মৌসুম | ২০১১–১২ |
---|---|
তারিখ | ৫ আগস্ট ২০১১ – ৫ মে ২০১২ |
চ্যাম্পিয়ন | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৫ম বুন্দেসলিগা শিরোপা ৮ম জার্মান শিরোপা |
অবনমন | হের্টা কলন কাইজারস্লাউটার্ন |
চ্যাম্পিয়নস লীগ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বায়ার্ন মিউনিখ শালকে বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ |
ইউরোপা লীগ | বায়ার লেভারকুজেন স্টুটগার্ট হানোফার |
মোট খেলা | ৩০৬ |
মোট গোলসংখ্যা | ৮৭৫ (ম্যাচ প্রতি ২.৮৬টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() |
সবচেয়ে বড় স্বাগতিক জয় | বায়ার্ন মিউনিখ ৭–০ ফ্রাইবুর্গ |
সবচেয়ে বড় অতিথি জয় | হের্টা ০–৬ বায়ার্ন মিউনিখ |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৫–৩ ফ্রাইবুর্গ বায়ার্ন মিউনিখ ৭–১ হফেনহাইম বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৪–৪ স্টুটগার্ট |
দীর্ঘতম টানা জয় | ৮ ম্যাচ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড[১] |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | ২৮ ম্যাচ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড[১] |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ২১ ম্যাচ কাইজারস্লাউটার্ন[১] |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | ৬ ম্যাচ হের্টা কাইজারস্লাউটার্ন[১] |
গড় উপস্থিতি | ৪৫,১১১৬[২] |
← ২০১০–১১ ২০১২–১৩ → |
২০১১–১২ বুন্দেসলিগা জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৪৯তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০১১ সালের ৫ই আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ২০১২ সালের ৫ই মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[৩] বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের জার্মান রক্ষণভাগের খেলোয়াড় কেভিন গ্রোশক্রয়ৎস এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[৪]
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০১০–১১ মৌসুমে ৭৫ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৪র্থ বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
এই মৌসুমে ৮১ পয়েন্ট অর্জন করে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৫ম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ৮ম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। শালকের ওলন্দাজ আক্রমণভাগের খেলোয়াড় ক্লাস-ইয়ান হুন্টেলার ২৯ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।
প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
২০১০–১১ মৌসুম শেষে আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং জাংকট পাওলি মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে হের্টা এবং আউগসবুর্গ বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব বোখুমের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
ক্লাব | অবস্থান | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা[৫] |
---|---|---|---|
আউগসবুর্গ | আউগসবুর্গ | আউগসবুর্গ এরিনা | ৩০,৬৬০ |
বায়ার লেভারকুজেন | লেভারকুজেন | বেএরিনা | ৩০,২১০ |
বায়ার্ন মিউনিখ | মিউনিখ | আলিয়ানৎস আরেনা | ৬৯,০০০ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ডর্টমুন্ড | সিগনাল ইডুনা পার্ক | ৮০,৭২০ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | মনশেনগ্লাডবাখ | বরুসিয়া পার্ক | ৫৪,০৫৭ |
ফ্রাইবুর্গ | ফ্রাইবুর্গ | মাগে সোলার স্টেডিয়াম | ২৫,০০০ |
হামবুর্গার | হামবুর্গ | ফক্সপার্কস্টাডিওন | ৫৭,০০০ |
হানোফার | হানোফার | এডব্লিউডি আরেনা | ৪৯,০০০ |
হের্টা | বার্লিন | বার্লিন অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ৭৪,২৪৪ |
১৮৯৯ হফেনহাইম | সিনশাইম | রাইন নেকার এরিনা | ৩০,১৫০ |
কাইজারস্লাউটার্ন | কাইজারস্লাউটার্ন | ফ্রিৎস ভাল্টার স্টেডিয়াম | ৪৯,৭৮০ |
কলন | কোলন | রাইন এনার্গি স্টেডিয়াম | ৫০,০০০ |
মাইনৎস | মাইনৎস | মেভা এরিনা | ৩৪,০৩৪ |
নুর্নবার্গ | নুরেমবার্গ | ইজিক্রেডিট স্টেডিয়াম | ৪৮,৫৪৮ |
শালকে | গেলজেনকির্খেন | আরেনা আউফশালকে | ৬১,৬৭৩ |
স্টুটগার্ট | স্টুটগার্ট | গটলিয়েব ডাইমলার স্টেডিয়াম | ৬০,৩০০ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ব্রেমেন | ভেজার স্টেডিয়াম | ৪২,০০০ |
ভলফসবুর্গ | ভলফসবুর্গ | ফক্সভাগেন আরেনা | ৩০,০০০ |
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড (C) | ৩৪ | ২৫ | ৬ | ৩ | ৮০ | ২৫ | +৫৫ | ৮১ | চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | বায়ার্ন মিউনিখ | ৩৪ | ২৩ | ৪ | ৭ | ৭৭ | ২২ | +৫৫ | ৭৩ | |
৩ | শালকে | ৩৪ | ২০ | ৪ | ১০ | ৭৪ | ৪৪ | +৩০ | ৬৪ | |
৪ | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৩৪ | ১৭ | ৯ | ৮ | ৪৯ | ২৪ | +২৫ | ৬০ | চ্যাম্পিয়নস লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ |
৫ | বায়ার লেভারকুজেন | ৩৪ | ১৫ | ৯ | ১০ | ৫২ | ৪৪ | +৮ | ৫৪ | ইউরোপা লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
৬ | স্টুটগার্ট | ৩৪ | ১৫ | ৮ | ১১ | ৬৩ | ৪৬ | +১৭ | ৫৩ | ইউরোপা লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
৭ | হানোফার | ৩৪ | ১২ | ১২ | ১০ | ৪১ | ৪৫ | −৪ | ৪৮ | ইউরোপা লীগের তৃতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
৮ | ভলফসবুর্গ | ৩৪ | ১৩ | ৫ | ১৬ | ৪৭ | ৬০ | −১৩ | ৪৪ | |
৯ | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ৩৪ | ১১ | ৯ | ১৪ | ৪৯ | ৫৮ | −৯ | ৪২ | |
১০ | নুর্নবার্গ | ৩৪ | ১২ | ৬ | ১৬ | ৩৮ | ৪৯ | −১১ | ৪২ | |
১১ | ১৮৯৯ হফেনহাইম | ৩৪ | ১০ | ১১ | ১৩ | ৪১ | ৪৭ | −৬ | ৪১ | |
১২ | ফ্রাইবুর্গ | ৩৪ | ১০ | ১০ | ১৪ | ৪৫ | ৬১ | −১৬ | ৪০ | |
১৩ | মাইনৎস | ৩৪ | ৯ | ১২ | ১৩ | ৪৭ | ৫১ | −৪ | ৩৯ | |
১৪ | আউগসবুর্গ | ৩৪ | ৮ | ১৪ | ১২ | ৩৬ | ৪৯ | −১৩ | ৩৮ | |
১৫ | হামবুর্গার | ৩৪ | ৮ | ১২ | ১৪ | ৩৫ | ৫৭ | −২২ | ৩৬ | |
১৬ | হের্টা (R) | ৩৪ | ৭ | ১০ | ১৭ | ৩৮ | ৬৪ | −২৬ | ৩১ | অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ |
১৭ | কলন (R) | ৩৪ | ৮ | ৬ | ২০ | ৩৯ | ৭৫ | −৩৬ | ৩০ | ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত |
১৮ | কাইজারস্লাউটার্ন (R) | ৩৪ | ৪ | ১১ | ১৯ | ২৪ | ৫৪ | −৩০ | ২৩ |
অবস্থান | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
১ | ![]() |
শালকে | ২৯ |
২ | ![]() |
বায়ার্ন মিউনিখ | ২৬ |
৩ | ![]() |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ২২ |
৪ | ![]() |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ১৮ |
৫ | ![]() |
কলন | |
৬ | ![]() |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | |
৭ | ![]() |
স্টুটগার্ট | ১৭ |
৮ | ![]() |
বায়ার লেভারকুজেন | ১৬ |
৯ | ![]() |
শালকে | ১৫ |
১০ | ![]() |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ১৩ |