বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | ভারত |
তারিখ | ১৫ সেপ্টেম্বর – ২ অক্টোবর ২০১৬ |
দল | ১৬ (১টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ২ (২টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ইরাক (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | ইরান |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৩১ |
গোল সংখ্যা | ১০৯ (ম্যাচ প্রতি ৩.৫২টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৩২,৯৮৩ (ম্যাচ প্রতি ১,০৬৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | মোহাম্মদ দাউদ (৬ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | মোহাম্মদ দাউদ |
২০১৬ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ ছিল এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন কর্তৃক এশিয়ার অনূর্ধ্ব ১৬ যুবকদের জন্য আয়োজিত এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের ১৭তম আসর। প্রতিযোগিতাটি ২০১৫ সালের ৩ জুন এএফসি ঘোষণা অনুযায়ী[১][২] ২০১৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত ভারতের গোয়ায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৩] এতে ১৬ জাতীয় অনূর্ধ্ব দল অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতার প্রথমবারের মত ইরাক চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
বাছাইপর্বের জন্য ড্র ২০১৫ সালের ৫ জুন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৪] সর্বমোট ৪৫ টি দল ১১ টি গ্রুপে ভাগ হয়ে ড্র অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রতিটি গ্রুপের গ্রুপ বিজয়ী এবং চারটি সেরা রানার্সআপ চূড়ান্ত লড়াইয়ের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল। ভারত স্বাগতিক দল হিসাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চূড়ান্ত লড়াইয়ের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে, কিন্তু তারপরেও তারা বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করেছিল।
বাছাইপর্বের খেলা ১২ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তারমধ্যে এইচ গ্রুপের খেলা ২ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৫]
দল | যোগ্য হয় | উপস্থিতি | পূর্বের সেরা সাফল্য |
---|---|---|---|
ভারত | Hosts / গ্রুপ E (3rd best) রানার্স আপ |
7th | Quarter-finals (2002) |
উজবেকিস্তান | গ্রুপ A বিজয়ী | 9th | চ্যাম্পিয়নস (2012) |
কিরগিজস্তান | গ্রুপ B বিজয়ী | 1st | Debut |
ইরাক | গ্রুপ C বিজয়ী | 9th | Third place (1985), Semi-finals (2012) |
সৌদি আরব | গ্রুপ D বিজয়ী | 10th | চ্যাম্পিয়নস (1985, 1988) |
ইরান | গ্রুপ E বিজয়ী | 10th | চ্যাম্পিয়নস (2008) |
মালয়েশিয়া | গ্রুপ G বিজয়ী | 4th | Quarter-finals (2014) |
উত্তর কোরিয়া | গ্রুপ H বিজয়ী | 10th | চ্যাম্পিয়নস (2010, 2014) |
দক্ষিণ কোরিয়া | গ্রুপ I বিজয়ী | 12th | চ্যাম্পিয়নস (1986, 2002) |
অস্ট্রেলিয়া | গ্রুপ J বিজয়ী | 5th | Semi-finals (2010, 2014) |
জাপান | গ্রুপ K বিজয়ী | 13th | চ্যাম্পিয়নস (1994, 2006) |
ভিয়েতনাম | গ্রুপ J (1st best) রানার্স আপ | 6th | Fourth place (2000) |
থাইল্যান্ড | গ্রুপ H (2nd best) রানার্স আপ | 10th | চ্যাম্পিয়নস (1998) |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | গ্রুপ D (4th best) রানার্স আপ | 7th | রানার্স আপ (1990) |
ওমান | গ্রুপ B (5th best) রানার্স আপ | 9th | চ্যাম্পিয়নস (1996, 2000) |
ইয়েমেন | গ্রুপ A (6th best) রানার্স আপ | 5th | রানার্স আপ (2002) |
চূড়ান্ত লড়াইয়ের জন্য ড্র ২০১৬ সালের ২৬মে স্থানীয় সময় ৫.৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হয় ভারতের গোয়ায় (৪ মে ২০১৬ সালেরটি স্থগিত করা হয়)।[৬][৭] ১৬ টি দলকে একটি গ্রুপে ৪টি করে ৪টি গ্রুপে ভাগ করে ড্র হয়।[৮]
পাত্র ১ | পাত্র ২ | পাত্র ৩ | পাত্র ৪ |
---|---|---|---|
ভারত (hosts; position A1) |
যেসকল খেলোয়াড়ের জন্ম ১ জানুয়ারি ২০০০ বা তার পরে, সেসকল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ২৩ জন খেলোয়াড়ের নাম নথিভূক্ত করতে পারবে (তার মধ্যে সর্বনিম্ন ৩ জন গোলকিপার থাকতে হবে)।.[৯]
নকআউট পর্বে বিজয়ী নির্বাচনের জন্য অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়নি, শুধুমাত্র পেনাল্টি শ্যুট আউট পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছিল।[৯]
কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||
২৫ সেপ্টেম্বর – মারগাও | ||||||||||
ইরান | 5 | |||||||||
২৯ সেপ্টেম্বর – মারগাও | ||||||||||
ভিয়েতনাম | 0 | |||||||||
ইরান (পে.) | 1 (6) | |||||||||
২৬ সেপ্টেম্বর – মারগাও | ||||||||||
উত্তর কোরিয়া | 1 (5) | |||||||||
ওমান | 1 (2) | |||||||||
২ অক্টোবর – মারগাও | ||||||||||
উত্তর কোরিয়া (পে.) | 1 (4) | |||||||||
ইরান | 0 (৩) | |||||||||
২৫ সেপ্টেম্বর – বামবোলিম | ||||||||||
ইরাক (পে.) | 0 (৪) | |||||||||
জাপান | 1 | |||||||||
২৯ সেপ্টেম্বর – বামবোলিম | ||||||||||
সংযুক্ত আরব আমিরাত | 0 | |||||||||
জাপান | ২ | |||||||||
২৬ সেপ্টেম্বর – বামবোলিম | ||||||||||
ইরাক | ৪ | |||||||||
উজবেকিস্তান | 0 | |||||||||
ইরাক | 2 | |||||||||
বিজয়ীরা ২০১৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
জাপান | 1–0 | সংযুক্ত আরব আমিরাত |
---|---|---|
সেকো ৩১' | প্রতিবেদন |
ওমান | 1–1 | উত্তর কোরিয়া |
---|---|---|
আল জাহধামি ৮০' | প্রতিবেদন | কিম পাম-হাইক ৮৪' |
পেনাল্টি | ||
আল আলাবি আল কাইদি আল মালকি আল জাহধামি |
2–4 | কে টাম ইয়ুন মিন কিম কিওং সক চে ওয়াং কিম পাম হাইক |
উজবেকিস্তান | ০–২ | ইরাক |
---|---|---|
প্রতিবেদন | দাউদ ৭', ৭৯' |
ইরান | 0–0 | ইরাক |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
Sharifi Namdari Ahani Shariati Esmaeilzadeh |
3–4 | Omar Abdulsada Radha Mohammed Dawood |
২০১৬ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশি বিজয়ী |
---|
ইরাক প্রথম শিরোপা |
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | চূড়ান্ত ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ইরাক | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ১০ | ৫ | +৫ | ১২ | চ্যাম্পিয়ন |
২ | ইরান | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ১৩ | ৪ | +৯ | ১২ | রানার্স-আপ |
৩ | জাপান | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ২৪ | ৪ | +২০ | ১২ | সেমি-ফাইনাল |
৪ | উত্তর কোরিয়া | ৫ | ২ | ২ | ১ | ৯ | ৬ | +৩ | ৮ | |
৫ | উজবেকিস্তান | ৪ | ৩ | ০ | ১ | ৯ | ৬ | +৩ | ৯ | কোয়ার্টার ফাইনালে বিদায় |
৬ | সংযুক্ত আরব আমিরাত | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৭ | ৫ | +২ | ৭ | |
৭ | ওমান | ৪ | ১ | ৩ | ০ | ৫ | ২ | +৩ | ৬ | |
৮ | ভিয়েতনাম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৬ | ১৫ | −৯ | ৬ | |
৯ | দক্ষিণ কোরিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ২ | +২ | ৪ | গ্রুপ পর্বে বিদায় |
১০ | কিরগিজস্তান | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ১১ | −৯ | ৩ | |
১১ | সৌদি আরব | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৬ | ৯ | −৩ | ১ | |
১২ | ইয়েমেন | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ | |
১৩ | ভারত (H) | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৫ | ৯ | −৪ | ১ | |
১৪ | থাইল্যান্ড | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৫ | ১০ | −৫ | ১ | |
১৫ | মালয়েশিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৭ | −৬ | ১ | |
১৬ | অস্ট্রেলিয়া | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ১০ | −৮ | ০ |
এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ৪টি দল ২০১৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। এছাড়া ভারত স্বাগতিক হিসাবে সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করে।[১০]
Team | Qualified on | Previous appearances in tournament1 |
---|---|---|
ভারত | 5 December 2013 | 0 (Debut) |
ইরাক | 26 September 2016 | 1 (2013) |
ইরান | 25 September 2016 | 3 (2001, 2009, 2013) |
জাপান | 25 September 2016 | 7 (1993, 1995, 2001, 2007, 2009, 2011, 2013) |
উত্তর কোরিয়া | 26 September 2016 | 4 (2005, 2007, 2011, 2015) |