১৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৮৯ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
প্রদান | ১৯৮৯ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | পুরস্কার প্রদান করা হয়নি | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আলমগীর ক্ষতিপূরণ | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবানা রাঙ্গাভাবি | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | সত্য মিথ্যা (৫) | |||
|
১৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ১৪তম আয়োজন; যা ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে।[১] এই বছর ১৬টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[২] এই বছর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য পুরস্কার প্রদান করা হয়নি।
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | পুরস্কার প্রদান করা হয়নি | |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | এজে মিন্টু | সত্য মিথ্যা |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আলমগীর | ক্ষতিপূরণ |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবানা | রাঙা ভাবী |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | ব্লাক আনোয়ার | ব্যথার দান |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | খালেদা আক্তার কল্পনা | জ্বীনের বাদশা |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | জনসন | সত্য মিথ্যা |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | আলী হোসেন | ব্যথার দান |
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | মনিরুজ্জামান মনির | চেতনা |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীতশিল্পী | এন্ড্রু কিশোর | ক্ষতিপূরণ |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীতশিল্পী | রুনা লায়লা | এ্যাক্সিডেন্ট |
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | আব্দুস সবুর | বিরহ ব্যথা |
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | এজে মিন্টু | সত্য মিথ্যা |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | অরুণ রায় | ভাইজান |
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক | মুজিবুর রহমান দুলু | সত্য মিথ্যা |
শ্রেষ্ঠ শব্দ গ্রাহক | মফিজুল হক | ক্ষতিপূরন |
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা | ছটকু আহমেদ | সত্য মিথ্যা |