মোস্তফা রেজা খান বেরলভী | |
---|---|
مصطفى رضا خان القادري النوري | |
জন্ম | জ্বিলহজ্ব ১৩১০ হিজরি) | ১৮ জুলাই ১৮৯২ (২২
মৃত্যু | ১১ নভেম্বর ১৯৮১মহররম ১৪০২ হিজরি)[১] | (বয়স ৮৯) (১৪
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | প্রধান মুফতি,ভারত |
যুগ | সমসাময়িক |
প্রতিষ্ঠান | জামাত রেজা-এ-মোস্তফা |
পরিচিতির কারণ | আকিদা শাস্ত্রে অবদান, সমাজ সংস্কার, আধ্যাত্মিক শ্রুতি |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | ফতোয়া মোস্তফাভীয়া, ১৯৭৭ (ভেসেকটমির বিরুদ্ধে) |
শৈলী | প্রধান মুফতি |
উপাধি | ভারতের প্রধান মুফতি |
পূর্বসূরী | আমজাদ আলী আজমী |
উত্তরসূরী | আখতার রেজা খান |
আন্দোলন | সুন্নি ইসলাম বেরলভী |
বোর্ড সদস্য | ইসলামিক কমিউনিটি অফ ইন্ডিয়া |
সন্তান | ৭[২] |
পিতা-মাতা |
|
আত্মীয় | হামিদ রেজা খান (বড় ভাই) |
পরিবার | আহমদ রেজা খান বেরলভী |
প্রধান মুফতি,ভারত | |
উপাধি | মুফতি-এ-আযম হিন্দ, তাজেদার-এ-আহলে সুন্নাত |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | مفتي جمهورية الهند، مفتى مصطفى رضا خان |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
ধর্ম | ইসলাম |
আদি নিবাস | বেরেলী |
সন্তান | ৭ |
পিতামাতা |
|
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
শিক্ষা | মানজার-এ-ইসলাম |
যে জন্য পরিচিত | তাকওয়া ও ফতোয়া |
এর প্রতিষ্ঠাতা | দারুল উলুম মাযহার-এ-ইসলাম |
মুসলিম নেতা | |
শিক্ষক | আহমদ রেজা খান বেরলভী, অসি আহমদ সুরতি |
শিক্ষার্থী
| |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
সাহিত্যকর্ম | তালিকা দেখুন |
প্রধান মুফতি styles | |
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | মহামান্য |
কথ্যরীতি | মাননীয় |
ধর্মীয় রীতি | মুফতি আজম-এ-হিন্দ, মুফতি আল-দিয়ার আল-হিন্দিয়্যাহ এবং শাইখুল ইসলাম |
বিকল্প রীতি | হজরত, শায়খ এবং সাহিব-উল-মা'আলি |
অনানুষ্ঠানিক রীতি | জনাব প্রধান মুফতি |
সুফিবাদ এবং তরিকা |
---|
প্রবেশদ্বার |
রেজভী |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
মোস্তফা রেজা খান কাদেরী (১৮৯২—১৯৮১) ছিলেন একজন ভারতীয় মুসলিম পণ্ডিত, লেখক এবং সমগ্র ভারতের মুসলিমদের প্রধান মুফতি।[৩] তিনি তার অনুসারীদের কাছে মুফতি-এ-আযম হিন্দ (হিন্দুস্থানের প্রধান মুফতি) হিসাবে পরিচিত ছিলেন। ইসলামের প্রতি তার সেবার জন্য তিনি সমগ্র মুসলিম বিশ্বে শ্রদ্ধেয় ছিলেন।[৪]
তিনি আরবি, উর্দু, ফারসি ভাষায় ইসলাম সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বই রচনা করেছিলেন এবং তার ফতোয়ার সংকলন ফতোয়া-ই-মোস্তফাভীয়া এ কয়েক হাজার ইসলামি সমস্যা নিয়ে রায় ঘোষণা করেন। হাজার হাজার ইসলামি পণ্ডিত তার আধ্যাত্মিক উত্তরসূরি হিসাবে গণ্য হয়েছিল।[৫] তিনি বেরেলিতে নিখিল ভারত জামাত রেজা-ই-মোস্তফার প্রধান নেতা ছিলেন, যা দেশভাগের পূর্বে ভারতে মুসলমানদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করার শুদ্ধি আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিল।[৫][৬] ১৯৭৭ সালে ভারতে জরুরি অবস্থার সময় তিনি ভ্যাসেক্টমির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছিলেন যা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল এবং মাত্র এক বছরে ৬২ লাখ ভারতীয় পুরুষকে নির্বীজন করা হয়েছিল।[৭] এই পরিস্থিতিতে মোস্তফা রেজা খান শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ভারত সরকার প্রদত্ত এই আদেশের বিপক্ষে বিরোধিতা করেছিলেন।[৮][৯]
রেজা খান তার জীবদ্দশায় বেশ কয়েকটি বই লিখেছিলেন:[১০]
তার শিষ্যগণ:[১২][যাচাইকরণ ব্যর্থ হয়েছে]