দ্য নাইস গাইস | |
---|---|
পরিচালক | শেন ব্ল্যাক |
প্রযোজক | জোয়েল সিলভার |
রচয়িতা |
|
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | |
চিত্রগ্রাহক | ফিলিপ রউসেলট |
সম্পাদক | জোয়েল নেগরো |
প্রযোজনা কোম্পানি |
|
পরিবেশক |
|
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১১৬ মিনিট[৩] |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $৫০ মিলিয়ন[৪] |
আয় | $৬২.৮ মিলিয়ন[৫] |
দ্য নাইস গাইস হলো ২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া একই আমেরিকান নব্য-নোয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র যেটি রচনা (অ্যান্থনি বাগারজ্জির সাথে) এবং পরিচালনা করেছেন শেন ব্ল্যাক, প্রযোজনা করেছেন জোয়েল সিলভার এবং মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাসেল ক্রো এবং রায়ান গসলিং এবং পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন অ্যান্গুইরি রাইস, ম্যাট বুমার, মার্গারেট কোয়ালি, কেইথ ডেভিড, কিম বাসিংগার। ১৯৭৭ সালের লস অ্যাঞ্জেলস এ সেট হওয়া গল্পে দেখা যায় একজন প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর হল্যান্ড মার্চ এবং ইনফর্সার জ্যাকসন হিলি একসাথে একজন কিশোরীর হারিয়ে যাওয়া নিয়ে তদন্ত করে।
দ্য নাইস গাইস এর প্রিমিয়ার হয় মে ১১, ২০১৬ হলিউডে, মে ১৫ এ ২০১৬ কান চলচ্চিত্র উৎসব এ প্রদর্শিত হয় এবং মে ২০, ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায়। এটি সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পায় এর হিউমার, রহস্য এবং অভিনয়ের জন্য বিশেষ করে ক্রো এবং গসলিং এর। এটি $৬২ মিলিয়ন আয় করে এর $৫০ মিলিয়ন নির্মাণব্যয়ের বিপরীতে।[৬]
হল্যান্ড মার্চ (রায়ান গসলিং) ১৯৭৭ সালের লস এঞ্জেলস এর একজন প্রাইভেট ডিটেকটিভ। জ্যাকসন হিলি (রাসেল ক্রো) একজন ভাড়াটে ইনফোর্সার। ভাগ্যের পরিনতিতে তারা একসাথে হয় যখন এমেলিয়া (মারগারেট কোয়ালি) নামক একজন যুবতী মেয়ে রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়। হিলি এবং মার্চ তাড়াতাড়িই বুঝতে পারে কিছু বিপজ্জনক লোকও এমেলিয়া কে খুঁজছে। তাদের তদন্ত তখনই খারাপ হয় যখন তারা দেখে এই কেসের সাথে যারাই জড়িত হচ্ছে সবাই মারা যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে চলচ্চিত্রটি জুন ১৭, ২০১৬ তে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল,[৮] কিন্তু ওয়ার্নার ব্রস. এটিকে এগিয়ে মে ২০, ২০১৬ তে আনে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এর জায়গায়।[৯] এটি হলিউডের টিসিএল চাইনিজ থিয়েটারে মে ১১ এ প্রিমিয়ার হয়, তারপর দ্য হলিউড রোসাভেল্ট হোটেলে ১৯৭০' ধাঁচের পার্টির পর এবং মে ১৫ তে কান চলচ্চিত্র উৎসবে।[১০][১১]
চলচ্চিত্রটি আগস্ট ৯, ২০১৬ সালে ডিজিটালি ও ডিভিডি এবং ব্লু-রে তে আগস্ট ২৩, ২০১৬ মুক্তি পায়।
দ্য নাইস গাইস যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় $৩৬.৩ মিলিয়ন আয় করে এবং অন্যান্য দেশগুলোতে $২৫.৫ মিলিয়ন আয় করে বিশ্বব্যাপী মোট $৬২.৮ মিলিয়ন আয় করে নির্মাণব্যয় $৫০ মিলিয়ন এর বিপরীতে।[৫]
রিভিউ সাইট রোটেন টমেটোস এ এটি ৩২২ টি রিভিউর সাথে ৯১% এপ্রুভাল রেটিং পেয়েছে যার গড় স্কোর ৭.৬/১০।[১২] মেটাক্রিটিকে ৫১ জন সমালোচকের রিভিউর ভিত্তিতে এটির স্কোর ১০০ এর মধ্যে ৭০ যাকে "সাধারণত ইতিবাচক সাড়া" বলা যায়।[১৩] দর্শকদের পোল সিনেমাস্কোর এ এটি "বি-" পেয়েছে এ+ থেকে এফ এর স্কেলে, অন্যদিকে "পোস্ট্রাক" এটিকে ৭৫% রেটিং দিয়েছে।[১৪]
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; thr
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; opening
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি