জুলাই ১৯৬৮ ইরাকি অভ্যুত্থান | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: আরব স্নায়ুযুদ্ধ | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ইরাকি সরকার |
বাথ পার্টির ইরাকি আঞ্চলিক শাখা | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
আবদুল রহমান আরিফ ইরাকের রাষ্ট্রপতি |
আহমেদ হাসান আল বকর সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের ডেপুটি প্রধান | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড |
১০ম আর্মর্ড ব্রিগেড জিহাজ হানিন |
বাথিজম |
---|
Part of a series on |
Politics portal |
১৭ জুলাই বিপ্লব ১৯৬৮ সালে ইরাকে সংঘটিত একটি রক্তপাতহীন অভ্যুত্থান। জেনারেল আহমেদ হাসান আল বকর এর নেতৃত্ব দেন। এর ফলে আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির ইরাকি আঞ্চলিক শাখা ক্ষমতায় আসে। এই অভ্যুথানের প্রধান দুই অংশগ্রহণকারী ছিলেন সাদ্দাম হোসেন ও সালাহ উমর আল আলি। ইতিহাসবিদ চার্লস আর এইচ ট্রিপের মতে "এই অভ্যুথান স্নায়ুযুদ্ধের সময় মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তাপুষ্ট নিরপত্তা ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে দিয়েছিল এবং প্রতীয়মান হচ্ছিল যে বাগদাদের শাসনের শত্রু যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় মিত্র।"[১] ১৭ জুলাই বিপ্লব থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত বাথ পার্টি ইরাক শাসন করে। এরপর যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ডের যৌথ বাহিনীর আক্রমণের পর বাথ পার্টি ক্ষমতাচ্যুত হয় এবং ইরাক বহুজাতিক জোট বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আসে।[২]