২০১৪ ফিফা বিবকাপের গ্রুপ ই সুইজারল্যান্ড, ইকুয়েডর, ফ্রান্স, এবং হন্ডুরাসকে নিয়ে গঠিত। এই গ্রুপের খেলা ১৫ জুন থেকে শুরু হয়ে ২৫ জুন ২০১৪ পর্যন্ত চলবে।
ড্র স্থান | দল | বাছাইয়ের পদ্ধতি |
বাছাইয়ের তারিখ |
চূড়ান্তপর্বে উত্তীর্ণ |
সর্বশেষ উপস্থিতি |
সর্বোচ্চ সাফল্য |
ফিফা র্যাঙ্কিং[দ্রষ্টব্য ১] |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ই১ (পাত্রনুসারে) | সুইজারল্যান্ড | উয়েফা গ্রুপ ই বিজয়ী | ১১ অক্টোবর ২০১৩ | ১০ম | ২০১০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৩৪, ১৯৩৮, ১৯৫৪) | ৭ |
ই২ | ইকুয়েডর | কনমেবোল রাউন্ড রবিন ৪র্থ স্থান | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ | তৃতীয় | ২০০৬ | ১৬ দলের রাউন্ড (২০০৬) | ২২ |
ই৩ | ফ্রান্স | উয়েফা প্লে-অফ বিজয়ী | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ | ১৪তম | ২০১০ | বিজয়ী (১৯৯৮) | ২১ |
ই৪ | হন্ডুরাস | কনকাকাফ ৪র্থ রাউন্ড ৩য় স্থান | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ | তৃতীয় | ২০১০ | গ্রুপ পর্ব (১৯৮২, ২০১০) | ৩৪ |
ব্যাখ্যা |
---|
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে |
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ফ্রান্স | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৭ |
সুইজারল্যান্ড | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৬ | +১ | ৬ |
ইকুয়েডর | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
হন্ডুরাস | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৮ | −৭ | ০ |
এটিই দুই দলের প্রথম সাক্ষাৎ।[১] খেলায় সুইজারল্যান্ডের পক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন হারিস সেফেরোভিচ। ইনজুরি সময়ের মাত্র ৩০ সেকেন্ড বাঁকি থাকতে তিনি এই গোলটি করেন।[২]
সুইজারল্যান্ড | ২–১ | ইকুয়েডর |
---|---|---|
মেহমেদি ৪৮' সেফেরোভিচ ৯০+৩' |
প্রতিবেদন | এ. বালেন্সিয়া ২২' |
সুইজারল্যান্ড
|
ইকুয়েডর
|
|
|
ম্যাচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|
এটিই দুই দলের প্রথম সাক্ষাৎ।[৪] শুরুতে জাতীয় সঙ্গীত ছাড়াই খেলাটি শুরু হয়।[৫]
ফ্রান্স
|
হন্ডুরাস
|
|
|
ম্যাচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|
সুইজারল্যান্ড | খেলা ২৫ | ফ্রান্স |
---|---|---|
দল দুইটি এর আগে একটি মাত্র খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, ২০১০ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে। খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়েছিল।[৬]
জের্ডান শাকিরির হ্যাট্রিক ছিল এই প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় হ্যাট্রিক। খেলার ফলাফল বিশ্বকাপ থেকে হন্ডুরাসের বিদায় নিশ্চিত করে।
হন্ডুরাস | ০–৩ | সুইজারল্যান্ড |
---|---|---|
প্রতিবেদন | শাকিরি ৬', ৩১', ৭১' |
হন্ডুরাস
|
সুইজারল্যান্ড
|
|
|
ম্যাচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|