১০ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৮৬ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
তারিখ | ২৫ জুন ১৯৮৮ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | শুভদা | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | গোলাম মুস্তাফা এবং ইলিয়াস কাঞ্চন (যৌথভাবে) শুভদা এবং পরিণীতা | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | আনোয়ারা এবং অঞ্জনা (যৌথভাবে) শুভদা এবং পরিণীতা | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | শুভদা (১২) | |||
|
১১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ১১তম আয়োজন; যা ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। ১৯৮৮ সালের ২৫ জুন সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের পুরস্কার প্রদান করা।
এই বছর ১৯টি শাখার মধ্যে ৩টি যৌথ পুরস্কারসহ ১৫টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১][২]
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | এ.কে.এম জাহাঙ্গীর খান (প্রযোজক) | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | চাষী নজরুল ইসলাম | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | গোলাম মুস্তাফা ইলিয়াস কাঞ্চন |
শুভদা পরিণীতা |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | আনোয়ারা অঞ্জনা |
শুভদা পরিণীতা |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | আশীষ কুমার লোহ | পরিণীতা |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | জিনাত | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | কামরুন্নাহার আজাদ স্বপ্না | মায়ের দাবী |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | খন্দকার নুরুল আলম | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীতশিল্পী | সুবীর নন্দী | শুভদা (গানঃ তুমি এমনি জাল পেতেছো) |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীতশিল্পী | নীলুফার ইয়াসমিন | শুভদা (গানঃ এতো সুখ সইবে কেমন করে) |
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | সাধন রায় | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | আব্দুস সবুর | শুভদা |
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক | আমিনুল ইসলাম মিন্টু | আঘাত |
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক | এম এ বাসেত | শুভদা |