২০১৯)[২] |
কর্মীসংখ্যা | ৮,৫৫১ (২০১৯)[২] |
ওয়েবসাইট | Hero Motocorp |
হিরো মোটোকর্প লিমিটেড, যার প্রাক্তন নাম হিরো হোন্ডা, একটি ভারতীয় মোটরসাইকেল ও স্কুটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, যার সদর দফতর ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটি ভারতের এবং সমগ্র বিশ্বের বৃহত্তম দুই-চাকার মোটরযান নির্মাতা।[৩] হিরো মোটরসাইকেলগুলি জ্বালানি সাশ্রয়ী ও কমদামী হওয়ায় ১৯৮০-র দশকে ভারতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। বর্তমানে ভারতে দুই-চাকার মোটরযানের বাজারের প্রায় ৩৬% হিরোর ভাগে পড়েছে।[৩][৪] ২০১৩ সালে কোম্পানিটির বাজার পুঁজিভবনের পরিমাণ ছিল ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার।[৫]
১৯৮৪ সালে ভারতের সাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিরো সাইকেলস (মুনজাল পরিবারের প্রতিষ্ঠান) এবং জাপানের হোন্ডা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যৌথ কারবার হিসেবে হিরো হোন্ডার যাত্রা শুরু হয়।[৬] ২০১০ সালে হোন্ডা যৌথ ব্যবসা থেকে সরে দাঁড়ায় এবং সম্পূর্ণ নিজস্ব মালিকানাধীন হোন্ডা মোটরসাইকেল অ্যান্ড স্কুটার ইন্ডিয়া প্রতিষ্ঠানে মনোনিবেশ করে। হিরো গ্রুপ হোন্ডার দখলের শেয়ারগুলি কিনে নেয়।[৭][৮]