![]() ১৯০৯ সালে পিয়েন্দিবেনে | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হোসে মিগেল পিয়েন্দিবেনে ফেরারি | ||
জন্ম | ৫ জুন ১৮৯০ | ||
জন্ম স্থান | মোন্তেভিদেও, উরুগুয়ে | ||
মৃত্যু | ১২ নভেম্বর ১৯৬৯ | (বয়স ৭৯)||
মৃত্যুর স্থান | উরুগুয়ে | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় |
হোসে মিগেল পিয়েন্দিবেনে ফেরারি (স্পেনীয়: José Piendibene, স্পেনীয় উচ্চারণ: [xosˈe pjˌendiβˈene]; ৫ জুন ১৮৯০ – ১২ নভেম্বর ১৯৬৯; হোসে পিয়েন্দিবেনে নামে সুপরিচিত) একজন উরুগুয়েয়ীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় পেনিয়ারোল এবং উরুগুয়ে জাতীয় দলের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।
পিয়েন্দিবেনে ১৯০৯ সালে উরুগুয়ের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন; উরুগুয়ের জার্সি গায়ে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত তিনি সর্বমোট ৪৩ ম্যাচে ২২টি গোল করেছিলেন। তিনি উরুগুয়ের হয়ে সর্বমোট চারটি দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপে (১৯১৬, ১৯১৭, ১৯২০ এবং ১৯২১) অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার মধ্যে, ১৯১৬, ১৯১৭ এবং ১৯২০ সালে তিনি দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন।
পিয়েন্দিবেনে কোপা আমেরিকার (তৎকালীন দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ) প্রথম আসর ১৯১৬ দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপে উরুগুয়ের জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।[১][২]
হোসে মিগেল পিয়েন্দিবেনে ফেরারি ১৮৯০ সালের ৫ই জুন তারিখে উরুগুয়ের মোন্তেভিদেওতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছিলেন। ১৯৬৯ সালের ১২ই নভেম্বর তারিখে, উরুগুয়েতে ৭৯ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
উরুগুয়ে | ১৯০৯ | ১ | ০ |
১৯১০ | ৫ | ৪ | |
১৯১১ | ৬ | ৪ | |
১৯১২ | ৪ | ০ | |
১৯১৩ | ২ | ১ | |
১৯১৪ | ৩ | ১ | |
১৯১৫ | ৩ | ৩ | |
১৯১৬ | ৬ | ২ | |
১৯১৮ | ১ | ০ | |
১৯১৯ | ২ | ৩ | |
১৯২০ | ৬ | ২ | |
১৯২১ | ৩ | ১ | |
১৯২৩ | ১ | ১ | |
সর্বমোট | ৪৩ | ২২ |