৬৬টি ইসরায়েলি সৈনিক, আট জন বেসামরিক ব্যক্তি ও একজন Thai কর্মী নিহত,[৭] ৪৫০-৫০০টি ইসরায়েলি সৈনিক ও ৮০ জন বেসামরিক ব্যক্তি আহত হয়েছে[৮]
২,১৪৩ জন নিহত[৯] (১,৬৬২ জন বেসামরিক ব্যক্তি) ১০,৮৯৫ জন আহত* (>৮,৮০০(বিতর্কিত) জন বেসামরিক ব্যক্তি) *PCHR রিপোর্ট অনুযায়ী
২০১৪ গাজা যুদ্ধ বা ইসরায়েলের দেয়া কোড নাম মিভৎযা যুক এইতান (হিব্রু ভাষায়: מִבְצָע צוּק אֵיתָן) হচ্ছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী কর্তৃক ৭ জুলাই মধ্যরাতে গাজা ভূখণ্ডে করা আক্রমণ। ইসরায়েলি সরকার গাজা থেকে আসা রকেটের পাল্টা জবাব হিসেবে দাবি করেছে।
এই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে তিন ইসরায়েলি কিশোর হত্যাকে কেন্দ্র করে;[১০][১১] যার জন্য ইসরায়েলি সরকার হামাসকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে। কিন্তু হামাস এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। [১২] যদিও এই ঘটনার জন্য কয়েকশোর অধিক ফিলিস্তিনিকে পশ্চিম তীরে আটক করা হয়। [১৩][১৪] এই ঘটনার জের ধরে কয়েকজন কট্টর ইহুদি আবু খাদির নামের এক ১৬ বছর বয়সী কিশোরকে হত্যা করে। [১৫]
এই আক্রমণের ফলে ইসরায়েলের কেউ মারা না গেলেও; ২,১৪৩ এর অধিক ফিলিস্তিনি মারা যায় যার তিন চতুর্থাংশই বেসামরিক ব্যক্তি। এছাড়াও নিষ্করুণ ইসরায়েলি হামলার কারণে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০,৮৯৫-জন ফিলিস্তিনির আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব, বান কি মুন এই পরিস্থিতিকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনার জন্য বড় বাঁধা হিসেবে মন্তব্য করেছেন।[১৬]