৯ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৮৪ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
তারিখ | ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮৫ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | ভাত দে | |||
শ্রেষ্ঠ অ-পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | আগামী | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাজ্জাক চন্দ্রনাথ | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবানা ভাত দে | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | ভাত দে | |||
|
৯ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৯ম আয়োজন; যা ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। এই বছর ভাত দে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ ৯টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে। এছাড়া চন্দ্রনাথ ৫টি, এবং সখিনার যুদ্ধ, মহানায়ক, নয়নের আলো, ও অভিযান ১টি করে পুরস্কার লাভ করে। এছাড়া মোরশেদুল ইসলাম পরিচালিত আগামী শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করে।[১]
২৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫ সালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কার বিতরণ করেন তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন। এই বছর মোট ১৯টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হয়।[২]
এই বছর ভাত দে চলচ্চিত্রের জন্য দ্বিতীয়বারে মত শ্রেষ্ঠ পরিচালক, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার ও শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা বিভাগে তিনটি পুরস্কার জিতেন আমজাদ হোসেন।[৩] রাজ্জাক চতুর্থবারের মত শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[৪] শাবানা এই বছর টানা চতুর্থবারের মত শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। আনোয়ারা তৃতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন। সাবিনা ইয়াসমিন পঞ্চমবারের মত শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে পুরস্কৃত হন।[৫]