২০১৩ শাপলা চত্বর বিক্ষোভ

২০১৩ শাপলা চত্বর বিক্ষোভ
শাপলা চত্ত্বর, মতিঝিল
অবস্থান
আদেশদাতাবাংলাদেশ সরকার
Objectiveহেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকারীদের শাপলা চত্বর থেকে অপসারণ
তারিখ৫ মে ২০১৩ (2013-05-05)
বিকাল ৫টা
বিকাল, ০৫ মে ২০১৩ – ভোর, ০৬ মে ২০১৩ (জিএমটি+৬)
ফলাফল
হতাহত৫০-৬১ জন[][] নিহত

২০১৩ শাপলা চত্বর বিক্ষোভ হল ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ ই মে বাংলাদেশের ঢাকায় সংঘটিত ঘটনাসমূহ, যার মাধ্যমে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন সদ্যপ্রসূত ইসলামী অরাজনৈতিক জোট হেফাজতে ইসলামের গণসমাবেশ ও আন্দোলন।[][][] এই আন্দোলনের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইসলামিক নবী মুহাম্মদ সম্পর্কে অপ্রীতিকর মন্তব্য করার শাস্তি হিসেবে একটি ব্লাসফেমি আইন প্রনয়ন এবং প্রকাশ্য নারী পুরুষের অনৈসলামিক মেলামেশা ও কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারকে আহবান জানানো।[][][]

বিক্ষোভ দমনে পুলিশ অপারেশন সিকিউর শাপলা নামে অভিযান চালায়।[] ৬ই মে'র ভোররাতে সরকার উস্কানিমূলক আচরণের অভিযোগে বিরোধীদলীয় গোষ্ঠীর মালিকানাধীন দুটি চ্যানেল দিগন্ত টেলিভিশন এবং ইসলামিক টিভি সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়, যেগুলো অপারেশানের কার্যকলাপ সরাসরি সম্প্রচার করছিলো।[১০][১১][১২] মতিঝিলের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরদিন সোমবার সকালে হেফাজতের লোকদের রাজধানীর মতিঝিল এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জ, হাঁটহাজারী এবং বাগেরহাট সহ দেশের বেশ কিছু স্থানে হেফাজতকর্মীদের দাবীকৃত হত্যার প্রতিবাদে মিছিল হয়।[১৩][১৪][১৫] বিভিন্ন সূত্র থেকে অপারেশনে সঙ্ঘটিত হতাহতের সংখ্যা ও পরিস্থিতিকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরা হয়। অনেকগুলো সূত্র থকে ৩০ জনেরও অধিক নিহত হওয়ার প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।[১৩][১৪][১৫][১৬][১৭] হেফাজত দাবি করে যে তাদের হাজারেরও অধিক কর্মী অভিযানে নিহত হয়েছে যা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অধিকার'র জুন মাসের প্রতিবেদন, এবং সরকারি বিবৃতিসহ কোন মুক্ত গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয় নি।[১৩][১৮][১৯] ১৯ আগস্ট, ২০২৪ এ মানবাধিকার সংগঠন অধিকার ২০১৩ সালের ৫ এবং ৬ মে, ৬১ জন নিহত উল্লেখ করে ব্যক্তিদের নামের একটি তালিকা প্রকাশ করে।[২০]

পটভূমি

[সম্পাদনা]

১৩ দফা দাবি

[সম্পাদনা]

২০১১ সালে এই সংগঠনটি, সর্বক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে গঠিত নারী উন্নয়ন নীতির তীব্র বিরোধিতা করে।[২১][২২] ২০১৩ সালে তারা ইসলাম ও রাসুলকে কটূক্তিকারী নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসি দাবি করে ব্যাপক আন্দোলন ও সমাবেশ শুরু করে। এ প্রেক্ষিতে তারা ১৩ দফা দাবি উত্থাপন করে।[২৩][২৪][২৫] হেফাজতে ইসলামের এই দাবির কয়েকটি দফা সমালোচিত হলে পরবর্তীতে তারা সংবাদ সম্মেলনে ১৩ দফার ব্যাখ্যা প্রদান করে।[২৬]

হেফাজতে ইসলামের বক্তব্য অনুযায়ী তাদের দাবিসমূহ হলো:

  1. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কুরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
  2. আল্লাহ্, রাসুল ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
  3. শাহবাগ আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক এবং রাসুল এর নামে কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
  4. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
  5. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
  6. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
  7. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
  8. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
  9. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
  10. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
  11. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র রাসুলপ্রেমিক জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
  12. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
  13. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও রাসুলপ্রেমিক জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদান।[২৩][২৭]

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের সতর্কতা

[সম্পাদনা]

২০১৩ সালের ৩ মে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ সরকারকে একটি চিঠি দেয়।[২৮] চিঠিতে বলা হয়, আগামী দিনে যদি বিক্ষোভ হয়, তাহলে সরকারকে বিক্ষোভকারীদের উপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করা উচিত নয়। এছাড়া ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত নিরপরাধ মানুষদের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করার জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করার জন্য সরকারকে আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি, এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের ব্যবস্থা করতেও বলা হয়।[২৮]

প্রতিবাদ

[সম্পাদনা]

হেফাজতে ইসলাম ৫ মে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি আয়োজন করেছিল, যেখানে তারা ইসলাম ও ইসলামী নবী মুহাম্মদ (সা.) এর ব্যাপারে বিদ্রুপাত্মক মন্তব্যকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছিল।[][][][২৯] ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজত কর্মীরা ভোর থেকে ঢাকার ছয়টি প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছিল।[৩০] বিকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর অনুমতি নিয়ে হেফাজত কর্মীরা ঢাকায় প্রবেশ করে এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে।[৩০] হেফাজতে ইসলাম এর কর্মীরা শাপলা চত্বরে যাওয়ার জন্য গুলশান রাস্তা ব্যবহার করছিলেন। পথিমধ্যে, সশস্ত্র আওয়ামী লীগ কর্মীরা তাদের উপর হামলা করেছে।[৩১][৩২] স্বরক্ষার জন্য, হেফাজত কর্মীরা ইট দিয়ে পাল্টা হামলা করেছে।[৩১] সংঘর্ষের সময়, সম্ভবত হেফাজত কর্মীদের দ্বারা, দুইজন টেলিভিশন সাংবাদিক আহত হন।[৩১][৩৩] বিকেল ৩টার দিকে, হেফাজত নেতারা বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, সে সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তাদেরকে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।[৩৪] বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) জানিয়েছে যে, হেফাজত সদস্যদের সমাবেশ করার এবং তাদের উদ্দেশ্য প্রকাশ করার গণতান্ত্রিক অধিকার রয়েছে।[৩১] অশান্তির সময়, হেফাজত কর্মীরা মতিঝিলের বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির অফিসগুলোতে হামলা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।[৩৫][৩৬] হেফাজত দাবি করেছে যে তাদের কর্মীরা নিরস্ত্র ছিল এবং গুলশান, পুরানা পল্টন, বাইতুল মুকাররম এবং কমিউনিস্ট পার্টির অফিসের সামনে পুলিশ এবং বাংলাদেশ ছাত্র লীগ কর্মীদের দ্বারা হামলা করা হয়েছে।[৩৭] হেফাজত সমর্থকরা তাদের সমাবেশের সময় অন্তত ৫০টি গাড়ি এবং বেশ কয়েকটি ভবন ভাঙচুর করেছে বলে জানা গেছে।[৩৮] তারা পল্টন, ঢাকায় আওয়ামী লীগের সদর দফতরের সামনে অন্যদের উপর নির্যাতন চালিয়েছে এবং বাইতুল মুকাররম মসজিদের কাছে বেশ কয়েকটি বইয়ের দোকানে আগুন দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।[৩৯]

সন্ধ্যায় অনেক বিক্ষোভকারী শহর ছেড়ে চলে গিয়েছিল, কিন্তু প্রায় ৫০,০০০-৭০,০০০ জন তখনও শাপলা চত্বরে অবস্থান করছিল।[১৬] সেখানে তারা নামাজ পড়েছিল এবং তাদের ধর্মীয় নেতাদের বক্তব্য শুনেছিল।[৪০] প্রায় ২:১৫ অবধি ৬ মে, নিরাপত্তা বাহিনী এলাকায় বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়।[৪১] ২:৩০ নাগাদ প্রায় ৫০০০ সদস্যের নিরাপত্তা বাহিনী "অপারেশন শাপলা" বা "অপারেশন ফ্ল্যাশ আউট" শুরু করে তাদের অপসারণের জন্য।[১৬][৩০] বাহিনীগুলিতে বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব এবং বিজিবি সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩০] প্রথমে তারা মেগাফোন ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের শান্তিপূর্বক এলাকা ছেড়ে যেতে বলেছিল। তারপর, দৈনিক বাংলা, ফকিরাপুল এবং বাংলাদেশ ব্যাংক চৌরাস্তা হয়ে তিন দিক থেকে এগিয়ে যাওয়া নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট এবং শব্দ বোমা ব্যবহার করেছিল।[৩০] বেশিরভাগ লোক এলাকা থেকে পালিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু অন্যরা পাশের গলি এবং ভবনে লুকিয়ে ছিল, সেখানে কিছু আন্দোলনকর্মী নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছিল।[৪০] হেফাজত অভিযোগ করেছে যে মরদেহগুলি পরে আবর্জনা পরিবহনকারী ট্রাক দ্বারা তুলে নিয়ে শহরের বাইরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।[৪০] আহমদ শাফিকে ঢাকার একটি মাদ্রাসা থেকে বের করে চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।[] পুলিশ জোর দিয়ে বলেছে যে তিনি গ্রেফতার হননি, বরং স্বেচ্ছায় চলে যাচ্ছিলেন।[]

পরের দিন সকালে, দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। নারায়ণগঞ্জে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা বিক্ষোভ করে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে। প্রত্যুত্তরে, পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে ২৭ জনকে হত্যা করে।[১৩] হাটহাজারী উপজেলায় পুলিশের গুলিতে ছয়জন নিহত হয়, আর বাগেরহাটে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে এক হেফাজত সদস্য নিহত হন।[১৩]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Assembly of Hefazate Islam Bangladesh and Human Rights Violations"Odhikar। ১০ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৪ 
  2. "Blood on the Streets: The Use of Excessive Force During Bangladesh Protests"Human Rights Watch। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  3. "Hefajat men flee Motijheel"দ্য ডেইলি স্টার (Bangladesh)। মে ৬, ২০১৩। ২৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৪ 
  4. "Govt trashes loss of thousands of lives rumour"দ্য ডেইলি স্টার (Bangladesh)। ১০ মে ২০১৩। ২৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৪ 
  5. ""Bangladesh clashes rage over blasphemy law""। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  6. "Press note on Motijheel reflects party views instead of govt: Dudu"Weekend Independent। মে ১২, ২০১৩। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৩ 
  7. "At least 32 dead as Bangladesh Islamists demand blasphemy law"Dawn। মে ৬, ২০১৩। ২৪ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৩ 
  8. Rahman, Anisur (মে ৫, ২০১৩)। "Radical Islamists lay siege to Dhaka"Gulf News। ১০ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৩ 
  9. "যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার"সংগ্রাম। দৈনিক সংগ্রাম। ৯ মে ২০১৩। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৫ 
  10. "diganta islamic tv taken off air"। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৫ 
  11. "Controversy over Shapla Square Casualty"The Independent। ৯ মে ২০১৩। ২৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  12. "Riot police battle Islamists in Dhaka Bangladesh"BBC news। BBC। ২০১৩-০৫-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২১ 
  13. "27 more killed"দ্য ডেইলি স্টার। ৭ মে ২০১৩। ৭ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৩ 
  14. Paul, Ruma। "At least 20 dead in Islamist protests in Bangladesh"Yahoo News। ২৯ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৩ 
  15. "BNS bears Hefajat brunt"। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৫ 
  16. "Bangladesh protest violence leaves more than 30 people dead"। guardian.co.uk। ২০১৩-০৫-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২০ 
  17. "Clashes over Islam blasphemy law kill 27 in Bangladesh"MSN। ২০১৩-০৬-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২০ 
  18. "HRW rebuts genocide claim"bdnews24.com। ১১ মে ২০১৩। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৩ 
  19. "HRW bins genocide claim by BNP, Hefazat"The Daily Sun। ২৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৩ 
  20. "২০১৩ সালে হেফাজতের সমাবেশে নিহতদের তালিকা প্রকাশ"। ৩ ডিসে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  21. "Bangladesh: 1 dead in clash over women's rights – AP Online | HighBeam Research"। ১১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৩ 
  22. "New Age | Newspaper"। ২০১৩-০৬-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-১২ 
  23. Correspondent, Staff; Chittagong (২০১০-০২-২৬)। "All detainees set free in Ctg"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-৩০ 
  24. "BanglaSongbad24.com"। ২০১৩-০৪-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-০৭ 
  25. Chowdhury, Moinul Hoque। "Govt must accede to our demands: Hifazat"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-৩০ 
  26. "হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট"। ২০১৩-০৭-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১৯ 
  27. "হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবি"। দৈনিক প্রথম আলো। ৫ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  28. "Motijheel massacre spawns unintended consequences" (1)। Weekly Holiday। Weekly Holiday। ১০ মে ২০১৩। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৭ 
  29. "Bangladesh Islamists rally against bloggers"BBC News। ৬ এপ্রিল ২০১৩। 
  30. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :7 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  31. https://odhikar.org/assembly-of-hefazate-islam-bangladesh-and-human-rights-violations/
  32. https://www.hrw.org/report/2013/08/01/blood-streets/use-excessive-force-during-bangladesh-protests
  33. https://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/05/2-scribes-beaten-up-by-hifazat
  34. https://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/11/hrw-rebuts-genocide-claim
  35. https://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/05/hifazat-men-burn-cpb-office
  36. https://www.thedailystar.net/news/how-could-they-do-it
  37. https://web.archive.org/web/20170118050147/http://www.weeklyholiday.net/homepage/pages/UserHome.aspx?ID=2&date=05%2F10%2F2013
  38. https://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/05/hifazat-sets-vehicles-on-fire
  39. https://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/06/hifazat-burns-quran-hadith-in-blind-rage
  40. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :0 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  41. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :8 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]