Copa América Argentina 2011 | |
---|---|
![]() | |
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | আর্জেন্টিনা |
তারিখ | ১ জুলাই - ২৪ জুলাই |
দল | ১২ (২টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ৮ (৮টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
রানার-আপ | ![]() |
তৃতীয় স্থান | ![]() |
চতুর্থ স্থান | ![]() |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ২৬ |
গোল সংখ্যা | ৫৪ (ম্যাচ প্রতি ২.০৮টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৮,৮২,৬২১ (ম্যাচ প্রতি ৩৩,৯৪৭ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() (৫ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | ![]() |
২০১১ ক্যাম্পিওনাতো সাদামেরিকানো কোপা আমেরিকা বা, ২০১১ কোপা আমেরিকা বা, কোপা আমেরিকা আর্জেন্টিনা ২০১১ (স্পেনীয়: 2011 Copa América) দক্ষিণ আমেরিকার জাতীয় দলগুলো নিয়ে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকা ফুটবল প্রতিযোগিতার ৪৩তম আসর। দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলের প্রধান সংগঠন কনমেবল এ প্রতিযোগিতার দায়িত্বে ছিল এবং ১-২৪ জুলাই, ২০১১ সালে আর্জেন্টিনায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতার ড্র অনুষ্ঠিত হয় ১১ নভেম্বর, ২০১০ তারিখে, লা প্লাতায়।
উরুগুয়ে দল প্যারাগুয়েকে ৩-০ ব্যবধানে পরাজিত করে ১৫তম শিরোপা লাভ করে। এরফলে দলটি কনমেবলের পক্ষ থেকে ২০১৩ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করে।
জাপান এবং মেক্সিকোকে কনমেবলের এ প্রতিযোগিতায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।[১] উয়েফা কর্তৃপক্ষ জানায় যে, কনফেডারশনের মধ্যেই প্রতিযোগিতা হওয়া বাঞ্ছনীয়। যদি তা হয়, তাহলে তা পৃথক প্রতিযোগিতা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। ২৩ নভেম্বর, ২০০৯ তারিখে জানা যায় যে, দল দু'টি উক্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে না।[২]
৩১ মার্চ, ২০১০ তারিখে কনকাকাফ কর্তৃপক্ষ জানায় যে, মেক্সিকোকে তাদের ২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবল দলের সুবিধার্থে ও পাঁচজন বয়স-বহির্ভূত খেলোয়াড় নিয়ে গড়া দলকে পাঠাবে।[৩] মেক্সিকো দূর্বল দল প্রেরণ করে। পাশাপাশি আটজন ফুটবলারকে এক সপ্তাহ পূর্বে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় দল থেকে বহিষ্কার করেছিল।
নিম্নোক্ত ১২ দলের প্রতিযোগিতার পূর্বেকার ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং বন্ধনীতে দেখানো হয়েছে:
|
|
|
খেলা আয়োজনের জন্যে আটটি শহরকে নির্বাচিত করা হয়। উদ্বোধনী ও সমাপণী খেলা যথাক্রমে এস্তাদিও সিওদাদ দি লা প্লাতা ও এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেসপুসিও লিবার্তি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[৪]
বুয়েনোস আইরেস | মেনদোজা | |
---|---|---|
এস্তাদিও মনুমেন্তাল এন্তোনিও ভেসপুসিও লিবার্তি | এস্তাদিও মালভিনাস আর্জেন্টিনাস | |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৫৭,৯২১ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৪০,২৬৮ | |
কর্দোবা | সালতা | |
এস্তাদিও মারিও আলবের্তো কেম্পেস | এস্তাদিও পাদ্রে আর্নেস্তো মাতিয়ারেনা | |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৫৫,১৪৪ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ২০,৪০৮ | |
![]() |
||
হুহুই | সান হুয়ান | |
এস্তাদিও ২৩ দি আগোস্তো | এস্তাদিও দেল বাইসেন্তোনারিও | |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ২৩,০০০ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ২৫,০০০ | |
লা প্লাতা | সান্তা ফে | |
এস্তাদিও সিওদাদ দি লা প্লাতা | এস্তাদিও ব্রিগাদিয়ার জেনেরাল এস্তানিসলাও লোপেজ | |
দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৩৬,০০০ | দর্শক ধারণ ক্ষমতা: ৪৭,০০০ | |
১১ নভেম্বর, ২০১০ তারিখে লা প্লাতার টিট্রো আর্জেন্টিনো ডি লা প্লাতায় স্থানীয় সময় ১৭:০০ (ইউটিসি-০৩:০০) প্রতিযোগিতার ড্র অনুষ্ঠিত হয়। ড্র অনুষ্ঠানটি ক্যানাল সাইতে টেলিভিশনের মাধ্যমে আর্জেন্টিনায় সম্প্রচারিত হয়।[৫][৬][৭] এরপূর্বে ১৮ অক্টোবর, ২০১০ তারিখে কনমেবলের নির্বাহী কমিটিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল যে, ড্রয়ের জন্যে দলের নাম পাত্রে রাখা হবে।[৮]
পাত্র ১ | পাত্র ২ | পাত্র ৩ |
পাত্র ৪ |
---|---|---|---|
![]() ![]() ![]() |
![]() ![]() ![]() |
![]() ![]() ![]() |
![]() ![]() ![]() |
অংশগ্রহণকারী দলসমূহের সংশ্লিষ্ট সংস্থা ২৩-সদস্যবিশিষ্ট খেলোয়াড় প্রতিযোগিতা উদ্বোধনের পূর্বে প্রেরণ করে। ২৪ জুন, ২০১১ তারিখে কনমেবল কর্তৃপক্ষ পূর্বেকার প্রতিযোগিতার ২২ খেলোয়াড়ের পরিবর্তে আর একজন খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। তন্মধ্যে তিনজন খেলোয়াড়কে অবশ্যই গোলরক্ষক হতে হবে।[৯]
৬ জুলাই, ২০১১ তারিখে কনমেবলের রেফারী কমিশন প্রতিযোগিতার জন্যে ২৪ জন রেফারী এবং ২ জন অতিরিক্ত রেফারীর তালিকা প্রকাশ করে। প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী দলের সংস্থা থেকে দুইজন করে রেফারী মনোনয়ন দেয়া হয়:[১০][১১]
|
|
|
অতিরিক্ত সহকারী রেফারীগণ: দিয়েগো বোনফা, হার্নান মাইদানা
প্রথম রাউন্ড বা গ্রুপ পর্বে ১২টি দলকে ৩ গ্রুপের মধ্যে রাখা হয়।[১৩] প্রত্যেক গ্রুপে রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে ৬টি খেলা হয়; যাতে প্রত্যেক দল একে-অপরের বিরুদ্ধে খেলবে। জয়ে ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ে ১ পয়েন্ট এবং পরাজয়ের ফলে শূন্য পয়েন্ট রাখা হয়। প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় দুই দল এবং সেরা দুইটি তৃতীয় দল পরবর্তী পর্ব কোয়ার্টার ফাইনালে উত্তরণ ঘটবে।[১৪]
শীর্ষ দল নির্ধারণে নিম্নবর্ণিত বিধান রাখা হয়েছে:[১৫]
গ্রুপ পর্বের খেলায় রঙের বিন্যাস | |
---|---|
কোয়ার্টার ফাইনালে যোগ্যতা অর্জনকারী
|
সকল খেলাই আর্জেন্টিনার স্থানীয় সময় (ইউটিসি-০৩:০০) অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।
দল | খে | জ | ড্র | পরা | প্রা | বি | পা | প |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৩ | ০ | +৩ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৫ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৫ | −৪ | ১ |
আর্জেন্টিনা ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
অ্যাগুয়েরো ![]() |
প্রতিবেদন | এদিভালদো ![]() |
কলম্বিয়া ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
এ. রামোস ![]() |
প্রতিবেদন |
আর্জেন্টিনা ![]() | ০–০ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
বলিভিয়া ![]() | ০–২ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | মার্তিনেজ ![]() কাম্পবেল ![]() |
কলম্বিয়া ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
ফালকাও ![]() |
প্রতিবেদন |
আর্জেন্টিনা ![]() | ৩–০ | ![]() |
---|---|---|
অ্যাগুয়েরো ![]() ডি মারিয়া ![]() |
প্রতিবেদন |
দল | খে | জ | ড্র | পরা | প্রা | বি | পা | প |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ১ | ২ | ০ | ৬ | ৪ | +২ | ৫ |
![]() |
৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ৩ | +১ | ৫ |
![]() |
৩ | ০ | ৩ | ০ | ৫ | ৫ | ০ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ১ |
প্যারাগুয়ে ![]() | ০–০ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
ব্রাজিল ![]() | ২–২ | ![]() |
---|---|---|
জাদসন ![]() ফ্রেড ![]() |
প্রতিবেদন | সান্তা ক্রুজ ![]() আয়েদো ভালদেজ ![]() |
ভেনেজুয়েলা ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
সি. গঞ্জালেজ ![]() |
প্রতিবেদন |
প্যারাগুয়ে ![]() | ৩–৩ | ![]() |
---|---|---|
আলকারাজ ![]() বারিওস ![]() রিভেরোস ![]() |
প্রতিবেদন | রন্দন ![]() মিকু ![]() পেরোজো ![]() |
দল | খে | জ | ড্র | প | প্রা | বি | পা | প |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ২ | +২ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ২ | ০ | ৩ | ২ | +১ | ৫ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৪ | −৩ | ০ |
প্রথম পর্বের শেষে প্রত্যেক গ্রুপের তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দলগুলোর মধ্যে তুলনা করা হয়। তৃতীয় স্থান অর্জনকারী সেরা দুইটি দল কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়।
গ্রুপ | দল | খে | জ | ড্র | প | প্রা | বি | পা | প |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সি | ![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৪ |
বি | ![]() |
৩ | ০ | ৩ | ০ | ৫ | ৫ | ০ | ৩ |
এ | ![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ৩ |
এবারের প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্ব পূর্বেকার প্রতিযোগিতার চেয়ে আলাদা ছিল। নকআউট পর্বে, যদি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট শেষ হওয়ার পরও সমতায় থাকে তাহলে ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয় (পূর্বেকার প্রতিযোগিতায় এরকম অবস্থায় সরাসরি পেনাল্টি শুটআউট নেওয়া হত)।[১৭] প্রতিযোগিতার ইতিহাসে প্রথমবারের মত নকআউট পর্বে কোন আমন্ত্রিত দল ছিলনা। আমন্ত্রিত দুইটি দল মেক্সিকো এবং কোস্টা রিকা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়। প্যারাগুয়ে প্রতিযোগিতার ফাইনালে পৌছে, যদিও তারা প্রতিযোগিতার একটি খেলায়ও জিততে পারেনি।
কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||
জুলাই ১৬ - কর্দোবা | ||||||||||
![]() |
০ | |||||||||
জুলাই ১৯ - লা প্লাতা | ||||||||||
![]() |
২ | |||||||||
![]() |
০ | |||||||||
জুলাই ১৬ - সান্তা ফে | ||||||||||
![]() |
২ | |||||||||
![]() |
১ (৪) | |||||||||
জুলাই ২৪ - বুয়েনোস আইরেস | ||||||||||
![]() |
১ (৫) | |||||||||
![]() |
৩ | |||||||||
জুলাই ১৭ - লা প্লাতা | ||||||||||
![]() |
০ | |||||||||
![]() |
০ (০) | |||||||||
জুলাই ২০ - মেন্দোজা | ||||||||||
![]() |
০ (২) | |||||||||
![]() |
০ (৫) | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী | ||||||||
জুলাই ১৭ - সান হুয়ান | ||||||||||
![]() |
০ (৩) | |||||||||
![]() |
১ | ![]() |
৪ | |||||||
![]() |
২ | ![]() |
১ | |||||||
জুলাই ২৩ - লা প্লাতা | ||||||||||
আর্জেন্টিনা ![]() | ১–১ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
হিগুয়েইন ![]() |
প্রতিবেদন | পেরেজ ![]() |
পেনাল্টি | ||
মেসি ![]() বুর্দিসো ![]() তেবেস ![]() পাস্তোরে ![]() হিগুয়াইন ![]() |
৪–৫ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
ব্রাজিল ![]() | ০–০ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
এলানো ![]() থিয়াগো সিলভা ![]() আন্দ্রে সান্তোস ![]() ফ্রেড ![]() |
০–২ | ![]() ![]() ![]() |
চিলি ![]() | ১–২ | ![]() |
---|---|---|
সুয়াজো ![]() |
প্রতিবেদন | ভিজকারোন্দো ![]() কিচেরো ![]() |
প্যারাগুয়ে ![]() | ০–০ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
ওর্তিগোজা ![]() বারিওস ![]() রিভেরোস ![]() মার্তিনেজ ![]() ভেরোন ![]() |
৫–৩ | ![]() ![]() ![]() ![]() |
উরুগুয়ে ![]() | ৩–০ | ![]() |
---|---|---|
সুয়ারেজ ![]() ফোরলান ![]() |
প্রতিবেদন |
২০১১ কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন |
---|
![]() উরুগুয়ে ১৫তম শিরোপা |
ফুটবলের পরিসংখ্যান-সংক্রান্ত প্রচলিত রীতি অনুসারে, যেসব খেলা অতিরিক্ত সময়ে নিষ্পত্তি হয় সেগুলোকে জয় এবং পরাজয় হিসেবে ধরা হয়। অপরদিকে, যেসব খেলা পেনাল্টি শুটআউটে নিষ্পত্তি হয় সেগুলোকে ড্র হিসেবে ধরা হয়।
অব | দল | খে | জ | ড্র | প | প্রা | বি | পা | প | কা |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ৯ | ৩ | +৬ | ১২ | ৬৬.৭% |
২ | ![]() |
৬ | ০ | ৫ | ১ | ৫ | ৮ | −৩ | ৫ | ২৭.৮% |
৩ | ![]() |
৬ | ৩ | ১ | ২ | ৮ | ৫ | +৩ | ১০ | ৫৫.৬% |
৪ | ![]() |
৬ | ২ | ৩ | ১ | ৭ | ৮ | −১ | ৯ | ৫০.০% |
কোয়ার্টার-ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছে | ||||||||||
৫ | ![]() |
৪ | ২ | ১ | ১ | ৫ | ৪ | +১ | ৭ | ৫৮.৩% |
৬ | ![]() |
৪ | ২ | ১ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৭ | ৫৮.৩% |
৭ | ![]() |
৪ | ১ | ৩ | ০ | ৫ | ২ | +৩ | ৬ | ৫০.০% |
৮ | ![]() |
৪ | ১ | ৩ | ০ | ৬ | ৪ | +২ | ৬ | ৫০.০% |
প্রথম পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে | ||||||||||
৯ | ![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ৩ | ৩৩.৩% |
১০ | ![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ১ | ১১.১% |
১১ | ![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৫ | −৪ | ১ | ১১.১% |
১২ | ![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৪ | −৩ | ০ | ০.০% |
গ্লোবাল প্লটিনাম স্পন্সর:
গ্লোবাল গোল্ড স্পন্সর:
গ্লোবাল সিলভার স্পন্সর:
দাপ্তরিক সরবরাহকারী:
দাতব্য অংশীদার:
স্থানীয় সরবরাহকারী:
ওয়েব হোস্টিং:
বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে কোপা আমেরিকা সম্প্রচার করে ইউটিউব।[৩১]
আর্জেন্টিনীয় গায়ক দিয়েগো তরেসের গাওয়া"ক্রেও এন আমেরিকা" ছিল প্রতিযোগিতার দাপ্তরিক থিম সঙ্গীত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই সঙ্গীত পরিবেশন করেন। প্রতিযোগিতার গৌন থিম সঙ্গীতগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জেসন দেরুলোর "ডন্ট ওয়ানা গো হোম", শাকিরার "রাবিওসা" এবং মার্তিন সলভেইগের "রেডি টু গো"।