চাও সি ইয়াং | |
---|---|
赵紫阳 | |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ ১ নভেম্বর, ১৯৮৭ – ২৩ জুন, ১৯৮৯ ১৬ জানুয়ারি, ১৯৮৭ থেকে ভারপ্রাপ্ত | |
রাষ্ট্রপতি | লি শিয়াননিয়েন ইয়াং শাংখুন |
প্রিমিয়ার | লি ফেং |
পূর্বসূরী | হু ইয়াওপাং |
উত্তরসূরী | চিয়াং সেমিন |
গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ – ২৪ নভেম্বর, ১৯৮৭ | |
রাষ্ট্রপতি | লি শিয়ানিয়েন |
ডেপুটি | তেং শিয়াওপিং ওয়ান লি |
পূর্বসূরী | হোয়া গুফেং |
উত্তরসূরী | লি পেং |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | হুয়া কাউন্টি, হনান | ১৭ অক্টোবর ১৯১৯
মৃত্যু | ১৭ জানুয়ারি ২০০৫ বেইজিং, গণপ্রজাতন্ত্রী চীন | (বয়স ৮৫)
সমাধিস্থল | বেইজিংয়ে ঝাওয়ের পারিবারিক সমাধিক্ষেত্র |
জাতীয়তা | চীনা |
রাজনৈতিক দল | চীনের কমিউনিস্ট পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | লিয়াং বকি |
সন্তান | ঝাও দাইজুন (জ্যেষ্ঠ পুত্র) ঝাও এরজান (দ্বিতীয় পুত্র) ঝাও সাঞ্জুন (তৃতীয় পুত্র) ঝাও সিজুন (চতুর্থ পুত্র) ঝাও লিয়াং (কন্যা) ঝাও ওজুন (পঞ্চম পুত্র) |
কেন্দ্রীয় সদস্য অন্যান্য কার্যালয়
|
চাও সি ইয়াং ([tʂɑ̂ʊ tsɨ̀jɑ̌ŋ]; ১৭ অক্টোবর ১৯১৯ - ১৭ জানুয়ারি ২০০৫) হনান প্রদেশের হুয়া কাউন্টিতে জন্মগ্রহণকারী চীনের রাজনীতিবিদ ছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৭ মেয়াদে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, ১৯৮১ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ও ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত মহাসচিবের দায়িত্বে ছিলেন।
শৈশবে তার নাম ছিল চাও চিউ। ওহানের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে নাম পরিবর্তন করে চিয়াং রাখেন।[১][২] হেনানের হুয়া কাউন্টির সমৃদ্ধশালী জমিদার পরিবারের সন্তান ছিলেন তিনি।[৩] ১৯৩২ সালে কমিউনিস্ট যুব লীগে যোগদান করেন[৪] এবং ১৯৩৮ সালে পার্টির পূর্ণাঙ্গ সদস্য হন।[৫] ১৯৪০-এর দশকের শুরুতে ভূমি পুণর্গঠন আন্দোলনে কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকর্তারা তার বাবাকে মেরে ফেলে।[৬] দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে পিপলস লিবারেশন আর্মিতে যোগ দেন। ঐ সময় তিনি মূলতঃ প্রশাসনিক কার্যাবলী সম্পাদন করেন।[৫] ১৯৫০-এর দশকের শুরুতে কুয়াংতুংয়ে দলীয় নেতা হন।[৬]
কমিউনিস্ট পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পদ না থাকা স্বত্ত্বেও তাকে কুয়াংতুং প্রদেশে পার্টি সেক্রেটারী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। মর্যাদাপূর্ণ এ পদে নিযুক্তকালে তার বয়স তখন ছিল মাত্র ৪৬।[৭] আধুনিক রাজনৈতিক চিন্তাধারার অধিকারী হওয়ায় ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৬ মেয়াদে সাংস্কৃতিক বিপ্লব চলাকালীন রেড গার্ডদের দ্বারা আক্রান্ত হন। ১৯৬৭ সালে শিশুদের টুপি পরিধান করে কুচকাওয়াজে অংশ নেয়ায় তাকে সকল ধরনের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেয়া হয়।[৬]
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বহিস্কৃত হবার পর চার বছর হুনানে ফিটার হিসেবে জিয়ানঝং মেকানিকস ফ্যাক্টরীতে কাজ করেন। চার সন্তানের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান ঝাও ওজান তাকে সহায়তা করেন। এ সময় নিজ কারখানার কাছাকাছি ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে অবস্থান করেন। ছোট্ট স্যুটকেসকে ডিনার টেবিল হিসেবে ব্যবহার করতেন।[৭]
১৯৭৫ সালের ডিসেম্বর মাসে চেংডু সামরিক অঞ্চলের রাজনৈতিক কমিশার নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালে সিচুয়ানের পার্টি সেক্রেটারী হন। দায়িত্ব গ্রহণের পর অর্থবাজার পুণর্গঠনে অংশ নেন। এরফলে তিন বছরের মধ্যে শিল্পদ্রব্যের উৎপাদন ৮১% ও কৃষিখাতের উৎপাদন ২৫% বৃদ্ধি পায়।[৮] এরফলে তিনি সিচুয়ানে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। স্থানীয় লোকেরা বলে যে, "যদি তুমি খেতে চাও, ঝিয়াংয়ের কাছে যাও।'[৯]
১৯৮০ ও ১৯৮১ সালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সহঃ সভাপতি হন। ১৯৭৮ সালে আনহুই এলাকায় ঝাওয়ের নীতি প্রয়োগ করে একই সফলতা পাওয়া যায়।[৬] ১৯৮০ সালে হুয়া গুফেংয়ের অধীনে উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন। ছয় মাস পর চীনের সর্বত্র গ্রামীণ এলাকা পুণর্গঠন ব্যবস্থা প্রণয়নের ফলে তিনি ভোটে রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলের প্রধান হন।[৪] ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ সময়কালে চীনের কৃষি উৎপাদন ৫০% পায়।[৬] ১০ জানুয়ারি, ১৯৮৪ তারিখে পশ্চিমাদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের অংশ হিসেবে মার্কিন রাষ্ট্রপতি রোনাল্ড রিগানের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে যান। ১৯৮০-এর দশকে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উৎপাদন ব্যাপক বৃদ্ধি পেলেও তার অর্থনৈতিক পুণর্গঠনে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে ও সমালোচিত হতে থাকে। ঝাও বিদেশ নীতির প্রবর্তন করেন। চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পশ্চিমা দেশগুলোর সহায়তা কামনা করেন।[৪]
১৯৮৯ সালের এপ্রিল মাসের শেষদিকে নাটকীয়ভাবে ঝাওয়ের বর্ণাঢ্যময় রাজনৈতিক জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে। একমাস পূর্বে দেং জিয়াওপিং নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন যে, চেন ইয়ান ও লি জিয়ানিয়ান তাকে সহায়তা করবেন ও আগামী দুই বছর পার্টির মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৯৮৯ সালের ১৫ এপ্রিল হু ইয়াওবাংয়ের মৃত্যুতে ব্যাপক মুদ্রাস্ফীতিতে ব্যাপক জনক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এতে ছাত্র, বুদ্ধিজীবী ও শহুরে লোকদের অন্যান্য পেশার লোক ইন্ধন জোগায়। তিয়েনআনমেনে বিক্ষোভকারীরা শুরুতে হু’র মৃত্যুকে কেন্দ্র করে একত্রিত হলেও পরবর্তীকালে রাজনৈতিক পুণর্গঠন ও পার্টির অভ্যন্তরে দূর্নীতিকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।[৬] কিছু প্রতিবাদকারী নেতা রাষ্ট্রীয়ভাবে দূর্নীতি নির্মুল, দ্রব্যমূল্যের স্থিতিশীলতা, সামাজিক নিরাপত্তা ও গণতান্ত্রিক পন্থায় পুণর্গঠনের দাবী করেন।[১০] মূলতঃ এসকল দাবীগুলোর কিছুটা ঝাওয়ের বিপক্ষে যায়। এছাড়াও, পূর্ব ইউরোপে সমাজতান্ত্রিক সরকারগুলোর পতনও এ বিক্ষোভের জন্যে অনেকাংশে দায়ী ছিল।[৪] ঝাও বিক্ষোভকারীদের বিষয়ে সহানুভূতিপূর্ণ অবস্থানে যান। বিক্ষোভকারীরা মৃত্যুমুখে পতিত হতো। কিন্তু, ২৬ এপ্রিল পার্টি মহাসচিব হিসেবে রাষ্ট্রীয় সফরে উত্তর কোরিয়া যান।
প্রধানমন্ত্রী লি পেং দেং জিয়াওপিং ও স্ট্যান্ডিং কমিটির সাথে বৈঠকের আয়োজন করেন। সেখানে লি বিক্ষোভকারীদেরকে দলের জন্য ভীতিকর হিসেবে পরিগণিত করেন। চায়না ডেইলিতে এক নিবন্ধে লি বিক্ষোভকারীদেরকে ভৎসনা দেন। সেখানে তিনি বিক্ষোভকারীদেরকে পূর্ব-পরিকল্পনামাফিক ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড হিসেবে তাদেরকে দলীয় বিরোধী ও সাম্যবাদ বিরোধী হিসেবে আখ্যায়িত করেন। লি’র নিবন্ধ প্রকাশিত হবার পর বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা বেড়ে দশহাজারে চলে যায় ও শাংহাই এবং কুয়াংচৌসহ চীনের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়ে।[১১]
ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের সিদ্ধান্তমাফিক রাষ্ট্রপতি ইয়াং শাংকুন সামরিক শাসন জারীর সিদ্ধান্ত নেন।[১১] কিন্তু ঝাও সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেন।[১২] দেং সামরিক শাসনের ঘোষণা দেন। তিয়েনআনমেন পেপার্স জানায়, স্ট্যান্ডিং কমিটির ভোট ২-২ হয়। ঝাওয়ের মতে পার্টির নিয়ম মোতাবেক সামরিক শাসন অবৈধ ছিল। ১৯ মে সকাল ৫টায় ঝাও তিয়েনআনমেন স্কোয়ারে যান। সেখানে তিনি অ-জনপ্রিয় বক্তৃতা দেন যা চীনা সেন্ট্রাল টেলিভিশনের মাধ্যমে দেশব্যাপী সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
এটি ঝাওয়ের সর্বশেষ জনসভায় বক্তৃতা ছিল। স্কোয়ার থেকে ফিরে আসার পরদিন দেং জিয়াওপিং সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন ও ঝাও পদত্যাগপত্র দাখিল করেন।[১২] এরপর তাঁর বক্তৃতামালার অংশবিশেষ ‘আমরা প্রাচীন হয়ে গেছি, এটি আমাদের জন্য কোন ব্যাপার নয়’ বেশ জনপ্রিয়তা পায়।
কিন্তু বিক্ষোভকারীরা স্থানত্যাগ করেনি। সামরিক আইনজারীর পর শতশত প্রতিবাদকারী ৪ জুন তারিখে নিহত হয়। ক্ষমতার সংঘাতে ঝাওকে সকল পদ থেকে বরখাস্ত করা হয় ও অনির্দিষ্টকালের জন্য গৃহে অন্তরীণ রাখা হয়।[১৩] ত্রিশজনেরও অধিক মন্ত্রী ঝাওকে বিশ্বাসঘাতকরূপে আখ্যায়িত করেন ও চীনা গণমাধ্যমে তার ব্যাপক সমালোচনা করা হয়।[১৪] পরবর্তীতে গণমাধ্যমে তার নাম ঘোষণায় নিষিদ্ধতা প্রদান করা হয় ও পাঠ্য-পুস্তক থেকে নাম মুছে ফেলা হয়।[১৫] ঝাও চীনকে স্বাধীন গণমাধ্যম, স্বাধীন সংগঠন, স্বাধীন বিচারব্যবস্থা ও বহুদলভিত্তিক সংসদীয় গণতন্ত্রের দিকে ধাবিত করতে চেয়েছিলেন।[৬][১৬]
নিজ স্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ ১৫ বছর আমৃত্যু গৃহে অন্তরীণ ছিলেন। এ সময় তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে কোন অভিযোগ দাখিল করা হয়নি ও তাকে কমিউনিস্ট পার্টি থেকেও বহিস্কার করা হয়নি।[৮] তাকে গ্রেফতারের পর দেং ও তার অনুসারীরা মনে করতেন যে, ঝাও ও তার অধীনস্থরা গোপনে দেশব্যাপী বিক্ষোভের জন্য কাজ করছেন। এছাড়াও দেং তার মৃত্যুর পর হু ইয়াওবাংয়ের ন্যায় একই ধরনের বিক্ষোভের স্ফুলিঙ্গ ছড়াবেন বলে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন।
২০০৪ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ঝাও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হন ও তিন সপ্তাহ হাসপাতালে থাকেন। ৫ ডিসেম্বর, ২০০৪ তারিখে তাকে পুনরায় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। জানুয়ারি, ২০০৫-এর শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার মৃত্যুর বিষয়ে প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৫ জানুয়ারি প্রকাশ পায় যে তিনি জীবন্মৃত অবস্থায় আছেন। সিনহুয়া জানায়, উপ-রাষ্ট্রপতি জেং কিংহংসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ঝাওকে দেখতে আসেন।[১৭] ১৭ জানুয়ারি, সকাল ৭:০১ ঘটিকায় ৮৫ বছর বয়সে তার দেহাবসান ঘটে। দ্বিতীয় পত্নী লিয়াং বকি ও পাঁচ সন্তান (১ কন্যা ও ৪ পুত্র) রেখে যান তিনি। তার মৃত্যুর পর তিয়েনআনমেন স্কয়ার ও ঝাওয়ের বাড়ীতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।[১৮] সিনহুয়া চীনের অভ্যন্তরীণ টেলিভিশন ও রেডিওকে খবর প্রচার না করতে নির্দেশনা দেয়। খুব স্বল্পসংখ্যক গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর কথা জানানো হয়। তাদেরকে কেবলমাত্র কমরেড বলতে শোনা যায়; তার পূর্বেকার পদগুলোর পদবী নয়।[১৯]
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী তাও ঝু |
সিপিসি কুয়াংতুং কমিটির সেক্রেটারী ১৯৬৫-১৯৬৭ |
উত্তরসূরী হুয়াং ইয়ংশেন |
পূর্বসূরী দিং শেং |
সিপিসি কুয়াংতুং কমিটির প্রথম সেক্রেটারী ১৯৭৪-১৯৭৫ |
উত্তরসূরী উই গোকিং |
পূর্বসূরী লিউ জিংজুয়ান |
সিপিসি সিছুয়ান কমিটির প্রথম সেক্রেটারী ১৯৭৫-১৯৮০ |
উত্তরসূরী তান কিলং |
পূর্বসূরী নতুন পদবী |
লিডিং গ্রুপ ফর ফিন্যান্সিয়াল এন্ড ইকোনোমিক অ্যাফেয়ার্সের নেতা ১৯৮০-১৯৮৯ |
উত্তরসূরী জিয়াং জেমিন (১৯৯২ সালে) |
পূর্বসূরী হু ইয়াওবাং |
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব ১৯৮৭-১৯৮৯ |
উত্তরসূরী জিয়াং জেমিন |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
পূর্বসূরী ডিং শেং |
কুয়াংতুংয়ের গভর্নর ১৯৭৪-১৯৭৫ |
উত্তরসূরী উই গোকিং |
পূর্বসূরী লি জিংজুয়ান |
সিচুয়ানের গভর্নর ১৯৭৫-১৯৮০ |
উত্তরসূরী লু ডাডং |
পূর্বসূরী হু গুফেং |
রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলের প্রধানমন্ত্রী ১৯৮০-১৯৮৭ |
উত্তরসূরী লি পেং |
অগ্রাধিকারের ক্রম | ||
পূর্বসূরী দেং জিয়াওপিং কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের সভাপতি (৩য় র্যাঙ্ক) হিসেবে |
অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলের প্রধানমন্ত্রী; ৪র্থ র্যাঙ্ক) ১৯৮২-১৯৮৫ |
উত্তরসূরী লি জিয়াননিন রাষ্ট্রপতি (৫ম র্যাঙ্ক) হিসেবে |
পূর্বসূরী দেং জিয়াওপিং কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের সভাপতি (২য় র্যাঙ্ক) হিসেবে |
অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলের প্রধানমন্ত্রী; ৩য় র্যাঙ্ক) ১৯৮৫-১৯৮৭ |
উত্তরসূরী লি জিয়াননিন রাষ্ট্রপতি (৪র্থ র্যাঙ্ক) হিসেবে |
প্রথম | অর্ডার্স অব প্রেসিডেন্স ইন দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না (কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব; ১ম র্যাঙ্ক) ১৯৮৭-১৯৮৯ |
উত্তরসূরী দেং জিয়াওপিং কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের সভাপতি (২য় র্যাঙ্ক) হিসেবে |