২২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৯৭ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
প্রদান | ১৯৯৮ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | দুখাই | |||
শ্রেষ্ঠ অ-পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | জীবন ও অভিনয় | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাইসুল ইসলাম আসাদ দুখাই | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | সুচরিতা হাঙর নদী গ্রেনেড | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | দুখাই (৯) | |||
|
২২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ২২তম আয়োজন; যা ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে।
এই বছর ১৫টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] এ বছর দুখাই শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ ৯টি বিভাগে পুরস্কৃত হয়। এছাড়া হাঙর নদী গ্রেনেড ৩টি এবং এখনো অনেক রাত ২টি বিভাগে পুরস্কৃত হয়।[২]
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | মোরশেদুল ইসলাম (প্রযোজক) | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | চাষী নজরুল ইসলাম | হাঙর নদী গ্রেনেড |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাইসুল ইসলাম আসাদ | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | সুচরিতা | হাঙর নদী গ্রেনেড |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | আবুল খায়ের | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | রোকেয়া প্রাচী | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | নিশি | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতপরিচালক | খান আতাউর রহমান | এখনো অনেক রাত |
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | খান আতাউর রহমান | এখনো অনেক রাত |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীত শিল্পী | কিরণ চন্দ্র রায় | দুখাই |
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার | সেলিনা হোসেন | হাঙর নদী গ্রেনেড |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | এমএ মোবিন | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | মহিউদ্দিন ফারুক | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান | মোয়াজ্জেম হোসেন | দুখাই |