ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হেরার্দো দানিয়েল মার্তিনো | ||
জন্ম | ২০ নভেম্বর ১৯৬২ | ||
জন্ম স্থান | রোসারিও, আর্জেন্টিনা | ||
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ইন্টার মায়ামি (প্রধান কোচ) | ||
যুব পর্যায় | |||
নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৮০–১৯৯০ | নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | ৩৯২ | (৩৫) |
১৯৯১ | তেনেরিফ | ১৫ | (১) |
১৯৯১–১৯৯৪ | নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | ৮১ | (২) |
১৯৯৪–১৯৯৫ | লানুস | ৩০ | (৩) |
১৯৯৫ | নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | ১৫ | (০) |
১৯৯৬ | বার্সেলোনা এসসি | ৫ | (০) |
১৯৯৬ | ও’হিগিনস | ০ | (০) |
মোট | ৫৩৮ | (৪১) | |
জাতীয় দল | |||
১৯৮১ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ | ১ | (০) |
১৯৯১ | আর্জেন্টিনা | ||
পরিচালিত দল | |||
১৯৯৮ | ব্রাউন দি অ্যারেসিফেস | ||
১৯৯৯ | প্লাতেন্স | ||
২০০০ | ইন্সতিতিউতো | ||
২০০২–২০০৩ | লিবার্তাদ | ||
২০০৩–২০০৪ | কেরো পর্তেনো | ||
২০০৫ | কোলোন | ||
২০০৫–২০০৬ | লিবার্তাদ | ||
২০০৬–২০১১ | প্যারাগুয়ে | ||
২০১২–২০১৩ | নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | ||
২০১৩–২০১৪ | বার্সেলোনা | ||
২০১৪–২০১৬ | আর্জেন্টিনা | ||
২০১৬–২০১৮ | আটলান্টা | ||
২০১৯–২০২২ | মেক্সিকো | ||
২০২৩– | ইন্টার মায়ামি | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
হেরার্দো দানিয়েল "তাতা" মার্তিনো (জন্ম নভেম্বর ২০, ১৯৬২), একজন আর্জেন্টিনীয় ফুটবল ম্যানেজার এবং প্রাক্তন ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে মেজর লিগ সকার ক্লাব ইন্টার মায়ামির প্রধান কোচের দায়িত্বে আছেন।
মার্তিনো তার ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময়ই কাটিয়েছেন নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজের হয়ে। তিনি দলটির হয়ে ৫০৫টি খেলায় মাঠে নামেন, যা দলের ইতিহাসে একটি রেকর্ড।[১] তিনি দর্শকদের ভোটে নিওয়েল’স-এর সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ও নির্বাচিত হন।[১]
২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্যারাগুয়ে জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন মার্তিনো। প্যারাগুয়ের ক্লাবগুলোর হয়ে সফলতাই তাকে এই অবস্থানে নিয়ে আসে। এর আগে তিনি চারবার প্যারাগুয়ের লীগ জিতেছেন, ২০০২ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত।
২০১০ বিশ্বকাপ থেকে প্যারাগুয়ে দলের বিদায় নেওয়ার পর ২০১০ সালের ৫ জুলাই, মার্তিনো ঘোষণা করেন যে তিনি দলের কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দেবেন। তিনি নিশ্চিত করেন যে দলের সাথে তার চার বছরের চুক্তি আর নবায়ন করবেন না।[২] অবশ্য ২০১০ সালের ১০ জুলাই, মার্তিনো চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে রাজী হন এবং ২০১১ কোপা আমেরিকা পর্যন্ত দলের কোচ হিসেবে থাকার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেন।[৩]
২০১৩ সালের ২২ জুলাই, নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজকে নিয়ে কোপা লিবের্তাদোরেসের সেমি ফাইনালে পৌছানোর পর বার্সেলোনার টিটো ভিলানোভা পরবর্তী কোচ হিসেবে নিশ্চিত করা হয় মার্তিনোকে। এর তিন দিন আগেই অসুস্থতার কারণে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন ভিলানোভা।[৪] তিনি বার্সেলোনার সাথে দুই বছরের চুক্তি করেন।[৫][৬] তার অধীনে বার্সেলোনার প্রথম খেলা ছিল ২০১৩ সালের ১৮ আগস্ট লেভান্তের বিপক্ষে। খেলায় বার্সেলোনা ৭–০ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে।[৭]
হেরার্দো মার্তিনো ইতালীয় বংশদ্ভূত। তার দাদা-দাদী বাসিলিকাতার রিপাকান্দিদার বাসিন্দা ছিলেন।[৮]
মার্তিনোর দাম্পত্য সঙ্গী মারিয়া আলেহান্দ্রা মার্তিনো।[৯] তাদের দুইটি কন্যা সন্তান ও একটি পুত্র সন্তান রয়েছে, যার নাম হেরার্দো জুনিয়র, যিনি একজন ফুটবলার।
২৩ মার্চ ২০১৪ অনুসারে।
দল | জাতীয়তা | কার্যকাল শুরু | কার্যকাল শেষ | রেকর্ড | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | জয় % | ||||
আলমিরান্তে ব্রাউন দি আরেসিফেস | ১৯৯৮ | ১৯৯৮ | ||||||
ক্লাব অ্যাতলেতিকো প্রাতেন্স | ১৯৯৯ | ১৯৯৯ | ||||||
ইন্সতিতিউতো দি কর্দোবা | ২০০০ | ২০০০ | ||||||
ক্লাব লিবের্তাদ | ২০০২ | ২০০৩ | ||||||
কেরো পর্তেনিয়ো | ২০০৩ | ২০০৪ | ||||||
কোলোন দি সান্তা ফে | ২০০৫ | ২০০৫ | ||||||
ক্লাব লিবের্তাদ | ২০০৫ | ২০০৬ | ||||||
প্যারাগুয়ে | ১ জুলাই ২০০৬ | ২৯ জুলাই ২০১১ | ||||||
নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজ | ২৯ ডিসেম্বর ২০১১ | ২২ জুলাই ২০১৩ | ||||||
এফসি বার্সেলোনা | ২৩ জুলাই ২০১৩ | বর্তমান | ৪৭ | ৩৫ | ৭ | ৫ | ৭৪.৪৭ |
হেরার্দো মার্তিনো খেলোয়াড়দের দ্বারা অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ধারার ফুটবল খেলাতে পছন্দ করেন। এছাড়া তিনি বল দখলের উপরও গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।