পূর্ণ নাম | অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স |
---|---|
অবস্থান | অ্যাভিনিউ মিগুয়েল ইনাসিও কুরি, ১১১ সাঁও পাউলো, ব্রাজিল[১] |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৩২′৪৪″ দক্ষিণ ৪৬°২৮′২৪″ পশ্চিম / ২৩.৫৪৫৫৩১° দক্ষিণ ৪৬.৪৭৩৩৭৩° পশ্চিম |
গণপরিবহন | করিন্থিয়ান্স-ইতাকুয়েরা |
মালিক | করিন্থিয়ান্স |
পরিচালক | করিন্থিয়ান্স |
ধরন | স্টেডিয়াম |
ধারা | ক্রীড়া বিষয় |
নির্বাহী কর্মকর্তা | ৮৯ [১] |
ধারণক্ষমতা | ৬১,৬০৬(২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ)[১১] ৪৮,২৩৪ (আগস্ট, ২০১৪-)[১২] |
উপস্থিতির রেকর্ড | ৬২,১০৩ ( ব্রাজিল – ক্রোয়েশিয়া, ১২ জুন, ২০১৪)[১৩] |
আয়তন | ১০৫ বাই ৬৮ মিটার (১১৫ বাই ৭৪ গজ)[১৪] |
আকার | চতুর্ভূজ |
উপরিভাগ | কৃত্রিম তন্তুসহ পেরেনিয়াল রাইগ্রাস(দেসো গ্রাসমাস্টার)[৪] |
স্কোরবোর্ড | চার উচ্চ-রেজ্যুলেশনসহ ৩০ বাই ৭.৫ মিটার (৩২.৮ বাই ৮.২ গজ) লেড স্ক্রিন[৫] |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ৩০ মে, ২০১১[২] |
নির্মিত | ৩০ মে, ২০১১-১৫ এপ্রিল, ২০১৪[৩] |
চালু | ১০ মে, ২০১৪ |
নির্মাণ ব্যয় | R$৯৬৫ মিলিয়ন[৬] |
স্থপতি | আনিবাল কোটিনহো[৭] |
প্রকল্প ব্যবস্থাপক | আন্দ্রেজ সানচেজ[৮] |
কাঠামোগত প্রকৌশলী | ওয়ার্নার সোবেক[৯] |
জনসেবা প্রকৌশলী | ফ্রেদেরিকো বারবোসা[১০] |
মূল ঠিকাদার | ওদিব্রেখট |
ভাড়াটে | |
করিন্থিয়ান্স | |
ওয়েবসাইট | |
Arena Corinthians |
অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স ব্রাজিলের সাঁও পাউলো এলাকায় অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিকমানের স্টেডিয়াম। এ স্টেডিয়ামটি করিন্থিয়ান্স পলিস্তা স্পোর্ট ক্লাবের প্রধান অনুশীলনী মাঠ। এটি ব্রাজিলীয় লীগের শীর্ষ গ্যালারীবিশিষ্ট পঞ্চম বৃহত্তম ও ব্রাজিলের এগারোতম সর্ববৃহৎ স্টেডিয়াম হিসেবে এর পরিচিতি রয়েছে। স্টেডিয়ামটির দর্শক ধারণ সক্ষমতা হচ্ছে ৪৮,২৩৪।[১৫] ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপ চলাকালে স্টেডিয়ামটি অ্যারেনা দ্যঁ সাঁও পাউলো নামে পরিচিতি পায়।[১৬] ১২ জুন, ২০১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী খেলাসহ বিশ্বকাপের সর্বমোট ছয়টি খেলা এখানে অনুষ্ঠিত হবে।[১৭] উদ্বোধনী খেলায় কমপক্ষে ৬৫,০০০ আসন[১৮] ধারণের শর্ত পালনে অতিরিক্ত আরও অস্থায়ী আসনের ব্যবস্থা করার ফলে এ সময়ে আসন সংখ্যা ৬১,৬০৬টি হয়।[১১][১৯] বিশ্বকাপ শেষে অস্থায়ী আসনগুলো তুলে নেয়া হবে।[২০]
ফিফা কর্তৃক মরুম্বি স্টেডিয়ামে খেলার অনুপযোগী পরিবেশ দৃশ্যমান হওয়ায় স্থানীয় বিশ্বকাপ কমিটি এর বিকল্প স্টেডিয়াম খুঁজতে থাকে ও অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষকে উদ্বোধনী খেলা আয়োজনের আমন্ত্রণ জানায়। ফিফা তাদের পরামর্শকে গ্রহণ করে ও ১০ অক্টোবর, ২০১১ তারিখে এ সিদ্ধান্তকে চূড়ান্তরূপ দান করে।[২১] ফিফা’র চাহিদামাফিক স্টেডিয়ামের অঙ্গসজ্জার ব্যয়ভার ব্রাজিলীয় রিয়াল R$৩৩৫ মিলিয়ন থেকে R$১.০৭ বিলিয়নে পৌঁছে যায়।[২২] এরফলে সাজসরঞ্জাম, আসবাবপত্র ও অবকাঠামোর ব্যয়ভার কমাতে বেশ কাটছাট করতে হয়। ফিফা’র সাথে ব্রাজিল সরকারের চুক্তির ফলে বিশ্বকাপ সংক্রান্ত সকল ধরনে অবকাঠামো নির্মাণে কেন্দ্রীয় সরকার থেকে কোনরূপ কর ধার্য করা হয়নি। অবশেষে এ খরচ R$৮২০ মিলিয়নে ব্রাজিলীয় রিয়ালে চূড়ান্ত করা হয়।[২৩]
১৫ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখে করিন্থিয়ান্সকে স্টেডিয়ামের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়। ২০ মে, ২০১৪ তারিখে বিশ্বকাপের খেলা আয়োজনের প্রেক্ষিতে অ্যারেনাকে ফিফা’র কাছে প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য হস্তান্তর করা হয়।[৩] মে, ২০১৪ সাল পর্যন্ত অ্যারেনায় R$৯৮৫ মিলিয়ন ব্রাজিলীয় রিয়াল ব্যয় করা হয়। অবকাঠামো নির্মাণ ও মেরামতে ২৬ হাজার ব্যক্তির চাকুরি দেয়া হয়।[২৪]
Services rendered by Werner Sobek: Structural Engineering (phase 1-8)
পূর্বসূরী সকার সিটি জোহানেসবার্গ |
ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী মাঠ ২০১৪ |
উত্তরসূরী লাঝনিকি স্টেডিয়াম মস্কো |
টেমপ্লেট:Campeonato Brasileiro Série A venues টেমপ্লেট:2016 Summer Olympic venues টেমপ্লেট:Olympic venues football