![]() নিজ তারার নিকটে ৫৫ ক্যানক্রি ই | |
আবিষ্কার | |
---|---|
আবিষ্কারক | ম্যাকআর্থার et al. |
আবিষ্কারের স্থান | টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র |
আবিষ্কারের তারিখ | ৩০ আগস্ট, ২০০৪ |
আবিষ্কারের পদ্ধতি | Radial velocity |
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য | |
অপতারকা | ০.০১৬১৭ AU (২৪,১৯,০০০ কিমি) |
অনুতারকা | ০.০১৪৬৪ AU (২১,৯০,০০০ কিমি) |
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ | ০.০১৫৪৪ ± ০.০০০০৫ AU (২৩,০৯,৮০০ ± ৭,৫০০ কিমি)[১] |
উৎকেন্দ্রিকতা | ০.০৫ ± ০.০৩[২] |
কক্ষীয় পর্যায়কাল | ০.৭৩৬৫৪৭৪ (± ০.০০০০০১৪)[২] দিন ১৭.৬৭৭ ঘন্টা |
নতি | ৮৩.৫৯ +০.৪৭ −০.৪৪[২] |
নিকটবিন্দুর সময় | ২,৪৪৯,৯৯৯.৮৩৬৪৩ ± ০.০০০১[৩] |
অনুতারকা উপপত্তি | ৮৬.০ +৩০.৭ −৩৩.৪[২] |
অর্ধ-বিস্তার | ৬.০২ +০.২৪ −০.২৩[২] |
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
গড় ব্যাসার্ধ | ১.৮৭৫ ± ০.০২৯[২] আর🜨 |
ভর | ৭.৯৯ +০.৩২ −০.৩৩[২] M🜨 |
গড় ঘনত্ব | ৬.৬৬+০.৪৩ −০.৪০[২] g cm−3 |
বিষুবীয় পৃষ্ঠের অভিকর্ষ | ২.২৭৩ g |
তাপমাত্রা | ২,৭০৯ kelvin (২,৪৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস; ৪,৪১৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) (average maximum) ১,৬১৩ kelvin (১,৩৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস; ২,৪৪৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) (average minimum) ২,৫৭৩ kelvin (২,৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস; ৪,১৭২ ডিগ্রি ফারেনহাইট) (avg day side) ~১,৬৪৪ kelvin (১,৩৭১ ডিগ্রি সেলসিয়াস; ২,৫০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট) (avg night side) |
৫৫ ক্যানক্রি ই বা জ্যানসেন (/ˈdʒænsən/) হলো সূর্যের মতো তারা ৫৫ ক্যানক্রিকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণরত একটি বহির্গ্রহ। পৃথিবীর তুলনায় এর ভর ৮.৬৩ গুণ এবং ব্যাস প্রায় দ্বিগুন বেশি।[৪] নিজ কক্ষপথে একবার আবর্তনে ১৪ ঘণ্টারও কম সময় লাগে। ২০০৪ সালের ৩০ আগস্ট আবিষ্কৃত হয় ৫৫ ক্যানক্রি ই। ২০১০ সালের পর্যবেক্ষণ এবং পুনর্বিবেচনা পর্যন্ত মনে করা হতো যে জ্যানসেন তার কক্ষপথে পূর্ণ আবর্তন করতে প্রায় ২.৮ দিন সময় নেয়।[৩] ২০১২ সালের অক্টোবরে ঘোষণা করা হয় যে এটি একটি কার্বন গ্রহও হতে পারে।[৫][৬]
২০১৬ সালে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হাবল স্পেস টেলিস্কোপ-এর সাহায্যে জ্যানসেনের আবহাওয়ায় হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের সন্ধান পাওয়া গেছে (হাইড্রোজেন সায়ানাইড শনাক্ত করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়), কিন্তু কোন জলীয়বাষ্প পাওয়া যায়নি বলে ঘোষণা করা হয়। এটিই ছিল প্রথমবারের মত কোন সুপার-আর্থ এক্সপ্ল্যানেটের বায়ুমণ্ডল সফলভাবে বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া। [৭]