ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী

ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী

সিলমোহর
প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৭৯; ৪৫ বছর আগে (1979)
সার্ভিস শাখা
  • যৌথকর্মী
  • স্থলবাহিনী
  • বাসিজ
  • কুদস বাহিনী
  • বিমানবাহিনী
  • নৌবাহিনী
প্রধান কার্যালয় তেহরান, ইরান
নেতৃত্ব
চিফ কমান্ডার মেজর জেনারেল হোসেন সালামি
ব্রাঞ্চ কমান্ডার
  • আলী ফাদাভি
  • ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ পাকপুর
  • ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলামরেজা সোলেমানি
  • ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এসমাইল গানি
  • ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদে
  • ক্যাডার আলীরেজা তাংসিরি
লোকবল
বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যদলে নিয়োগ ≈ ৫০,০০০ (২০১৯), মূলত বাসিজের সক্রিয় সদস্যদের থেকে নিযুক্ত[]
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ ≈ ১৯০,০০০ (২০২০)[]
≈ ৪০,০০০ আধাসামরিক কর্মী (২০২০)[]
ব্যয়
বাজেট $৬.৯৬ বিলিয়ন (২০২০)[]
সম্পর্কিত নিবন্ধ
ইতিহাস ইরান-ইরাক যুদ্ধ
১৯৭৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ
লেবানিজ গৃহযুদ্ধ
২০০১ সালের হেরাত অভ্যুত্থান
বালুচিস্তান সংঘাত
২০০৬ সালের লেবানন যুদ্ধ
ইরান–পিজেএকে সংঘাত
সিরীয় গৃহযুদ্ধ
ইরাকি গৃহযুদ্ধ (২০১৪–২০১৭)
মর্যাদাক্রম ইরানি সামরিক বাহিনীর পদক্রম


আনুষ্ঠানিক পতাকাসমূহ

ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী (ফার্সি: سپاه پاسداران انقلاب اسلامی, প্রতিবর্ণীকৃত: Sepâh-e Pâsdârân-e Enghelâb-e Eslâmi, ইংরেজি: Islamic Revolutionary Guard Corps; সংক্ষেপে সেপাহ বা আইআরজিসি) হল ইরানি সামরিক বাহিনীর একটি শাখা যা ১৯৭৯ সালের ২২শে এপ্রিল ইরানের ইসলামি বিপ্লবের পর[] আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির নির্দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়।[] ইরানি সংবিধান অনুসারে ইরানি সেনাবাহিনী দেশটির সীমান্ত প্রতিরক্ষা ও অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকে, অন্যদিকে ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী (পাসদারান) ইরানের ইসলামি প্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্রকাঠামোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে।[] ইসলামি বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী ইসলামি শাসনব্যবস্থার নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি বৈদেশিক হস্তক্ষেপ, সামরিক অভ্যুত্থান বা ভ্রষ্ট আন্দোলন প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।[]

বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী মিলিয়ে অন্তত ২৫০,০০০ সামরিক কর্মী রয়েছে। এর নৌবাহিনীটি বর্তমানে পারস্য উপসাগরের সক্রিয় নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত মুখ্য বাহিনী।[] এছাড়া এটি ৯০,০০০ সক্রিয় কর্মী নিয়ে গঠিত আধাসামরিক বাসিজ মিলিশিয়াও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।[][১০] এর গণমাধ্যম শাখার নাম সেপাহ নিউজ।[১১]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Golkar, Saeid (ফেব্রুয়ারি ২০১৯), "The Supreme Leader and the Guard: Civil-Military Relations and Regime Survival in Iran" (পিডিএফ), The Washington Institute for Near East Policy (Policy Watch) (58), পৃষ্ঠা 3, ২৯ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  2. The International Institute of Strategic Studies (IISS) (২০২০)। "Middle East and North Africa"। The Military Balance 2020120। Routledge। পৃষ্ঠা 348–352। আইএসবিএন 9780367466398ডিওআই:10.1080/04597222.2020.1707968 
  3. Rome, Henry (১৭ জুন ২০২০), "Iran's Defense Spending", The Iran Primer, The United States Institute for Peace 
  4. staff, writer। "How was IRGC founded?"Tasnim news Agency। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৭ 
  5. IISS Military Balance 2006, Routledge for the IISS, London, 2006, p. 187
  6. "Profile: Iran's Revolutionary Guards" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে. BBC. 18 October 2009.
  7. Morris M Mottale। "The birth of a new class – Focus"। Al Jazeera English। ৭ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৩ 
  8. "The Consequences of a Strike on Iran: The Iranian Revolutionary Guard Corps Navy" GlobalBearings.net, 15 December 2011.
  9. Abrahamian, Ervand, History of Modern Iran, Columbia University Press, 2008 pp. 175–76
  10. Aryan, Hossein। "Iran's Basij Force – The Mainstay of Domestic Security. 15 January 2009"। RFERL। ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১১ 
  11. "Picture imperfect" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে 9 March 2013 The Economist