![]() | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হেমাঙ্গ কমল বাদানি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ১৪ নভেম্বর, ১৯৭৬ চেন্নাই, তামিলনাড়ু, ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৩৭) | ১৫ জুন ২০০১ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৯ আগস্ট ২০০১ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৩০) | ৩০ মে ২০০০ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৩ মার্চ ২০০৪ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩০ অক্টোবর ২০২০ |
হেমাঙ্গ কমল বাদানি (গুজরাতি: હેમાંગ બદાણી; জন্ম: ১৪ নভেম্বর, ১৯৭৬) তামিলনাড়ুর চেন্নাই এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ভারত ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকে ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
;ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে চেন্নাই সুপার কিংস, চেন্নাই সুপারস্টার্স, তামিলনাড়ু ও বিদর্ভ দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন হেমাঙ্গ বাদানি।
তামিলনাড়ুর গুজরাতি পরিবারের সন্তান তিনি।[১] ভারত এ দলের সদস্যরূপে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সার্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত হেমাঙ্গ বাদানি’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। পরিচ্ছন্ন মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান ছিলেন হেমাঙ্গ বাদানি। নিখুঁত ফিল্ডার হিসেবে দুই বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে স্থির মস্তিষ্ক ও ধারাবাহিকতাহীন অবস্থান করেছিলেন।
২০০৭ সালে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ২০০৭ সালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ও স্থবির হয়ে পড়া ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগে অংশ নেন। চেন্নাই সুপারস্টার্সের সদস্য ছিলেন তিনি। অবৈধ এ আসরে খেলার ফলে তামিলনাড়ু ও ভারত দলের পক্ষে খেলার জন্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত হন। বিসিসিআইয়ে প্রস্তাবনায় ২০০৯ সালে লিগ ত্যাগ করেন। এরপর, ঘরোয়া ক্রিকেটে এক বছর দূরে থাকার পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগসহ ভারত দলে খেলার জন্যে মনোনীত হন। ২০০৯-১০ মৌসুমের বিজয় হাজারে ট্রফিতে রাজস্থানের প্রতিনিধিত্ব করেন। আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের সদস্য হন।
২৭ জানুয়ারি, ২০১০ তারিখে তামিলনাড়ুর অল-রাউন্ডার সি গণপতি’র সাথে চেন্নাই সুপার কিংসের পক্ষে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে খেলার জন্যে মনোনীত হন। তবে, ২০১০ সালের ঐ আসরে কোন খেলায় তাকে খেলানো হয়নি। রঞ্জী ট্রফি প্রতিযোগিতায় বিদর্ভ দলের পক্ষে খেলছেন তিনি।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চারটিমাত্র টেস্ট ও চল্লিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন হেমাঙ্গ বাদানি। ১৫ জুন, ২০০১ তারিখে হারারেতে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৯ আগস্ট, ২০০১ তারিখে কলম্বোয় স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে একটি খেলায় অংশ নিলেও সুবিধে করতে পারেননি। ২০০১ সালে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার মাধ্যমে টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের সূত্রপাত ঘটে তার। এরপর, ঐ বছরের শেষদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনটি সাধারণমানের খেলা উপহার দেন। ২০০৪ সালে সফরকারী পাকিস্তান দলের বিপক্ষে সর্বশেষ খেলেন।
২৩ বছর বয়সে পাতানো খেলা পরবর্তী সময়ে ভারতের একদিনের দলে অন্তর্ভুক্ত হন। অজয় জাদেজা’র শূন্যস্থান পূরণে তাকে সম্ভাব্য খেলোয়াড় হিসেবে রাখা হয়। ২০০১-০২ মৌসুমে পুনেতে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে শতরানের ইনিংস খেলে নিজের সামর্থতা তুলে ধরেন। এর পরপরই তার খেলার মান দূর্বল হতে থাকে ও তরুণ খেলোয়াড়দেরকে তার স্থানে আনা হয়। তাসত্ত্বেও ২০০২-০৩ মৌসুমে রঞ্জী ট্রফি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় শতরান তুলে আবারও নিজেকে মেলে ধরেন। এরপরপরই ইংল্যান্ড সফরে এ দলের সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। সেখানে তিনি বেশ ভালোমানের খেলা উপহার দেন।
এরপর দলীয় অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী তাকে বেশ কয়েকটি সফরে নিয়ে যান। নিচেরসারির ব্যাটিং অল-রাউন্ডার ছিলেন। ২০০৮ সালে ওডিআই দল থেকে বাদ পড়ার পূর্বে বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নেন।
একদিনের আন্তর্জাতিকে হেমাঙ্গ বাদানি’র শতক | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রমিক | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | শুরুর তারিখ | ফলাফল |
[১] | ১০০ | ![]() |
![]() |
নেহরু স্টেডিয়াম | ২৮ মার্চ, ২০০১ | পরাজয় |
ক্রমিক | প্রতিপক্ষ | মাঠ | তারিখ | অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|
১ | জিম্বাবুয়ে | বড়বাটি স্টেডিয়াম, কটক | ২ ডিসেম্বর, ২০০০ | ১ কট; ৫৮* (৬৯ বল: ৩x৪, ১x৬) | ![]() |