২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ জি জার্মানি, পর্তুগাল, ঘানা, এবং যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে গঠিত। এই গ্রুপের খেলা ১৬ জুন থেকে শুরু হয়ে ২৬ জুন ২০১৪ পর্যন্ত চলবে।
ড্র স্থান | দল | বাছাইয়ের পদ্ধতি |
বাছাইয়ের তারিখ |
চূড়ান্তপর্বে উত্তীর্ণ |
সর্বশেষ উপস্থিতি |
সর্বোচ্চ সাফল্য |
ফিফা র্যাঙ্কিং[দ্রষ্টব্য ১] |
---|---|---|---|---|---|---|---|
জি১ (পাত্রানুসারে) | ![]() |
উয়েফা গ্রুপ সি বিজয়ী | ১১ অক্টোবর ২০১৩ | ১৮তম | ২০১০ | বিজয়ী (১৯৫৪, ১৯৭৪, ১৯৯০) | ২ |
জি২ | ![]() |
উয়েফা প্লে-অফ বিজয়ী | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ | ৬ষ্ঠ্য | ২০১০ | তৃতীয় স্থান (১৯৬৬) | ১৪ |
জি৩ | ![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ১৯ নভেম্বর ২০১৩ | তৃতীয় | ২০১০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১০) | ২৩ |
জি৪ | ![]() |
কনকাকাফ ৪র্থ রাউন্ড | বিজয়ী১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ১০ম | ২০১০ | তৃতীয় স্থান (১৯৩০) | ১৩ |
ব্যাখ্যা |
---|
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে |
দল
|
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ২ | +৫ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৭ | −৩ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | −২ | ১ |
এর আগে দল দুইটি ১৭বার মুখোমুখি হয়েছে, যার মধ্যে ২০০৬ বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যেখানে জার্মানি ৩-১ গোলে জয় লাভ করে।[১] অতি সম্প্রতি তারা উয়েফা ইউরো ২০১২ এর গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি হয় যেখানে জার্মানি ১-০ গোলে জয় লাভ করে।
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() জার্মানি
|
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() পর্তুগাল
|
|
![]() |
|
ম্যচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|
এর আগে দল ঘানা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দুইটি খেলায় মুখোমুখি হয়। দুইটিই বিশ্বকাপের মূল পর্বে। এবং উভয় খেলায়ই জয় লাভ করে ঘানা। ২০০৬ এর গ্রুপ পর্বে তারা ২-১ গোলে জয় লাভ করে এবং ২০১০ এর ১৬ দলের পর্বে, তারা অতিরিক্ত সময়ে আবারও ২-১ গোলে জয় লাভ করে।[২]
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ঘানা
|
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
|
|
![]() |
|
ম্যাচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|
দুই দল এর আগে নয়বার মুখোমুখি হয়েছিল। এর মধ্যে ফিফা বিশ্বকাপে দুইবার, যার সবগুলোই জিতেছে জার্মানি (১৯৯৮, গ্রুপ পর্ব: ২–০; ২০০২, কোয়ার্টার-ফাইনাল: ১–০).[৩] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান কোচ ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান জার্মানির হয়ে তিনটি বিশ্বকাপে খেলেছেন (১৯৯৮ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে খেলায় তিনি জার্মানির পক্ষে দ্বিতীয় গোলটি করেন) এবং ২০০৬ বিশ্বকাপে কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেসময় জার্মানির বর্তমান কোচ ইওয়াকিম লু তার সহকারী ছিলেন। অবশ্য ২০০৬ বিশ্বকাপের পরেই লু তার স্থলাভিষিক্ত হন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ![]() | ০–১ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | মুলার ![]() |
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
|
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() জার্মানি
|
|
![]() |
|
ম্যাচসেরা:
সহকারী রেফারিগণ:
|