হোয়াকিন "এল চ্যাপো" গুজমান | |
---|---|
জন্ম | হোয়াকিন আর্চিভাল্ডো গুজমান লোয়েরা ৪ এপ্রিল ১৯৫৭ লা টুনা, বদিরগুয়াতো পৌরসভা, সিনালোয়া, মেক্সিকো |
অন্যান্য নাম |
|
পেশা | সিনালোয়া কার্তেলের নেতা |
উচ্চতা | ১৬৮ সেমি (৫ ফু ৬ ইঞ্চি) |
পূর্বসূরী | মিগেল অ্যানগেল ফেলিক্স গায়ার্দো |
উত্তরসূরী | ইসমাঈল জাম্বাদা গার্চিয়া |
অপরাধীর অবস্থা | বন্দি |
দাম্পত্য সঙ্গী | কমপক্ষে ৪
|
দণ্ডাদেশের কারণ | খুন, অর্থপাচার, মাদক পাচার, বোমা হামলা, সংগঠিত অপরাধ |
ফৌজদারি দণ্ড | ২৫ জুন ২০১৯ সালে রায় দেয়া হবে[১] |
অবস্থা | ১ম গ্রেপ্তার: ৯ জুন ১৯৯৩ ২য় গ্রেপ্তার: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ৩য় গ্রেপ্তার: ৮ জানুয়ারি ২০১৬ |
খোঁজ | ম্যাক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেল এবং যুক্তরাষ্ট্রের ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন |
এ থেকে খোঁজা হচ্ছে | ২০০১ |
পলায়ন | ১ম পলায়ন: ১৯ জানুয়ারি ২০০১ ২য় পলায়ন: ১১ জুলাই ২০১৫ |
হোয়াকিন আর্চিভালদো গুজমান লোয়েরা (ইংরেজি: Joaquín "El Chapo" Guzmán; জন্ম ৪ এপ্রিল ১৯৫৭) একজন ম্যাক্সিকান ড্রাগ লর্ড এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ সিন্ডিকেট সিনালোয়া কার্তেলের সাবেক নেতা [৩]। তার স্বল্পোচ্চতার জন্যে এল চ্যাপো' নামে সমাধিক পরিচিত, গুজমানকে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মাদক পাচারকারীদের একজন হিশেবে ধরা হয়[৪]।
সিনালোয়ার শত্রু কার্তেলের প্রধান খুনি মার্টিন করোনা গুজমানকে মারতে গিয়ে একজন প্রিস্টকে মেরে ফেলেন। সে ২০১৭ সালে "কনফেশনস অব অ্যা কার্তেল হিটম্যান" নামে একটি স্মৃতিকথা প্রকাশ করেন। [৫]
২০১৭ সালে নেটফ্লিক্স ও ইউনিভিশন যৌথ প্রযোজনায় গুজমানের জীবনকাহিনী নিয়ে এল চ্যাপো নামে একটি টিভি সিরিজ শুরু করেন। [৬] সিরিজটি ২৩ এপ্রিল ২০১৭ সালে ৮পিএম/৭সিতে ইউনিভিশনে অভিষেক হয়।
গুজমান নেটফ্লিক্স টিভি সিরিজ নার্কোসেও চিত্রায়িত হয়েছেন।