মৌসুম | ১৯৮৯–৯০ |
---|---|
তারিখ | ২৮ জুলাই ১৯৮৯ – ১২ মে ১৯৯০ |
চ্যাম্পিয়ন | বায়ার্ন মিউনিখ ১১তম বুন্দেসলিগা শিরোপা ১২তম জার্মান শিরোপা |
অবনমন | ভাল্ডহফ মানহাইম হমবুর্গ |
ইউরোপীয় কাপ | বায়ার্ন মিউনিখ |
কাপ উইনার্স কাপ | কাইজারস্লাউটার্ন |
উয়েফা কাপ | কলন আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বায়ার লেভারকুজেন |
মোট খেলা | ৩০৬ |
মোট গোলসংখ্যা | ৭৭৩ (ম্যাচ প্রতি ২.৫৩টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() |
সবচেয়ে বড় স্বাগতিক জয় | ডুসেলডর্ফ ৭–০ জাংকট পাওলি (১২ মে ১৯৯০) |
সবচেয়ে বড় অতিথি জয় | কলন ০–৫ কার্লস্রুহার (২১ এপ্রিল ১৯৯০) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | কলন ৩–৫ ফ্রাঙ্কফুর্ট (১৮ নভেম্বর ১৯৮৯) |
← ১৯৮৮–৮৯ ১৯৯০–৯১ → |
১৯৮৯–৯০ বুন্দেসলিগা পশ্চিম জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ২৭তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ১৯৮৯ সালের ২৮শে জুলাই তারিখে শুরু হয়ে ১৯৯০ সালের ১২ই মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[১][২] কাইজারস্লাউটার্নের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় স্টেফান কুনৎস এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।
বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ১৯৮৮–৮৯ মৌসুমে ৫০ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ১০ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
এই মৌসুমে ৪৯ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ১১তম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ১২তম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের নরওয়েজীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় ইয়র্ন আন্দারসন ১৮ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।
প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য দুই পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
১৯৮৮–৮৯ মৌসুম শেষে স্টুটগার্টার কিকার্স এবং হানোফার মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ এবং হমবুর্গ বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব জারব্রুকেনের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
ক্লাব | অবস্থান | মাঠ[৩] | ধারণক্ষমতা[৩] |
---|---|---|---|
বোখুম | বোখুম | রুর স্টেডিয়াম | ৪০,০০০ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ব্রেমেন | ভেজার স্টেডিয়াম | ৩২,০০০ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ডর্টমুন্ড | ভেস্টফালেন স্টেডিয়াম | ৫৪,০০০ |
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | ডুসেলডর্ফ | রাইন স্টেডিয়াম | ৫৯,৬০০ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ফ্রাঙ্কফুর্ট | ভাল্ডস্টাডিওন | ৬২,০০০ |
হামবুর্গার | হামবুর্গ | ফক্সপার্কস্টাডিওন | ৬২,০০০ |
হমবুর্গ | হমবুর্গ | ভাল্ড স্টেডিয়াম | ২৪,০০০ |
কাইজারস্লাউটার্ন | কাইজারস্লাউটার্ন | ফ্রিৎস ভাল্টার স্টেডিয়াম | ৪২,০০০ |
কার্লস্রুহার | কার্লস্রুহে | ভিল্ডপার্কস্টাডিওন | ৫০,০০০ |
কলন | কোলন | মুঙ্গার্সডর্ফার স্টেডিয়াম | ৬১,০০০ |
বায়ার লেভারকুজেন | লেভারকুজেন | উলরিখ হাবারলান্ড স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
ভাল্ডহফ মানহাইম | মানহাইম | সেপল হারবার্গার স্টেডিয়াম | ১৫,২০০ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | মনশেনগ্লাডবাখ | বোকেলবার্গস্টাডিওন | ৩৪,৫০০ |
বায়ার্ন মিউনিখ | মিউনিখ | মিউনিখ অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ৭০,০০০ |
নুর্নবার্গ | নুরেমবার্গ | স্টাটিশেস স্টেডিয়াম | ৬৪,২৩৮ |
জাংকট পাওলি | হামবুর্গ | মিলার্ন্টর স্টেডিয়াম | ১৮,০০০ |
স্টুটগার্ট | স্টুটগার্ট | নেকার স্টেডিয়াম | ৭২,০০০ |
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন | ক্রেফেল্ড | গ্রটেনবুর্গ স্টেডিয়াম | ৩৪,৫০০ |
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বায়ার্ন মিউনিখ (C) | ৩৪ | ১৯ | ১১ | ৪ | ৬৪ | ২৮ | +৩৬ | ৪৯ | ইউরোপীয় কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | কলন | ৩৪ | ১৭ | ৯ | ৮ | ৫৪ | ৪৪ | +১০ | ৪৩ | উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ |
৩ | আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৩৪ | ১৫ | ১১ | ৮ | ৬১ | ৪০ | +২১ | ৪১ | |
৪ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৩৪ | ১৫ | ১১ | ৮ | ৫১ | ৩৫ | +১৬ | ৪১ | |
৫ | বায়ার লেভারকুজেন | ৩৪ | ১২ | ১৫ | ৭ | ৪০ | ৩২ | +৮ | ৩৯ | |
৬ | স্টুটগার্ট | ৩৪ | ১৫ | ৬ | ১৩ | ৫৩ | ৪৭ | +৬ | ৩৬ | |
৭ | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ৩৪ | ১০ | ১৪ | ১০ | ৪৯ | ৪১ | +৮ | ৩৪ | |
৮ | নুর্নবার্গ | ৩৪ | ১১ | ১১ | ১২ | ৪২ | ৪৬ | −৪ | ৩৩ | |
৯ | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | ৩৪ | ১০ | ১২ | ১২ | ৪১ | ৪১ | ০ | ৩২ | |
১০ | কার্লস্রুহার | ৩৪ | ১০ | ১২ | ১২ | ৩২ | ৩৯ | −৭ | ৩২ | |
১১ | হামবুর্গার | ৩৪ | ১৩ | ৫ | ১৬ | ৩৯ | ৪৬ | −৭ | ৩১ | |
১২ | কাইজারস্লাউটার্ন | ৩৪ | ১০ | ১১ | ১৩ | ৪২ | ৫৫ | −১৩ | ৩১ | কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ |
১৩ | জাংকট পাওলি | ৩৪ | ৯ | ১৩ | ১২ | ৩১ | ৪৬ | −১৫ | ৩১ | |
১৪ | বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন | ৩৪ | ১০ | ১০ | ১৪ | ৪১ | ৪৮ | −৭ | ৩০ | |
১৫ | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৩৪ | ১১ | ৮ | ১৫ | ৩৭ | ৪৫ | −৮ | ৩০ | |
১৬ | বোখুম | ৩৪ | ১১ | ৭ | ১৬ | ৪৪ | ৫৩ | −৯ | ২৯ | অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ |
১৭ | ভাল্ডহফ মানহাইম (R) | ৩৪ | ১০ | ৬ | ১৮ | ৩৬ | ৫৩ | −১৭ | ২৬ | ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত |
১৮ | হমবুর্গ (R) | ৩৪ | ৮ | ৮ | ১৮ | ৩৩ | ৫১ | −১৮ | ২৪ |
অবস্থান | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
১ | ![]() |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ১৮ |
২ | ![]() |
কাইজারস্লাউটার্ন | ১৫ |
৩ | ![]() |
স্টুটগার্ট | ১৩ |
৪ | ![]() |
বায়ার্ন মিউনিখ | |
৫ | ![]() |
কলন | ১১ |
৬ | ![]() |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ১০ |
৭ | ![]() |
হামবুর্গার | |
৮ | ![]() |
জাংকট পাওলি | |
৯ | ![]() |
বায়ার্ন মিউনিখ | |
১০ | ![]() |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড |