ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হেনরি বাটলার কেভ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ওয়াঙ্গানুই, নিউজিল্যান্ড | ১০ অক্টোবর ১৯২২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ ওয়াঙ্গানুই, নিউজিল্যান্ড | (বয়স ৬৬)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৪৬) | ১১ জুন ১৯৪৯ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩ জুলাই ১৯৫৮ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৮ জানুয়ারি ২০১৮ |
হেনরি বাটলার হ্যারি কেভ (ইংরেজি: Harry Cave; জন্ম: ১০ অক্টোবর, ১৯২২ - মৃত্যু: ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯) ওয়াঙ্গানুই এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ১৯৪৯ থেকে ১৯৫৮ সময়কালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্যসহ অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটন ও সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন হ্যারি কেভ।
১৯৪৫-৪৬ মৌসুম থেকে ১৯৪৯-৫০ মৌসুম পর্যন্ত ওয়েলিংটনের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। এরপর ১৯৫০-৫১ মৌসুমে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস দল গঠন থেকে শুরু করে ১৯৫৮-৫৯ মৌসুম পর্যন্ত একাধারে অংশ নেন। তন্মধ্যে, ১৯৫৩-৫৪ মৌসুম থেকে অবসর গ্রহণের পূর্ব-পর্যন্ত দলের নেতৃত্বে ছিলেন হ্যারি কেভ। ১৯৫২-৫৩ মৌসুমে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের খেলোয়াড় থাকা অবস্থায় ডুনেডিনে ওতাগোর বিপক্ষে নবম উইকেট জুটিতে ইয়ান লেগাটকে সাথে নিয়ে ২৩৯ রান তুলেছিলেন। তন্মধ্যে, ১১৮ রানের ঐ ইনিংসটি পরবর্তীকালে তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসে পরিণত হয়।[১]
১১ জুন, ১৯৪৯ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে হ্যারি কেভের। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৯ টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। তন্মধ্যে, ৯ টেস্টে নিউজিল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৪৯ ও ১৯৫৮ সালে ইংল্যান্ড সফরে যান। এরপর ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে পাকিস্তান ও ভারত সফর করেন। দলগুলোর বিপক্ষে আট টেস্টের সবকটিতেই তিনি অধিনায়কত্ব করেন।
১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় টেস্টে খেলার বাইরে অবস্থান করেন। কিন্তু, তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে জন রিডের অধিনায়কত্বে অংশ নেন। তন্মধ্যে, অকল্যান্ডের চতুর্থ টেস্টে উভয় ইনিংসে চারটি করে মোট আট উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ড দলকে তাদের ক্রিকেটের ইতিহাসের প্রথম বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা পালন করেন।[২] খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৪০.৪-২৬-৪৩-৮।
১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯ তারিখে ৬৬ বছর বয়সে ওয়াঙ্গানুই এলাকায় হ্যারি কেভের দেহাবসান ঘটে।
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জিওফ রাবোন |
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৫৫-৫৬ |
উত্তরসূরী জন রিড |