মৌসুম | ২০০৯–১০ |
---|---|
তারিখ | ৭ আগস্ট ২০০৯ – ৮ মে ২০১০ |
চ্যাম্পিয়ন | বায়ার্ন মিউনিখ ২১তম বুন্দেসলিগা শিরোপা ২২তম জার্মান শিরোপা |
অবনমন | বোখুম হের্টা |
চ্যাম্পিয়নস লীগ | বায়ার্ন মিউনিখ শালকে ভেয়ার্ডার ব্রেমেন |
ইউরোপা লীগ | বায়ার লেভারকুজেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ড স্টুটগার্ট |
মোট খেলা | ৩০৬ |
মোট গোলসংখ্যা | ৮৬৬ (ম্যাচ প্রতি ২.৮৩টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() |
সবচেয়ে বড় স্বাগতিক জয় | বায়ার্ন মিউনিখ ৭–০ হানোফার |
সবচেয়ে বড় অতিথি জয় | ফ্রাইবুর্গ ০–৬ ভেয়ার্ডার ব্রেমেন |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৫–৩ হানোফার |
গড় উপস্থিতি | ৪১,৮০২[১] |
← ২০০৮–০৯ ২০১০–১১ → |
২০০৯–১০ বুন্দেসলিগা জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৪৭তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০০৯ সালের ৭ই আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ২০১০ সালের ৮ই মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[২][৩] ভলফসবুর্গের বসনীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জভিয়েজদান মিসিমোভিচ এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[৪]
ভলফসবুর্গ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০০৮–০৯ মৌসুমে ৬৯ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ১ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
এই মৌসুমে ৭০ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ২১তম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ২২তম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ভলফসবুর্গের বসনীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় এদিন জেকো ২২ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[৫]
প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
২০০৮–০৯ মৌসুম শেষে কার্লস্রুহার এবং আরমিনিয়া বিলেফেল্ড মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে ফ্রাইবুর্গ এবং মাইনৎস বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে এনার্গি কটবুস ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব নুর্নবার্গের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে নুর্নবার্গ বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
ক্লাব | অবস্থান | মাঠ | ধারণক্ষমতা[৬] |
---|---|---|---|
বোখুম | বোখুম | রুর স্টেডিয়াম | ৩১,৩২৮ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ব্রেমেন | ভেজার স্টেডিয়াম1 | ৩৪,৪০০ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ডর্টমুন্ড | সিগনাল ইডুনা পার্ক | ৮০,৫৫২ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ফ্রাঙ্কফুর্ট | কোমারৎসব্যাংক আরেনা | ৫১,৫০০ |
ফ্রাইবুর্গ | ফ্রাইবুর্গ | বাডেনোভা স্টেডিয়াম | ২৪,০০০ |
হামবুর্গার | হামবুর্গ | ফক্সপার্কস্টাডিওন | ৫৭,০০০ |
হানোফার | হানোফার | এডব্লিউডি আরেনা | ৪৯,০০০ |
হের্টা | বার্লিন | বার্লিন অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ৭৪,২৪৪ |
১৮৯৯ হফেনহাইম | সিনশাইম | রাইন নেকার এরিনা | ৩০,১৫০ |
কলন | কোলন | রাইন এনার্গি স্টেডিয়াম | ৫০,০০০ |
বায়ার লেভারকুজেন | লেভারকুজেন | বেএরিনা | ৩০,২১০[৭] |
মাইনৎস | মাইনৎস | ব্রুখভেগ স্টেডিয়াম | ২০,৩০০ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | মনশেনগ্লাডবাখ | বরুসিয়া পার্ক | ৫৪,০৬৭ |
বায়ার্ন মিউনিখ | মিউনিখ | আলিয়ানৎস আরেনা | ৬৯,০০০ |
নুর্নবার্গ | নুরেমবার্গ | ইজিক্রেডিট স্টেডিয়াম | ৪৬,৭৮০ |
শালকে | গেলজেনকির্খেন | আরেনা আউফশালকে | ৬১,৬৭৩ |
স্টুটগার্ট | স্টুটগার্ট | গটলিয়েব ডাইমলার স্টেডিয়াম | ৪২,১০১ |
ভলফসবুর্গ | ভলফসবুর্গ | ফক্সভাগেন আরেনা | ৩০,০০০ |
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বায়ার্ন মিউনিখ (C) | ৩৪ | ২০ | ১০ | ৪ | ৭২ | ৩১ | +৪১ | ৭০ | চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | শালকে | ৩৪ | ১৯ | ৮ | ৭ | ৫৩ | ৩১ | +২২ | ৬৫ | |
৩ | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ৩৪ | ১৭ | ১০ | ৭ | ৭১ | ৪০ | +৩১ | ৬১ | চ্যাম্পিয়নস লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ |
৪ | বায়ার লেভারকুজেন | ৩৪ | ১৫ | ১৪ | ৫ | ৬৫ | ৩৮ | +২৭ | ৫৯ | ইউরোপা লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ |
৫ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৩৪ | ১৬ | ৯ | ৯ | ৫৪ | ৪২ | +১২ | ৫৭ | |
৬ | স্টুটগার্ট | ৩৪ | ১৫ | ১০ | ৯ | ৫১ | ৪১ | +১০ | ৫৫ | ইউরোপা লীগের তৃতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
৭ | হামবুর্গার | ৩৪ | ১৩ | ১৩ | ৮ | ৫৬ | ৪১ | +১৫ | ৫২ | |
৮ | ভলফসবুর্গ | ৩৪ | ১৪ | ৮ | ১২ | ৬৪ | ৫৮ | +৬ | ৫০ | |
৯ | মাইনৎস | ৩৪ | ১২ | ১১ | ১১ | ৩৬ | ৪২ | −৬ | ৪৭ | |
১০ | আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৩৪ | ১২ | ১০ | ১২ | ৪৭ | ৫৪ | −৭ | ৪৬ | |
১১ | ১৮৯৯ হফেনহাইম | ৩৪ | ১১ | ৯ | ১৪ | ৪৪ | ৪২ | +২ | ৪২ | |
১২ | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৩৪ | ১০ | ৯ | ১৫ | ৪৩ | ৬০ | −১৭ | ৩৯ | |
১৩ | কলন | ৩৪ | ৯ | ১১ | ১৪ | ৩৩ | ৪২ | −৯ | ৩৮ | |
১৪ | ফ্রাইবুর্গ | ৩৪ | ৯ | ৮ | ১৭ | ৩৫ | ৫৯ | −২৪ | ৩৫ | |
১৫ | হানোফার | ৩৪ | ৯ | ৬ | ১৯ | ৪৩ | ৬৭ | −২৪ | ৩৩ | |
১৬ | নুর্নবার্গ (O) | ৩৪ | ৮ | ৭ | ১৯ | ৩২ | ৫৮ | −২৬ | ৩১ | অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ |
১৭ | বোখুম (R) | ৩৪ | ৬ | ১০ | ১৮ | ৩৩ | ৬৪ | −৩১ | ২৮ | ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত |
১৮ | হের্টা (R) | ৩৪ | ৫ | ৯ | ২০ | ৩৪ | ৫৬ | −২২ | ২৪ |
অবস্থান | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
১ | ![]() |
ভলফসবুর্গ | ২২ |
২ | ![]() |
বায়ার লেভারকুজেন | ২১ |
৩ | ![]() |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ১৯ |
৪ | ![]() |
শালকে | ১৮ |
৫ | ![]() |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ১৬ |
৬ | ![]() |
বায়ার্ন মিউনিখ | |
৭ | ![]() |
স্টুটগার্ট | ১৩ |
৮ | ![]() |
বায়ার্ন মিউনিখ | |
৯ | ![]() |
১৮৯৯ হফেনহাইম | ১২ |
১০ | ![]() |
নুর্নবার্গ |