চার এশীয় বাঘ | |||||||||||||||||||||||
![]() ম্যাপে চার এশীয় বাঘ হিসেবে পরিচিত দেশ ও অঞ্চলগুলোকে দেখানো হয়েছে ![]() ![]() ![]() ![]() | |||||||||||||||||||||||
চীনা নাম | |||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ঐতিহ্যবাহী চীনা | 亞洲四小龍 | ||||||||||||||||||||||
সরলীকৃত চীনা | 亚洲四小龙 | ||||||||||||||||||||||
আক্ষরিক অর্থ | Asia's Four Little Dragons | ||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||
কোরীয় নাম | |||||||||||||||||||||||
হাঙ্গুল | 아시아의 네 마리 용 | ||||||||||||||||||||||
বাংলায় অনুবাদ | Asia's four dragons | ||||||||||||||||||||||
|
চার এশীয় বাঘ (ইংরেজি: Four Asian Tigers) একটি অর্থনৈতিক পরিভাষা, যা দ্বারা মুক্তবাজার ও উন্নত অর্থনীতিসমৃদ্ধ এশিয়ার চারটি দেশ ও অঞ্চলকে বোঝানো হয়। এই চারটি দেশ ও অঞ্চল হল সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং ও তাইওয়ান। ১৯৬০ ও ১৯৯০ এর দশকে এই অঞ্চল ও দেশগুলোতে দ্রুত শিল্পায়ন ঘটে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। একবিংশ শতাব্দীতে চারটি দেশ ও অঞ্চলই উচ্চ আয়সম্পন্ন উন্নত অর্থনীতি অর্জন করে। হংকং ও সিঙ্গাপুর পৃথিবীর শীর্ষ অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া এবং তাইওয়ান বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তথ্য-প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই চারটি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার ঘটনা বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।[১][২][৩]
বিশ্বব্যাংক ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণ হিসেবে দেশ ও অঞ্চলগুলোর নব্যউদারনৈতিক নীতিমালাকে কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এছাড়া রপ্তানিমুখী বাণিজ্য, নিম্ন করারোপ ও কল্যাণকামী রাষ্ট্র পরিচালনা ব্যবস্থা ইত্যাদি কারণগুলোও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পেছনে অবদান রেখেছে।[৪] এছাড়া সরকার কর্তৃক অর্থনৈতিক খাতের পুনর্গঠন এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের বিকাশে নিম্ন কর ধার্য দেশ ও অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে মূল কারণ হিসেবে বিশ্বব্যাংক মুক্ত বাণিজ্যকে চিহ্নিত করেছে। এসব কারণে এই অর্থনীতিগুলো কয়েক দশক ধরে উচ্চমাত্রার প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। সামগ্রিক অর্থনৈটিক উন্নয়নের পেছনে অন্যান্য কারণগুলো হল শিক্ষাখাতে বিনিয়োগ, উন্নয়নের প্রথম বছরগুলোতে অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী রাজনৈটিক ব্যবস্থা, সরকারি ও বেসরকারি উচ্চ সঞ্চয়ী মূলধন।[৫] তবে এশীয় চার বাঘের ব্যাপক ও দ্রুত উন্নয়নের ব্যাপারে বিতর্ক রয়েছে। অনেকেই মনে করে এই উন্নয়নের পেছনে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উল্লিখিত কারণগুলোর চেয়ে দেশ ও অঞ্চলগুলোর বিশেষ শিল্পনীতির ভূমিকা বেশি।[৬]
উন্নয়নের এক পর্যায়ে দেশ ও অঞ্চলগুলোতে উদারীকরণ ঘটে, অর্থাৎ রাজনীতি, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বিধিনিষেধগুলো শিথিল হয়। এর পরপরই অর্থনীতিগুলো প্রথমবারের মত বড় আকারের অর্থনৈতিক মন্দার সম্মুখীন হয়। এটি ১৯৯৭ সালের এশীয় অর্থনৈতিক মন্দা নামে পরিচিত। এই মন্দাতে সিঙ্গাপুর এবং তাইওয়ান তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হংকং ও দক্ষিণ কোরিয়ার শেয়ার বাজার ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়।তবে মন্দা পরবর্তী সময়ে চারটি দেশ ও অঞ্চলই দ্রুত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়।
১৯৯৭ সালের অর্থনৈটিক মন্দার পূর্বে এশীয় বাঘ খ্যাত দেশ ও অঞ্চলগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণ হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত ছিল রপ্তানিমুখী বাণিজ্য এবং উন্নয়নমুখী রাষ্ট্রীয় নীতিমালা। তবে এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এই অর্থনীতিগুলো দীর্ঘকাল ধরে প্রবৃদ্ধি বজায় রাখা এবং উচ্চ মাথাপিছু আয়। বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে[৭] দুইটি বিষয়কে এই উন্নয়নের পেছনে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে: জনসম্পদ ও মূলধনের বৃদ্ধি এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা।
হংকং-এ ১৯৫০ এর দশকে পোশাক শিল্পের মাধ্যমে শিল্পায়নের সূচনা ঘটে। ১৯৬০ নাগাদ হংকং-এর রাপ্তানিমুখী পণ্যের তালিকায় যুক্ত হয় ইলেকট্রনিক্স, প্লাস্টিক সামগ্রী। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুরের স্বাধীনতা পরবর্তি সময়ে সিঙ্গাপুর ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট বোর্ড দেশটির উৎপাদন খাতের সম্প্রসারণে বেশ কিছু কৌশলগত নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে। সিঙ্গাপুরে বেশ কিছু বিশেষায়িত শিল্প-অঞ্চল নির্মাণ করা হয়। বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যে দেশটি কর উদ্দীপক প্রচলন করে। তাইওয়ান এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৯৬০ এর মধ্যবর্তী সময়ে শিল্পায়নের সূচনা ঘটে। শিল্পের দ্রুত বিকাশে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ ও নীতিমালা গ্রহণ করে।
১৯৬০-এর শেষ নাগাদ চারটি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও জনসম্পদের পরিমাণ সমসাময়িক উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ছাড়িয়ে যায়। ফলে তাদের মাথাপিছু আয় গ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পায়। উচ্চ বৈদেশিক বিনিয়োগের পাশাপাশি উন্নয়নের জন্যে দক্ষ জনসম্পদের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিল এশীয় বাঘ খ্যাতদেশ ও অঞ্চলগুলো। তাই দেশ ও অঞ্চলগুলো শিক্ষাখাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করে। শিক্ষাখাতের বিনিয়োগ এশিয়ার বিষ্ময়কর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির অন্যতম গুরুতপূর্ণ কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দেখা গেছে, দেশ ও অঞ্চল চারটিতে শিক্ষায় যুক্ত মানুষের সংখ্যা তাদের মাথাপিছু আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, বরং তার চেয়েও বেশি। ১৯৬৫ নাগাদ চারটি জাতিই সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা সম্পূর্ণভাবে অর্জন করতে সমর্থ হয়।[৮] দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৭ নাগাদ মাধ্যমিক শিক্ষায় নিবন্ধন হার ৮৮% অর্জন করে। এছাড়া চারটি দেশ ও অঞ্চলই শিক্ষাক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করতে সমর্থ হয়। এসব পদক্ষেপ ও কার্যক্রমের ফলে দেশ ও অঞ্চলগুলোতে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পায়।
এশিয়ার এই বিষ্ময়কর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ। তিনটি ক্ষেত্রে চারটি দেশ ও অঞ্চলই উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভ করেছে: বাজেট ঘাটতি, বৈদেশিক ঋণ এবং বিনিময় হার। প্রত্যেকটি দেশ ও অঞ্চলের বাজেট ঘাটতি তাদের নিজস্ব অর্থনৈতিক সীমার মধ্যে ছিল। ১৯৮০-এর দশকে দক্ষিণ কোরিয়ার বাজেট ঘাটতি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর গড় বাজেট ঘাটতির তুলনায় কম ছিল। হংকং, সিঙ্গাপুর এবং তাইওয়ানের ক্ষেত্রে কোন বৈদেশিক ঋণই ছিল না।[৯] তবে ১৯৮০-১৯৮৫ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার বৈদেশিক ঋণ ও মোট দেশজ উৎপাদনের হার অন্য তিনটি দেশ ও অঞ্চলের তুলনায় বেশি ছিল। এর অন্যতম কারণ ছিল দেশটির উচ্চ রাপ্তানিমুখী বাণিজ্য।
দেশ ও অঞ্চল চারটির উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ তাদের বাণিজ্য নীতিমালা। তবে প্রত্যেক এই নীতিমালা দেশ ও অঞ্চলগুলোতে একই রকম ছিল না। হংকং ও সিঙ্গাপুর এমন বাণিজ্য ব্যবস্থার প্রচলন করে যা মুক্ত বাণিজ্যকে উৎসাহিত করেছিল এবং তা প্রকৃতিতে ছিল নব্যউদারনৈতিক। দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের বাণিজ্য ব্যবস্থা ছিল মিশ্র, তবে তা তাদের নিজস্ব রপ্তানি শিল্পের সহায়ক ছিল। দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ান রপ্তানিযোগ্য পণ্যের খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্দীপনামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া এবং তাইওয়ান তাদের নিজস্ব রপ্তানি পণ্যের বিকাশের বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এই ব্যবস্থাটি রপ্তানি বর্ধিতকরণ কৌশল হিসেবে পরিচিত। এসমস্ত কার্যক্রমের ফলে চারটি দেশ ও অঞ্চলই দীর্ঘ তিন দশক ধরে গড়ে ৭.৫% প্রবৃদ্ধি অর্জন করে এবং পরিণতিতে উন্নত আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[১০]
১৯৯৭ সালের এশীয় অর্থনৈতিক মন্দায় চারটি দেশ ও অঞ্চলই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয় দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার বৈদেশিক ঋণের কারণে দেশটির মুদ্রামান ৩৫-৫০% হ্রাস পায়।[১১] ১৯৯৭ এর প্রথম দিকে হংকং, সিঙ্গাপুর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার শেয়ার বাজার প্রায় ৬০% ক্ষতির সম্মুখীন হয়। মন্দা পরবর্তি সময়ে অবশ্য চারটি দেশ ও অঞ্চলই অন্যান্য দেশের তুলনায় দ্রুত ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়। এর অন্যতম কারণ দেশ ও অঞ্চলগুলোর উচ্চ সঞ্চয় এবং মুক্ত বাণিজ্য।
২০০৭-২০০৮ সালের বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে চারটি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনীতিই ক্ষতির সম্মুখীন হয়। ২০০৮ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে চারটি দেশ ও অঞ্চলের জিডিপি গড়ে ১৫% হ্রাস পায়।[১২] রপ্তানি প্রায় ৫০% হ্রাস পায়।[১৩] এছাড়া অভ্যন্তরীন বাণিজ্যেও ঘাটতি দেখা যায়। ২০০৮ সালে হংকং-এ খুচ্রা বিক্রয় ৩%, সিঙ্গাপুরে ৬% এবং তাইওয়ানে ১১% হ্রাস পায়।[১৩]
বিশ্ব অর্থনীতি মন্দার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে শুরু করলে চারটি দেশ ও অঞ্চলও ক্ষতির পরিমাণ কাটিয়ে উঠতে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে তা অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশ দ্রভাবেই। অর্থনীতিগুলো সরকার কর্তৃক প্রদত্ত প্রণোদনা প্যাকেজের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সক্ষমতা লাভ করে। চারটি দেশ ও অঞ্চলের প্রত্যেকটির ক্ষেত্রেই এই সরকারি প্রণোদনা নিজস্ব জিডিপি’র (২০০৯ সালের) ৪%-এরও বেশি ছিল।[১৪] মন্দা কাটিয়ে উঠার ক্ষেরে আরেকটি কারণ ছিল দেশগুলোর তুলনামূলক কম অভ্যন্তরীন ঋনের পরিমাণ।
দেশ or অঞ্চল |
আয়তন km² | জনসংখ্যা | জনসংখ্যার ঘনত্ব per km² |
রাজধানীর জনসংখ্যা |
---|---|---|---|---|
![]() |
১,১০৪ | ৭,২১৯,৭০০ | ৬,৫৪০ | ৭,২১৯,৭০০ |
![]() |
৭১০ | ৫,৩৯৯,২০০ | ৭,৬০৫ | ৫,৩৯৯,২০০ |
![]() |
১০০,২১০ | ৫০,৪২৩,৯৫৫ | ৫০৩ | ১০,১৪০,০০০ |
![]() |
৩৬,১৯৩ | ২৩,৩৮৬,৮৮৩ | ৬৪৬ | ২,৬৮৮,১৪০ |
দেশ বা অঞ্চল |
জিডিপি নমিনাল মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১৩) |
জিডিপি পিপিপি মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১৩) |
মাথাপিছু জিডিপি (নমিনাল) মার্কিন ডলার (২০১৩) |
মাথাপিছু জিডিপি (পিপিপি) মার্কিন ডলার (২০১৩) |
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১১) |
রপ্তানি মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১১) |
আমদানি মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১১) |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
২৭৪,০২৭ | ৩৮২,৫২৯ | ৩৭,৯৫৫ | ৫২,৯৮৪ | ৯৪৪,৮০০ | ৪৫১,৬০০ | ৪৯৩,২০০ |
![]() |
২৯৭,৯৪১ | ৪২৫,২৫১ | ৫৫,১৮২ | ৭৮,৭৬২ | ৮২৮,৮০০ | ৪৩২,১০০ | ৩৮৬,৭০০ |
![]() |
১,৩০৪,৪৬৮ | ১,৬৯৬,৯৯৬ | ২৫,৯৭৫ | ৩৩,৭৯৪১ | ১,০৮৪,০০০ | ৫৫৮,৮০০ | ৫২৫,২০০ |
![]() |
৪৮৯,০৮৯ | ৯৭০,৯০৯ | ২০,৯২৫ | ৪১,৫৩৯ | ৬২৩,৭০০ | ৩২৫,১০০ | ২৯৮,৬০০ |
দেশ বা অঞ্চল |
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৪) |
আয় অসামঞ্জস্যতা |
গড় পারিবারিক আয় (২০১৩), USD PPP[১৫] |
গড় মাথাপিছু আয় (২০১৩), USD PPP[১৫] |
গ্লোবাল ওয়েল-বিয়িং সূচক (2010), % thriving[১৬] |
---|---|---|---|---|---|
![]() |
0.891 (15th) | 43.4 | 35,443 | 9,705 | 19% |
![]() |
0.901 (9th) | 47.8 | 32,360 | 7,345 | 19% |
![]() |
0.891 (15th) | 31.1 | 40,861 | 11,350 | 28% |
![]() |
0.882 (2011, 22nd)[১৭] | 34.2 | 32,762 | 6,882 | 22% |
দেশ or territory |
গড় ইন্টারনেট সংযোগের গতি (২০১৪) |
স্মার্টফোনের ব্যবহার (২০১৩) |
---|---|---|
![]() |
13.3 Mbit/s | 62.8% |
![]() |
8.4 Mbit/s | 71.7% |
![]() |
23.6 Mbit/s | 73.0% |
![]() |
8.9 Mbit/s | 50.8% |
দেশ বা অঞ্চল |
গণতন্ত্র সূচক (2012) |
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক (2013) |
দুর্নীতি অনুধাবন সূচক (2012) |
বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা |
---|---|---|---|---|
![]() |
6.42 | 26.16 | 77 | গণচীনের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল |
![]() |
5.88 | 43.43 | 87 | সংসদীয় প্রজাতন্ত্র |
![]() |
8.13 | 24.48 | 56 | রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র |
![]() |
7.57 | 23.82 | 61 | অর্ধ-রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র |