স্টকটনের আর্ল | |
---|---|
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১০ জানুয়ারি ১৯৫৭ – ১৯ অক্টোবর ১৯৬৩ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
ডেপুটি | র্যাব বাটলার (১৯৬২ – ১৯৬৩) |
পূর্বসূরী | স্যার এন্টোনি ইডেন |
উত্তরসূরী | অ্যালেক ডগলাস-হোম |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মরিস হ্যারল্ড ম্যাকমিলান ১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৪ বেলগ্রাভিয়া, লন্ডন, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৬ (বয়স ৯২) চেলউড গেট, ইস্ট সাসেক্স, ইংল্যান্ড |
সমাধিস্থল | সেন্ট জাইল্স চার্চ, হর্স্টেড কেইন্স |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
রাজনৈতিক দল | কনজারভেটিভ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | বালিউল কলেজ, অক্সফোর্ড |
জীবিকা | প্রকাশক |
মরিস হ্যারল্ড ম্যাকমিলান, স্টকটনের প্রথম আর্ল (ইংরেজি: Harold Macmillan, ১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৪ - ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৬) ১৯৫৭ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি কন্সারভেটিভ (রক্ষনশীল) পার্টির প্রাক্তন নেতা ছিলেন।
ম্যাকমিলান প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন গ্রেনাডিয়ার গার্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তিনবার আহত হন, এবং ১৯১৬ সালের সেপ্টেম্বরে সোমের যুদ্ধে সবচেয়ে মারাত্মকভাবে আহত হন। যুদ্ধের বাকি সময় তিনি সেনা নিয়ন্ত্রিত হাসপাতালে কাটান। তখন তিনি হাটতে পারতেন না ও ব্যাথায় জর্জরিত ছিলেন এবং জীবনের বাকি সময় আংশিক শারীরিক অক্ষমতার মধ্যে কাটান। যুদ্ধের পর ম্যাকমিলান তার পারিবারিক ব্যবসায় দেখাশুনায় যোগ দেন। পরে তিনি ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে স্টকটন-অন-টিসের হয়ে সংসদে প্রবেশ করেন। ১৯২৯ সালে তার ক্ষমতা হারানোর পর তিনি ১৯৩১ সালে পুনরায় ক্ষমতা লাভ করেন এবং স্টকটন-অন-টিসে উচ্চ মাত্রার বেকারত্ব প্রসঙ্গে কথা বলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে তিনি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন এবং যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের অধীনে আশ্রিত ছিলেন এবং পরে চার্চিলের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী এন্টোনি ইডেনের অধীনে পররাষ্ট্র সচিব ও এক্সচেকারের চ্যান্সেলর পদে দায়িত্ব পালন করেন। এডেন ১৯৫৭ সালে সুয়েজ সংকটকালে পদত্যাগ করলে তিনি তার স্থলাভিষিক্ত হন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |