২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০

২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০
তারিখ১৫ মার্চ – ৩ এপ্রিল, ২০১৬
তত্ত্বাবধায়কআন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
ক্রিকেটের ধরনটুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রতিযোগিতার ধরনগ্রুপ পর্ব ও নক-আউট
আয়োজক ভারত
বিজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১ম শিরোপা)
রানার-আপ অস্ট্রেলিয়া
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা১০
খেলার সংখ্যা২৩
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্তাফানি টেলর
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্তাফানি টেলর (২৪৬)
সর্বাধিক উইকেটধারীনিউজিল্যান্ড লেই কাস্পারেক
নিউজিল্যান্ড সোফি ডিভাইন
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ডিন্দ্রা ডটিন (৯)
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইটiccworldtwenty20.com

২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্দেশনায় পরিচালিত মহিলাদের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ৫ম আসর। পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে পরাজিত করার মাধ্যমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল প্রথমবারের মতো শিরোপা জয় করে। মহিলাদের এ প্রতিযোগিতাটি ১৫ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত ভারতের ৮টি শহরে অনুষ্ঠিত হয়।[] সর্বমোট ১০টি দল একই সময়ে ভারতে অনুষ্ঠিত পুরুষদের প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অংশ নেয়।

অংশগ্রহণকারী দল

[সম্পাদনা]

২০১৪ সালের প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থানীয় আটটি দল সরাসরি ২০১৬ সালের এ প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ পায়। বাদ-বাকী দু’টি স্থানের জন্য ২০১৫ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বাছাইপর্বের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছে। এতে বাংলাদেশআয়ারল্যান্ড চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হওয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।

দল অংশগ্রহণের যোগ্যতা অবস্থান
 অস্ট্রেলিয়া ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বিজয়ী
 ইংল্যান্ড ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ রানার-আপ
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ সেমি-ফাইনাল
 দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ সেমি-ফাইনাল
 ভারত বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের স্থান নির্ধারণী
প্রতিযোগিতার স্বাগতিক
বিজয়ী
 নিউজিল্যান্ড বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের স্থান নির্ধারণী বিজয়ী
 পাকিস্তান ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ৭ম
 শ্রীলঙ্কা ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ৮ম
 বাংলাদেশ ২০১৫ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব চূড়ান্ত খেলা
 আয়ারল্যান্ড ২০১৫ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব চূড়ান্ত খেলা

দলীয় সদস্য

[সম্পাদনা]

মাঠসমূহ

[সম্পাদনা]

২১ জুলাই, ২০১৫ তারিখে ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (বিসিসিআই) খেলাগুলো আয়োজনের জন্য শহরের নাম ঘোষণা করে। বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, ধর্মশালা, মোহালি, মুম্বই, নাগপুর ও নতুন দিল্লিসহ চূড়ান্ত খেলা আয়োজনে কলকাতাকে নির্দিষ্ট করে।[]

ধর্মশালা মোহালি দিল্লি
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা আইএস বিন্দ্রা স্টেডিয়াম ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ
আসন সংখ্যা: ২৩,০০০ আসন সংখ্যা: ২৬,৯৫০ আসন সংখ্যা: ৪০,৭১৫
২ গ্রুপ খেলা ৩ গ্রুপ খেলা ৫ গ্রুপ খেলা, ১ সেমি-ফাইনাল
মুম্বই
২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ (ভারত)
কলকাতা
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম ইডেন গার্ডেন্স
আসন সংখ্যা: ৩২,০০০ আসন সংখ্যা: ৬৬,৩৪৯
১ম সেমি-ফাইনাল ফাইনাল
বেঙ্গালুরু নাগপুর চেন্নাই
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম
আসন সংখ্যা: ৪০,০০০ আসন সংখ্যা: ৪৫,০০০ আসন সংখ্যা: ৩৮,০০০
৪ গ্রুপ খেলা ২ গ্রুপ খেলা ৪ গ্রুপ খেলা

সময়সূচী

[সম্পাদনা]

প্রস্তুতিমূলক খেলা

[সম্পাদনা]

১০ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত ১০টি দল ৯টি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেয়। খেলাগুলো বেঙ্গালুরু'র এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, চেন্নাইয়ের এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়ামগুরু নানক কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।[]

প্রস্তুতিমূলক খেলাসমূহ
১০ মার্চ
১৫:০০
স্কোরকার্ড
ভারত 
১৪৭/৪ (২০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
১১৮/৯ (২০ ওভার)
স্মৃতি মন্ধনা ৭৩* (৫২)
কিম গার্থ ৩/১৬ (৪ ওভার)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১০ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
৯৫ (১৯.৫ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
৯৭/৬ (১৮.১ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৫ উইকেটে বিজয়ী
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, বেঙ্গালুরু
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১১ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৩০/৬ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১৩১/৬ (২০ ওভার)
সারাহ টেইলর ৫১ (৫২)
লি তাহুহু ২/১০ (৪ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১২ মার্চ
১৫:০০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১২৬ (১৯.২ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১০৬ (১৯.১ ওভার)
সোফি ডিভাইন ৩৫ (৩৩)
জেনি গান ৪/১২ (২.১ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১২ মার্চ
১৫:০০
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড 
৭৪/৯ (২০ ওভার)
 বাংলাদেশ
৭৯/২ (১২.৩ ওভার)
লরা ডেলানি ১৭ (২১)
রুমানা আহমেদ ৪/১২ (৪ ওভার)
বাংলাদেশ ৮ উইকেটে বিজয়ী
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, বেঙ্গালুরু
আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১২ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১০৪/৫ (২০ ওভার)
তামিলনাড়ু ক্রিকেট সংস্থা সিটি জুনিয়র্স
১০৮/১ (১৫.১ ওভার)
মারিজান কাপ ৫৩* (৫৫)
নিধিশ রাজাগোপাল ২/৭ (২ ওভার)
এস অভিষেক ৫০* (৪৫)
সুন লুস ১/১৩ (২ ওভার)
তামিলনাড়ু ক্রিকেট সংস্থা সিটি জুনিয়র্স ৯ উইকেটে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই
আম্পায়ার: ক্যাথি ক্রস (নিউজিল্যান্ড) ও ক্লেয়ার পোলোসাক (অস্ট্রেলিয়া)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১২ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১২৫/৪ (২০ ওভার)
 ভারত
১২৮/২ (১৭.৫ ওভার)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৪ মার্চ
১৫:০০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৩৯/৩ (২০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৯৬ (১৯ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৪৩ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই
আম্পায়ার: অনিল চৌধুরী (ভারত) ও ক্যাথি ক্রস (নিউজিল্যান্ড)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৪ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১০১/৭ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১০২/৩ (১৬.৩ ওভার)
সারাহ টেইলর ৩৭ (৩৬)
ক্লো ট্রায়ন ১/৯ (১.৩ ওভার)
ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই
আম্পায়ার: সি. কে. নন্দন (ভারত) ও ক্লেয়ার পলোসাক (অস্ট্রেলিয়া)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

গ্রুপ পর্ব

[সম্পাদনা]

১১ ডিসেম্বর, ২০১৫ তারিখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ প্রতিযোগিতার সময়সূচী ঘোষণা করে।[] ১০ দলকে দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। গ্রুপ পর্বে প্রত্যেক দল একে-অপরের বিপক্ষে একবার করে মোকাবেলা করছে।[] প্রত্যেক গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুই দল নক-আউট পর্বে অগ্রসর হবে।

গ্রুপ এ

[সম্পাদনা]
দল
খেলা জয় পরাজয় এনআর এনআরআর পয়েন্ট
 নিউজিল্যান্ড +২.৪৩০
 অস্ট্রেলিয়া +০.৬১৩
 শ্রীলঙ্কা -০.২৪০
 দক্ষিণ আফ্রিকা +০.১৭৩
 আয়ারল্যান্ড -২. ৮১৭

  নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ।

১৫ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১১০/৮ (২০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১১১/৩ (১৫.৫ ওভার)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৮ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৭৭/৩ (২০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
৮৪/৫ (২০ ওভার)
সুজি বেটস ৮২ (৬০)
এমি কেনেইলি ১/২০ (৩ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
  • সুজি বেটস (নিউজিল্যান্ড) টি২০আইয়ে ২,০০০তম রান করেন।[]

১৮ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১০২/৬ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১০৫/৪ (১৮.৩ ওভার)
ডেন ফন নাইকার্ক ৪৫ (৪৭)
লরেন চিটল ২/১৩ (৪ ওভার)
এলিসি পেরি ২/১৩ (৪ ওভার)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ডেন ফন নাইকার্ক (দক্ষিণ আফ্রিকা) টি২০আইয়ে ১,০০০তম রান করেন।[]

Match 9
২০ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১২৯/৭ (২০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
১১৫/৮ (২০ ওভার)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • শ্রীলঙ্কার পক্ষে হর্ষিতা মাধবীর টি২০আই অভিষেক ঘটে।

Match 10
২১ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১০৩/৮ (২০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১০৪/৪ (১৬.২ ওভার)
এলিসি পেরি ৪২ (৪৮)
লেই কাস্পারেক ৩/১৩ (৪ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 12
২৩ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১৫৬/৫ (২০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
৮৯/৯ (২০ ওভার)
তৃষা ছেত্তি ৩৫ (৩৫)
কিম গার্থ ২/২৬ (৪ ওভার)
ক্লেয়ার শিলিংটন ৩৪ (২৮)
সুন লুস ৫/৮ (৪ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬৭ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই
আম্পায়ার: ক্যাথি ক্রস (নিউজিল্যান্ড) ও সি. কে. নন্দন (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সুন লুস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে তৃষা ছেত্তি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ১,০০০ রান সংগ্রহ করেন।

Match 13
২৪ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১২৩/৮ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১২৫/১ (১৭.৪ ওভার)
চামারি আতাপাত্তু ৩৮ (৩২)
ক্রিস্টেন বিমস ২/২৫ (৪ ওভার)
মেগান শুট ২/২৫ (৪ ওভার)
মেগ ল্যানিং ৫৬ * (৫৩)
ইনোকা রাণাবীরা ১/২৭ (৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: এলিসি ভিলানি (অস্ট্রেলিয়া)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 16
২৬ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড 
৯১/৭ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
৯২/৩ (১৩.২ ওভার)
কিম গার্থ ২৭ (৪৬)
মেগান শুট ৩/২৯ (৪ ওভার)
এলিস ভিলানি ৪৩ (৩৫)
কিম গার্থ ২/২৪ (৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও সুন্দরাম রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মেগান শুট (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 17
২৬ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
৯৯ (১৯.৩ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১০০/৩ (১৪.২ ওভার)
মারিজান কাপ ২২ (২৪)
সোফি ডিভাইন ৩/১৬ (৩ ওভার)
সুজি বেটস ২৯ (২৫)
মাসাবাতা ক্লাস ১/১১ (১ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২৮ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১১৪/৭ (২০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১০৪/৭ (২০ ওভার)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

গ্রুপ বি

[সম্পাদনা]
দল
খেলা জয় পরাজয় এনআর এনআরআর পয়েন্ট
 ইংল্যান্ড +১.৪১৭
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ +০.৬৮৮
 পাকিস্তান -০.৬৭৩
 ভারত +০.৭৯০
 বাংলাদেশ -২.৩০৬

  নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ।

ম্যাচ ১
১৫ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ভারত 
১৬৩/৫ (২০ ওভার)
 বাংলাদেশ
৯১/৫ (২০ ওভার)
মিতালী রাজ ৪২ (৩৫)
ফাহিমা খাতুন ২/৩১ (৪ ওভার)
নিগার সুলতানা ২৭* (২৫)
অনুজা পাতিল ২/১৬ (৪ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 3
১৬ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১০৩/৮ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
৯৯/৫ (২০ ওভার)
স্তাফানি টেলর ৪০ (৪৮)
আনাম আমিন ৪/১৬ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই
আম্পায়ার: অনিল চৌধুরী (ভারত) ও ক্যাথি ক্রস (নিউজিল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আনাম আমিন (পাকিস্তান)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পাকিস্তানের পক্ষে মুনিবা আলী'র টি২০আই অভিষেক ঘটে।
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্তাফানি টেলর টি২০আইয়ে ২,০০০তম রান সংগ্রহ করেন।[]
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের আনিসা মোহাম্মদ তার শততম টি২০আই উইকেট পান।[]

Match 4
১৭ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৫৩/৭ (২০ ওভার)
 বাংলাদেশ
১১৭/৬ (২০ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 7
১৯ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ভারত 
৯৬/৭ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
৭৭/৬ (১৬ ওভার)
পাকিস্তান ২ রানে বিজয়ী (ডি/এল)
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও রুচিরা পল্লিয়াগুরুগে (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আনাম আমিন (পাকিস্তান)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পাকিস্তানের ইনিংস চলাকালে ১৬শ ওভারে বৃষ্টি নামে। এ সময় দলটি ডি/এল পদ্ধতিতে ২ রানে এগিয়ে ছিল। পরবর্তীতে আর খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।

২০ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১৪৮/৪ (২০ ওভার)
 বাংলাদেশ
৯৯ (১৮.৩ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 11
২২ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ভারত 
৯০/৮ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৯২/৮ (১৯ ওভার)
তামসিন বিউমন্ট ২০ (১৮)
একতা বিস্ত ৪/২১ (৪ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 14
২৪ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১০৮/৪ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১০৯/৯ (২০ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

Match 15
২৪ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১১৩/৯ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
১১৪/১ (১৬.৩ ওভার)
ফারজানা হক ৩৬ (৩৭)
আনাম আমিন ২/১২ (৪ ওভার)
সিদরা আমীন ৫৩* (৪৮)
সালমা খাতুন ১/১৫ (২ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২৭ মার্চ
১৫:৩০
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১১৪/৮ (২০ ওভার)
 ভারত
১১১/৯ (২০ ওভার)
অনুজা পাতিল ২৬ (২৭)
ডিন্দ্রা ডটিন ৩/১৬ (৪ ওভার)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২৭ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৪৮/৫ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
৮০ (১৭.৫ ওভার)
নিদা দার ১৬ (২২)
লরা মার্শ ৩/১২ (৪ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে শার্লত এডওয়ার্ডস ২,৫০০তম রানের মাইলফলক অতিক্রম করেন। এরফলে পুরুষ কিংবা মহিলাদের মধ্যে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এ গৌরব অর্জন করেন।[]

নক-আউট পর্ব

[সম্পাদনা]

প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষ দুই দল নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল খেলে।[১০]

  সেমিফাইনাল ফাইনাল
                 
এ২   অস্ট্রেলিয়া ১৩২/৬ (২০ ওভার)  
বি১   ইংল্যান্ড ১২৭/৭ (২০ ওভার)  
    এ২   অস্ট্রেলিয়া ১৪৮/৫ (২০ ওভার)
  বি২   ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪৯/২ (১৯.৩ ওভার)
এ১   নিউজিল্যান্ড ১৩৭/৮ (২০ ওভার)
বি২   ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪৩/৬ (২০ ওভার)  

সেমি-ফাইনাল

[সম্পাদনা]
৩০ মার্চ
১৪:৩০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৩২/৬ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
১২৭/৭ (২০ ওভার)
মেগ ল্যানিং ৫৫ (৫০)
নাতালি সিভার ২/২২ (৩ ওভার)
তামসিন বিউমন্ট ৩২ (৪০)
মেগান শুট ২/১৫ (৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৫ রানে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও সুন্দরাম রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মেগ ল্যানিং (অস্ট্রেলিয়া)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

৩১ মার্চ
১৪:৩০
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১৪৩/৬ (২০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
১৩৭/৮ (২০ ওভার)
ব্রিটনি কুপার ৬১ (৪৮)
সোফি ডিভাইন ৪/২২ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ রানে বিজয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই
আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ব্রিটনি কুপার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

ফাইনাল

[সম্পাদনা]
৩ এপ্রিল
১৪:৩০
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৪৮/৫ (২০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৪৯/২ (১৯.৩ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে বিজয়ী
ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: হেইলি ম্যাথিউজ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

সর্বাধিক রান

[সম্পাদনা]
খেলোয়াড় দল খেলা ই. রান গড় এসআর সর্বোচ্চ ১০০ ৫০
স্তাফানি টেলর  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৪৬ ৪১.০০ ৯৩.১৮ ৫৯ ২১
শার্লত এডওয়ার্ডস  ইংল্যান্ড ২০২ ৫০.৫০ ১১৪.৭৭ ৭৭* ২৬ 0
মেগ ল্যানিং  অস্ট্রেলিয়া ২০১ ৫০.২৫ ১১১.৬৬ ৫৬* ২৮
সুজি বেটস  নিউজিল্যান্ড ১৪২ ৪৭.৩৩ ১১৬.৩৯ ৮২ ১২
এলিস ভিলানি  অস্ট্রেলিয়া ১৭১ ৩৪.২০ ১১৭.১২ ৫৩* ২৮
উৎস: ক্রিকইনফো[১১]

সর্বাধিক উইকেট

[সম্পাদনা]
খেলোয়াড় দল খেলা ই. উইকেট গড় ইকো. ইনিংসে সেরা এসআর ৪-উইঃ ৫-উইঃ
লেই কাস্পারেক  নিউজিল্যান্ড ১০.১১ ৪.৯১ ৩/১৩ ১২.৩০
সোফি ডিভাইন  নিউজিল্যান্ড ১০.৫৫ ৫.৫৮ ৪/২২ ১১.৩০
ডিন্দ্রা ডটিন  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩.৫৫ ৬.৪২ ৩/১৬ ১২.৬০
স্তাফানি টেলর  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫.২৫ ৬.৪২ ৩/১৩ ১৪.২০
আনাম আমিন (পাকিস্তান), অ্যাফি ফ্লেচার (ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ), হারমানপ্রীত কৌর (ভারত), সুন লুস (দক্ষিণ আফ্রিকা),
মেগান শুট (অস্ট্রেলিয়া) ও অ্যানিয়া শ্রাবসোল (ইংল্যান্ড) - প্রত্যেকেই ৭ উইকেট পেয়েছেন।
সূত্র: ক্রিকইনফো[১২]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. ICC committee proposes World Twenty20 expansion, 7 March, 2012, BBC Sport, retrieved: 16 February, 2014
  2. "Eden Gardens to host 2016 World T20 final"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫ 
  3. "ICC Women's World Twenty20 Warm-up Matches"। ICC। ৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  5. "ICC World Twenty20 India Fixtures"। ICC। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  6. "NZL vs. IRE – averages" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬ 
  7. "SA vs. AUS – averages" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬ 
  8. "WIN vs. PAK – averages"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬ 
  9. "Edwards 77* takes England Women to semis"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৬ 
  10. http://www.espncricinfo.com/icc-world-twenty20-2016/content/story/951215.html
  11. "Women's World T20, 2015/16 / Records / Most runs"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬ 
  12. "Women's World T20, 2015/16 / Records / Most wickets"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]