হুগলি-চুঁচুড়া Hooghly-Chinsurah | |
---|---|
সদর শহর | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৪′ উত্তর ৮৮°২৩′ পূর্ব / ২২.৯০° উত্তর ৮৮.৩৯° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হুগলি |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসভা |
• শাসক | হুগলি চুঁচুড়া |
আয়তন | |
• মোট | ১৭.২৯ বর্গকিমি (৬.৬৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২,৮৮,০৯০ |
• জনঘনত্ব | ১৭,০০০/বর্গকিমি (৪৩,০০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারী | বাংলা, ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭১২১০১, ৭১২১০২, ৭১২১০৩, ৭১২১০৫, ৭১২১০৬ |
টেলিফোন কোড | ০৩৩ |
লোকসভা কেন্দ্র | হুগলি |
বিধানসভা কেন্দ্র | চুঁচুড়া |
বিধায়ক | শ্রী অসিত মজুমদার (তপন) |
পৌর প্রধান (হুগলি-চুঁচুড়া পৌরসভা) | শ্রী অমিত রায় |
ওয়েবসাইট | hooghly |
হুগলি-চুঁচুড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। আসলে এটি হুগলি ও চুঁচুড়া এই দুই শহর যুক্ত করে পৌরসভা তৈরী হয়েছে। কলকাতা থেকে ৩৫ কিমি উত্তরে অবস্থিত। শহরটি বৃহত্তর কলকাতার অন্তর্গত। এটি হুগলি জেলার সদর শহর।
হুগলি শহরটি ছিল পর্তুগিজদের অধিকারে এবং চুঁচুড়া ছিল ওলন্দাজদের দখলে। অষ্টাদশ শতকের শেষ ভাগে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী দুই-ই দখল করে ও পরে ১৮৬৫ সালে এই দুই প্রশাসনিক অঞ্চলকে একত্রিত করা হয়।
ভারতের ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে হুগলি-চুঁচুড়া শহরের জনসংখ্যা হল ১৭৭,২৫৯ জন।[১] এর মধ্যে পুরুষ ৫০.১২% এবং নারী ৪৯.৮৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৯১.১০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৯৩.৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৮.৩৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৭৯.৫%, তার চাইতে হুগলি-চুঁচুড়া এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৬.২৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
চুঁচুড়া ১৮০১ সালে হাজি মুহাম্মাদ মহসীন একটি ইমামবারা বানান যা এখন স্থানীয়ভাবে "বড় ইমামবারা" নামে পরিচিত। এছাড়া চুঁচুড়া ঘড়ির মোড়, ভাগীরথীর তীরে ষণ্ডেশ্বর শিব মন্দির , ডাচ সমাধিস্থল হল এখানকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এছাড়া রয়েছে ইংরেজ আমলে তৈরি করা চুঁচুড়া কোট, আর্মেনিয়ান চার্চ,বান্ডেল চার্চ,দয়াময়ী কালীবাড়ি।
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |