বিবরণ | |
---|---|
তারিখ | ৬ জুন ২০১৯ – ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ |
দল | ২০৬[১] (৬টি কনফেডারেশন থেকে) |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৮৬৫ |
গোল সংখ্যা | ২৪২৪ (ম্যাচ প্রতি ২.৮টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৮৯,১২,৯৭৮ (ম্যাচ প্রতি ১০,৩০৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() (১৪ গোল) |
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়াটি ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার জন্য ৩২ টি দলের মধ্যে ৩১ টির দল নির্বাচনের জন্য ছয়টি ফিফা কনফেডারেশন আয়োজিত একাধিক টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হিসাবে কাতার সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফার সদস্য বাকি ২১০টি দল বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
বাছাইপর্ব ২০১৯ সালের জুনে শুরু হয়[২]২১ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ শেষ হবে। ৬ জুন বাছাইপর্বের প্রথম গোলটি করেন মঙ্গোলিয়ার খেলোয়াড় নর্জমোগিন সেডেনবাল। পূর্ববর্তী টুর্নামেন্টের বিপরীতে এবার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে কোন সাধারণ প্রাথমিক ড্র হবে না, প্রতিটি কনফেডারেশনের ব্যবহৃত বিভিন্ন সময়রেখার কারণে বিভিন্ন ড্র আলাদাভাবে অনুষ্ঠিত হবে।[৩]
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়া কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে অনেকবার স্থগিত হয়েছে।
দল | অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যম |
অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার তারিখ |
মোট চূড়ান্ত পর্বে উপস্থিতি |
সর্বশেষ উপস্থিতি |
ধারাবাহিক চূড়ান্ত পর্বে উপস্থিতি |
পূর্ববর্তী সেরা সাফল্য |
---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
স্বাগতিক | ২ ডিসেম্বর ২০১০ | ১ | – | ১ | – |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ জে বিজয়ী | ১১ অক্টোবর ২০২১ | ২০[ক] | ২০১৮ | ১৮ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৫৪, ১৯৭৪, ১৯৯০, ২০১৪) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ এফ বিজয়ী | ১২ অক্টোবর ২০২১ | ৬ | ২০১৮ | ২ | কোয়াটার-ফাইনাল (১৯৯৮) |
![]() |
কনমেবল বিজয়ী | ১১ নভেম্বর ২০২১ | ২২ | ২০১৮ | ২২ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ ডি বিজয়ী | ১৩ নভেম্বর ২০২১ | ১৬ | ২০১৮ | ৭ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৯৮, ২০১৮) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ ই বিজয়ী | ১৩ নভেম্বর ২০২১ | ১৪ | ২০১৮ | ৩ | তৃতীয় স্থান (২০১৮) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ এ বিজয়ী | ১৪ নভেম্বর ২০২১ | ১৩[খ] | ২০১৮ | ২ | চতুর্থ স্থান (১৯৩০, ১৯৬২) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ বি বিজয়ী | ১৪ নভেম্বর ২০২১ | ১৬ | ২০১৮ | ১২ | চ্যাম্পিয়ন (২০১০) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ এইচ বিজয়ী | ১৪ নভেম্বর ২০২১ | ৬ | ২০১৮ | ৩ | রানার্স আপ (২০১৮) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ সি বিজয়ী | ১৫ নভেম্বর ২০২১ | ১২ | ২০১৮ | ৫ | কোয়াটার-ফাইনাল (১৯৩৪, ১৯৩৮, ১৯৫৪) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ আই বিজয়ী | ১৫ নভেম্বর ২০২১ | ১৬ | ২০১৮ | ৭ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৬৬) |
![]() |
উয়েফা গ্রুপ জি বিজয়ী | ১৬ নভেম্বর ২০২১ | ১১ | ২০১৪ | ১ | রানার্স আপ (১৯৭৪, ১৯৭৮, ২০১০) |
![]() |
কনমেবল রানার্স আপ | ১৬ নভেম্বর ২০২১ | ১৮ | ২০১৮ | ১৩ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৭৮, ১৯৮৬) |
![]() |
এএফসি তৃতীয় রাউন্ড গ্রুপ এ রানার্স আপ | ২৭ জানুয়ারি ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | ৩ | গ্রুপ পর্ব (১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০৬, ২০১৪, ২০১৮) |
![]() |
এএফসি তৃতীয় রাউন্ড গ্রুপ এ রানার্স আপ | ১ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ১১ | ২০১৮ | ১০ | চতুর্থ স্থান (২০০২) |
![]() |
এএফসি তৃতীয় রাউন্ড গ্রুপ বি বিজয়ী | ২৪ মার্চ ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | ২ | রাউন্ড অফ ১৬ (1994) |
![]() |
এএফসি তৃতীয় রাউন্ড গ্রুপ বি রানার্স আপ | ২৪ মার্চ ২০২২ | ৭ | ২০১৮ | ৭ | রাউন্ড অফ ১৬ (২০০২, ২০১০, ২০১৮) |
![]() |
কনমেবল তৃতীয় স্থান | ২৪ মার্চ ২০২২ | ১৪ | ২০১৮ | ৪ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৩০, ১৯৫০) |
![]() |
কনমেবল চতুর্থ স্থান | ২৪ মার্চ ২০২২ | ৪ | ২০১৪ | ১ | রাউন্ড অফ ১৬ (২০০৬) |
![]() |
কনকাকাফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৭ মার্চ ২০২২ | ২ | ১৯৮৬ | ১ | গ্রুপ পর্ব (১৯৮৬) |
![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | ৪ | ২০১৪ | ১ | কোয়াটার-ফাইনাল (২০১০) |
![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | ৩ | ২০১৮ | ২ | কোয়াটার-ফাইনাল (২০০২) |
![]() |
উয়েফা প্লে-অফের পাথ বি বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | ৯ | ২০১৮ | ২ | তৃতীয় স্থান (১৯৭৪, ১৯৮২) |
![]() |
উয়েফা প্লে-অফের পাথ সি বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | 8 | ২০১৮ | 6 | তৃতীয় স্থান (১৯৬৬) |
![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | ২ | গ্রুপ পর্ব (১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০২, ২০০৬, ২০১৮) |
![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | 2 | রাউন্ড অফ ১৬ (১৯৮৬) |
![]() |
সিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী | ২৯ মার্চ ২০২২ | 8 | ২০১৪ | ১ | কোয়াটার-ফাইনাল (১৯৯০) |
![]() |
কনকাকাফ তৃতীয় রাউন্ড রানার্স আপ | ৩০ মার্চ ২০২২ | ১৭ | ২০১৮ | ৮ | কোয়াটার-ফাইনাল (১৯৭০, ১৯৮৬) |
![]() |
কনকাকাফ তৃতীয় রাউন্ড তৃতীয় স্থান | ৩০ মার্চ ২০২২ | ১১ | 2014 | ১ | তৃতীয় স্থান (১৯৩০) |
![]() |
উয়েফা প্লে-অফের পাথ এ বিজয়ী | ৫ জুন ২০২২ | ২ | ১৯৫৮ | ১ | কোয়াটার-ফাইনাল (১৯৫৮) |
![]() |
এএফসি বনাম কনমেবল প্লে-অফ বিজয়ী | ১৩ জুন ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | ৫ | রাউন্ড অফ ১৬ (২০০৬) |
![]() |
কনকাকাফ বনাম ওএফসি প্লে-অফ বিজয়ী | ১৪ জুন ২০২২ | ৬ | ২০১৮ | ৩ | কোয়াটার-ফাইনাল (২০১৪) |
ফিফার সকল সদস্য যার সংখ্যা বর্তমানে ২১১ তারা সকলেই বাছাই পর্বে খেলার যোগ্য। স্বাগতিক হিসাবে কাতার টুর্নামেন্টের চূড়ান্তপর্বে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন করেছে। তবে এএফসি আয়োজিত এশিয়ান কাপের অংশ হিসাবে বাছাই পর্বে অংশ নিতে কাতার বাধ্য, কারণ প্রথম দুই রাউন্ড ২০২৩ এএফসি এশিয়ান কাপের যোগ্যতা নির্ধারণী হিসাবে কাজ করে।[৪] যদি তারা তাদের গ্রুপে বিজয়ী বা রানার্সআপ হিসাবে শেষ করে তবে পঞ্চম সেরা গ্রুপ রানার্সআপ তাদের পরিবর্তে এগিয়ে যাবে।[৫] ১৯৩০ এবং ১৯৩৪ সালের প্রথম দুটি টুর্নামেন্টের পরে এই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ এমন একটি দেশে আয়োজিত হবে যার জাতীয় দল এর আগে কখনো ফাইনাল ম্যাচ খেলেনি।[৬] বর্তমান বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকেও অন্যান্যদের মতো বাছাই পর্ব পেরিয়ে চূড়ান্ত পর্বে খেলতে হবে।[৭]
প্রতিটি কনফেডারেশনের জন্য স্থান বরাদ্দের বিষয়ে ফিফা কংগ্রেসের পরে ৩০ মে ২০১৫ জুরিখে ফিফা নির্বাহী কমিটি আলোচনায় বসে।[৮] কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় যে ২০০৬, ২০১০ এবং ২০১৪ সালে ব্যবহৃত একই বরাদ্দ ২০১৮ এবং ২০২২ টুর্নামেন্টের জন্য বহাল রাখা হবে:[৯]
রাশিয়া যদি চূড়ান্ত পর্বে খেলার যোগ্যতা লাভ করে তবে তার খেলোয়াড়রা বিশ্ব ডোপিং-বিরোধী সংস্থার (ওয়াডা) ডোপিং টেস্টিং ল্যাবরেটরি ডাটাবেসের দেশের রাষ্ট্র-অনুমোদিত অবৈধ প্রভাব বিস্তার বিষয়ে তদন্ত করার পর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ এবং অলিম্পিক গেমসের সকল খেলায় দুই বছরের নিষেধাজ্ঞার ফলস্বরূপ দেশের নাম, পতাকা বা সংগীত ব্যবহার করতে পারবে না।[১০] তদন্তকারীদের হাতে কারসাজি করা ল্যাব তথ্য হস্তান্তর করার জন্য রুসাদা অ-অনুগত বলে প্রমাণিত হওয়ার পরে, ওয়াডা ২০১৯ সালের ৯ ডিসেম্বরে প্রাথমিক ভাবে চার বছরের নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করেছিল।[১১] ওয়াডা এর রায়ে সেই সকল ক্রীড়াবিদদের অনুমতি দিয়েছে যারা ডোপিং বা লুকানোর সাথে জড়িত ছিল না তারা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে, তবে বড় আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় রাশিয়ান পতাকা এবং সংগীত ব্যবহার নিষিদ্ধ করে।[১২] এই রায়ের বিরুদ্ধে স্পোর্ট (সিএএস) এর সালিশি কোর্টে আপিল করা হয়।[১৩] সিএএস ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর আপিলের রায় দেয়, নিষেধাজ্ঞাটি চার থেকে দুই বছর থেকে কমিয়ে ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়।[১৪] সিএএসের রায় অনুসারে "নিরপেক্ষ ক্রীড়াবিদ" বা "নিরপেক্ষ দল" শব্দগুলির সমান তাৎপর্য থাকলে "রাশিয়া" নামটি পোশাকে প্রদর্শন করতে পারবে।[১০]
![]() | ||||||||
কনফেডারেশন | প্রাপ্য স্থান চূড়ান্ত পর্বে | শুরুতে দল | বাদ পরা দল | এখনও খেলছে এমন দল | উত্তীর্ণ দল | বাছাইপর্ব শুরুর তারিখ | বাছাইপর্বে পরবর্তী ম্যাচ | বাছাইপর্ব শেষের তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
এএফসি | ৪ বা ৫ +১ | ৪৫+১ | ১০ | ৩৫[ক] | ০+১ | ৬ জুন ২০১৯ | ২০২১ | জুন ২০২২ |
সিএএফ | ৫ | ৫৪ | ১৪ | ৪০ | ০ | ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | মে ২০২১ | নভেম্বর ২০২১ |
কনকাকাফ | ৩ বা ৪ | ৩৫ | ০ | ৩৫ | ০ | মার্চ ২০২১ | মার্চ ২০২১ | জুন ২০২২ |
কনমেবল | ৪ বা ৫ | ১০ | ০ | ১০ | ০ | ৮ অক্টোবর ২০২০ | ১২ নভেম্বর ২০২০ | জুন ২০২২ |
ওএফসি | ০ বা ১ | ১১ | ০ | ১১ | ০ | মার্চ ২০২১ | মার্চ ২০২১ | জুন ২০২২ |
উয়েফা | ১৩ | ৫৫ | ০ | ৫৫ | ০ | ২৪ মার্চ ২০২১ | ২৪ মার্চ ২০২১ | ২৯ মার্চ ২০২২ |
সর্বমোট | ৩১+১ | ২১০+১ | ২৪ | ১৮৬ | ০+১ | ৬ জুন ২০১৯ | ১২ নভেম্বর ২০২০ | জুন ২০২২ |
বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতার পদ্ধতি প্রতিটি কনফেডারেশনের উপর নির্ভর করে (নিচে দেখুন)। প্রতিটি পর্বের খেলা নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসারে হবে:[১৫]
লিগ পদ্ধতিতে, প্রত্যেক গ্রুপে প্রতি দলের র্যাঙ্কিং নিম্নে বর্ণিত নিয়ম অনুসারে হয়ে থাকে (ধারা ২০.৪ এবং ২০.৬):[১৫]
যেসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন দলের মধ্যে একই পয়েন্টে থাকা দলগুলোর মধ্যে পরবর্তী পর্বে এগিয়ে যাওয়ার জন্য দল নির্ধারণ করা হয়, সেসকল ক্ষেত্রে কনফেডারেশন কর্তৃক নির্ধারিত মানদণ্ড প্রয়োগ করা হয় এবং একই সাথে সেখানে ফিফার অনুমোদন প্রয়োজন হয় (ধারা ২০.৮)।[১৫]
নকআউট পদ্ধতিতে, দুই লেগে যে দল সামগ্রিক স্কোরে সর্বাধিক গোল করে সেই দলটি পরবর্তী পর্বে অগ্রসর হয়ে থাকে। যদি খেলার শেষ পর্যায়ে সামগ্রিক স্কোর সমান থাকে তখন অ্যাওয়ে গোল নিয়ম প্রয়োগ করা হয়, যেমন জেই দল দুই লেগের খেলায় সর্বাধিক অ্যাওয়ে গোল করে সেই দল পরবর্তী পর্বে অগ্রসর হয়। যদি দুই দলের অ্যাওয়ে গোল সমান থাকে তখন ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় খেলা হয়ে থাকে, যেখানে উভয় অর্ধে ১৫ মিনিট করে খেলা হয়। অতিরিক্ত সময়ের পর পুনরায় অ্যাওয়ে গোল নিয়ম প্রয়োগ করা হয়, যেমন, যদি অতিরিক্ত সময়ে উভয় দল গোল করে এবং পরিশেষে উভয় দলের সামগ্রিক স্কোর একই থাকে, তখন সফরকারী দল অধিক অ্যাওয়ে গোল থাকায় পরবর্তী পর্যায়ে খেলার জন্য উন্নীত হয়। যদি অতিরিক্ত সময়ে কোন দলই গোল করতে না পারে তবে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে উক্ত সমতার নির্ধারণ হয়ে থাকে (ধারা ২০.১০)।[১৫]
বাছাইপর্বের প্রারম্ভিক দুই পর্ব ২০২৩ এএফসি এশিয়ান কাপের যোগ্যতা নির্ধারণী হিসাবেও কাজ করবে। তাই ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক কাতার কেবল এই প্রথম দুই পর্বে অংশ নিয়েছে।[১৬]
যোগ্যতা নির্ধারণী কাঠামোটি নিম্নরূপ:[১৭]
গ্রুপ এ | গ্রুপ বি | গ্রুপ সি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
19 November 2019 তারিখের খেলা শেষের পর হালনাগাদকৃত।
উৎস: AFC (Y) Cannot win group, may still advance as group runner-up; (Z) Eliminated from the World Cup।
|
19 November 2019 তারিখের খেলা শেষের পর হালনাগাদকৃত।
উৎস: AFC (Y) Cannot win group, may still advance as group runner-up।
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গ্রুপ ডি | গ্রুপ ই | গ্রুপ এফ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
19 November 2019 তারিখের খেলা শেষের পর হালনাগাদকৃত।
উৎস: AFC
|
19 November 2019 তারিখের খেলা শেষের পর হালনাগাদকৃত।
উৎস: AFC (Y) Cannot win group, may still advance as group runner-up।
|
19 November 2019 তারিখের খেলা শেষের পর হালনাগাদকৃত।
উৎস: AFC
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গ্রুপ জি | গ্রুপ এইচ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
|
১০ জুলাই ২০১৯ সিএএফ তার ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের বাছাই এর জন্য ব্যবহৃত বিন্যাসটিই অনুসরণের ঘোষণা দেয়।[১৮]
২৪ জানুয়ারি ২০১৯ কনমেকল কাউন্সিল পূর্বের ছয়টি টুর্নামেন্টের জন্য ব্যবহৃত একই বাছাইপর্ব কাঠামো বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।[১৯] ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের জুন (পূর্বে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর নির্ধারিত ছিল, কিন্তু পরে কোভিড-১৯ মহামারির কারণে তা স্থগিত করা হয়), দশটি কনমেবল দেশের সকলেই হোম ও এন্ড-এওয়ে রাউন্ড-রবিন লিগ ভিত্তিতে খেলবে। শীর্ষস্থানীয় চারটি দল বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে যোগ্যতা অর্জন করবে এবং পঞ্চম স্থান অর্জনকারী দলটি আন্তঃ-ফেডারেশন প্লে-অফে খেলবে।
অবস্থান | দল | খেলা | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১ | ![]() |
১৭ | ৪৫ |
২ | ![]() |
১৭ | ৩৯ |
৩ | ![]() |
১৮ | ২৮ |
৪ | ![]() |
১৮ | ২৬ |
৫ | ![]() |
১৮ | ২৪ |
৬ | ![]() |
১৮ | ২৩ |
৭ | ![]() |
১৮ | ১৯ |
৮ | ![]() |
১৮ | ১৬ |
৯ | ![]() |
১৮ | ১৫ |
১০ | ![]() |
১৮ | ১০ |
Group A | Group B |
---|---|
টেমপ্লেট:2022 FIFA World Cup qualification – OFC First Round group tables | টেমপ্লেট:2022 FIFA World Cup qualification – OFC First Round group tables |
চূড়ান্ত পর্বে জন্য দুটি দলের যোগ্যতা নির্ধারণের জন্য দুটি আন্তঃ-কনফেডারেশন প্লে-অফ ম্যাচ থাকবে। ম্যাচদুটি ২০২২ সালের জুনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এই প্রতিযোগিতায় ১৫৬টি ম্যাচে ৪৪২টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.৮৩টি গোল (৪ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখ অনুযায়ী)। গাঢ় লেখাযুক্ত খেলোয়াড়রা এখনও প্রতিযোগিতায় সক্রিয়।
৭টি গোল
৬টি গোল
৫টি গোল